আমাদের মধ্যে অনেকেই হেপাটাইটিস বি নেগেটিভ করার উপায় , হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করনীয় , হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণ সমূহ এবং হেপাটাইটিস বি এর ঔষধ সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করে আমাদের সাইটে এসেছেন মানে আপনি একদম সঠিক স্থানে এসেছেন । আমাদের আজকেই এই পোস্ট শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনার মনে আর কোন প্রকার প্রশ্ন থাকবে না আশা করি ।
হেপাটাইটিস বি একটি ভাইরাস সংক্রমণ যা মানব দেহে ইনফেকশন করে । হেপাটাইটিস বি ভাইরাস লিভারে ইনফেকশন করে দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির মুখে ফেলে দেয় । হেপাটাইটিস বি ভাইরাস এখন পর্যন্ত পাঁচ রকমের আছে । যার মধ্যে হেপাটাইটিস বি রয়েছে প্রথম স্থানে ।
হেপাটাইটিস বি ভাইরাস দুই রকমের হয়ে থাকে একটি স্বল্প মেয়াদী আর দ্বিতীয়টি হলো দীর্ঘ মেয়াদী । হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে যদি আপনি পড়েন তাহলে আপনাকে ছায় মাসের চিকিৎসা নিতে হবে এতে যদি আপনি ভালো হন তাহলে আপনি স্বল্প মেয়াদি হেপাটাইটিস বি ভাইরাস ইনফেকশনে পড়ছেন ।
আপনি যদি ছয়মাসের বেশি সময় লাগে আপনার হেপাটাইটিস বি সংক্রমণটি চিকিৎসা নিতে তাহলে বুঝবেন যে আপনি দীর্ঘ মেয়াদি হেপাটাইটিস বি তে আক্রান্ত হয়েছেন । এই ভাইরাসে আক্তান্ত হলে পূর্ণ ভাইরাস মুক্ত হওয়া খুবই কষ্টকর তবে এটি দীর্ঘ সময় ধয্য ধরতে হয় ।
আপনি যদি একেবারে প্রথম অবস্তায় এই হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণ গুলো ধরতে পারেন তাহলে আপনি স্বল্প চিকিৎসায় খুব তাড়াতাড়ি হেপাটাইটিস বি নেগেটিভ করার উপায় গুলি আপনি প্রয়োগ করার মাধ্যমে খুব সহজে এই হেপাটাইটিস বি থেকে চিরতরে মুক্তি পাবেন ।
হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করনীয়
আমাদের বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন সময়ে শারীরিক পরিক্ষা-নিরীক্ষা করার সময় কিংবা কাউকে রক্ত দান করার সময় স্ক্রিনিং শেষ করে জানা গেলো আপনার রক্ত এই ভাইরাসটি ধরা পড়েছে । একটি কথা জানিয়ে দেওয়া ভালো এটি বেশি ভাগ ক্ষেত্রে রক্তে সুপ্ত অবস্থায় দীর্ঘকাল থেকে যায় ।

আপনার রক্তে যদি HBsAg টেস্ট পজিটিভ চলে আসে তাহলে বুঝে নিবেন আপনি হেপাটাইটিস বি পজিটিভ আক্তান্ত হয়েছেন । কারো কারো আবার রুটিন পরীক্ষা করার সময় ধরা পড়ে । এটি মানব দেহে একেবারে নীরবে আঘাত করে থাকে ।
হেপাটাইটিস বি পজিটিভ আপনার রক্তে বহন করে আসছে আপনি জানেন না কিন্তু আপনি যখন রক্তদান , সার্জারির আগে কিংবা দেশে-বিদেশে চাকরির আগে স্বাস্থ্য পরিক্ষা করতে গিয়ে জানতে পারেন । এই হেপাটাইটিস বি ভাইরাস একটি মারাত্মক জীবন নাশ ভাইরাস ।
মনে রাখবেন হেপাটাইটিস বি ভাইরাস যদি সঠিক সময়ে চিকিৎসা না নেন তাহলে পরবর্তী সময়ে আপনার লিভারের সিরোসিস কিংবা লিভার ক্যানসারসহ বিভিন্ন রকমের জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে ।
আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনার হেপাটাইটিস বি ভাইরাস আপনার শরীরে আছে কি না তার জন্য আপনাকে অবশ্যই একজন লিভার বিশেষজ্ঞ কিংবা পরিপাকতন্ত্র চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরামর্শ নিন । চিকিৎসক বিভিন্ন দিক পরিক্ষা-নিরীক্ষা করে আপনাকে পরামর্শ দিবে ।
কেউ যদি বুঝতে বা জানতে পারেন যে আপনি হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে আক্তান্ত হয়েছেন তাহলে সবার আগে আপনার পরিবারের সাথে এই কথা শেয়ার করেন । বিশেষ করে আপনার বাবা-মার সাথে পরামর্শ করেন । আপনার পরিবারের আর কারো শরীরে এই ভাইরাস আছে কি না তা জানার জন্য চেষ্টা করুন ।
একটি কথা সব সময় মনে রাখবেন যে এই হেপাটাইটিস বি রোগের চিকিৎসা সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে । আবার অনেক সময় দেখা গেছে যে এটি কারো কারো সারাজীবন চিকিৎসা নিতে হয় । কিন্তু হ্যাঁ এটি প্রাথমিক অবস্থায় সঠিক চিকিৎসা নিলে এটি নিরাময় করা সম্ভব ।
আপনার পরিবারের অন্য সদস্যদের যদি হেপাটাইটিস বি ভাইরাস থাকে তাহলে তাদের চিকিৎসা নিতে হবে আর যাদের এই হেপাটাইটিস বি ভাইরাস নেই তাদেরকে টিকা দিয়ে এই ভাইরাসের আক্তমণ থেকে মুক্তা রাখতে হবে ।

গর্ভবতী মায়েদের যদি এই হেপাটাইটিস বি ভাইরাস থাকে তাহলে তাদের দ্রুত কোন গাইনি বা লিভার বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে চিকিৎসা নিতে হবে । বিশেষ করে সন্তান প্রসবে সরকারি হাসপাতালে গিয়ে সন্তান প্রসব করতে হবে । এর কারণ হলো গর্ভবতী মায়ের কাছে থেকে তার সন্তানের কাছেও যেতে পারে এই হেপাটাইটিস বি ভাইরাস ।
সন্তান জন্ম নেওয়ার সাথে সাথে সেই সন্তানকে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের টিকা দিতে হবে । এটি দেওয়ার ফলে সন্তানের শরীরে আর হেপাটাইটিস বি ভাইরাস আর প্রবেশ করতে পারবে না । তার সাথে আরো কিছু বিষয় আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে ।
বাংলাদেশ সরকার সম্প্রদায় টিকাদান কর্মসূচিতে এই ভাইরাসের টিকা অন্তভুক্ত করে দিয়েছেন । ভবিষ্যতে কেউ যদি এই ভাইরাসে আক্তমণ হয় তাহলে সে ব্যক্তি ধীরে ধীরে মুক্তি পেয়ে যাবেন । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে এখন পর্যন্ত যারা পাননি তাদের অবশ্যই নিতে হবে । হেপাটাইটিস বি বহনকারী ব্যক্তি কাউকে রক্ত দিতে পারবে না ।
হেপাটাইটিস বি এর ঔষধ
হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের চিকিৎসা নেই এই কথা যে ভাবে সে এখন ভুল ভাবছেন । কেউ কেউ মনে করে যে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে কোনো সমস্যা হচ্ছে না সেহেতু হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের চিকিৎসা নেওয়ার দরকার নেই ।

আপনাদের একটি কথা জানিয়ে রাখি যে বর্তমান সময়ে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের নির্মূল করার খুবই কার্যকারী কিছু ঔষধ আছে । যে গুলো আপনি আপনার হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের শুরু থেকে খান তাহলে স্বল্প সময়ে এটি নিরাময় করা সম্ভব । হেপাটাইটিস বি এর ঔষধ সম্পর্কে জেনে নেই ।
ক্রনিক হেপাটাইটিস বি এর চিকিৎসায় বর্তমান বেশ কয়েকটি অ্যান্টি-ভাইরাস ঔষধ আছে , যার সবকয়টি আমাদের দেশে পাওয়া যায় । এ সকল ঔষধ বেশ কার্যকারী ভাবে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস কমিয়ে লিভারের প্রদাহ বন্ধ করে দেয় । লিভারের সিরোসিস হওয়া থেকে প্রতিরোধ করে করে।
ওষধের সীয়াবন্ধতা আছে কিন্তু যেমন এই চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে । মনে রাখবেন যে হেপাটাইটিস বি নেগেটিভ করতে পারে মাত্র ৫ থেকে ১০%।
একটি কথা জানিয়ে রাখা ভালো যে , প্রাপ্তবয়স্ক কারও হেপাটাইটিস বি সংক্রমিত হলে ৯৫% ক্ষেত্রেই কোন প্রকার অ্যান্টি- ভাইরাস ওষধ ছাড়াই হেপাটাইটিস বি নেগেটিভ হয়ে যায় ।
আপনার শরীরে হেপাটাইটিস বি আছে কি না তা আজই রক্ত পরীক্ষা করার মাধ্যমে জেনে নিন । পজিটিভ হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন । নেগেটিভ হলে টিকা গ্রহণ করুন দ্রুত ।
হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণ সমূহ
সদ্য সংক্রমিত হলে অধিকাংশ মানুষই হেপাটাইটিস বি কোন না কোন উপসর্গ অনুভব করে না । এই হেপাটাইটিস বি ভাইরাস সংক্রমণের প্রায় এক থেকে ৫ মাস পরি এই সব লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায় । কিন্তু কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে বা বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের কোন উপসর্গ নাও থাকতে পারে । আসুন জেনে নেই হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণ সমূহ গুলো কি কি ?

- পেটে ব্যথা
- গাঢ় প্রস্রাব
- জ্বর
- সন্ধিত যন্ত্রণা
- বমি বমি ভাব কিংবা বমি
- ত্বক ও চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া
- জন্ডিস হয়ে যাওয়া
- ক্ষুধামান্দ্য
- দুর্বলতা ও ক্লান্তি
- হেপাটাইটিস বি ভাইরাস গুরুতর আকার ধারন করলে বা লিভারে মারাত্নকভাবে আক্রান্ত করলে রোগীর মৃত্যু হতে পারে ।
হেপাটাইটিস বি এর লক্ষণ সমূহ গুলি কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে । আবার কিছু মানুষের ক্ষেত্রে কোন প্রকার লক্ষণ অনুভব করা যায় না । হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের ইনফেকশনের মধ্যে কিছু সাধারণ লক্ষণগুলো দেখা যায় ।
হড়প্রদাহ বা বমি : হেপাটাইটিস বি ইনফেকশনের কারণে অনেক সময় হড়প্রদাহ বা বমি হতে পারে ।
পুরুষের প্রস্রাব বা পেটে ব্যথা : হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের ইনফেকশনের কারণে প্রচুর প্রস্রাব হতে পারে ,জ্বর , ব্যথা কিংবা পুরুষের শ্রাবণে ব্যথা দেখা দিতে পারে ।
জ্বর : হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের ইনফেকশনের কারণে প্রচুর জ্বর আসবে যা সাধারণভাবে বৃদ্ধি পেতে থাকবে ।
উপরের এই লক্ষণ গুলি হঠাত করেই অনেক ভারি হয়ে যেতে পারে । কোন কোন ব্যক্তির ক্ষেত্রে হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের ইনফেকশনের কারণে হয়ে থাকে । আমরা সব সময়ে একটি কথা বলে থাকি যে আপনি যখনি হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের ইনফেকশনের লক্ষণগুলো অনুভব করবেন তখনি সাথে সাথে আপনি তাৎক্ষনিক চিকিৎসা গ্রহন করবেন ।
হেপাটাইটিস বি নেগেটিভ করার উপায়
হেপাটাইটিস বি নেগেটিভ করার উপায় জানতে চাওয়া অনেকের মনের প্রশ্ন আজকে দূর হয়ে যাবে তার জন্য মনোযোগ দিয়ে আমাদের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন । হেপাটাইটিস বি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবে আজেকের এই আর্টিকেলে ।
ভালো খবর হলো এই যে হেপাটাইটিস বি একটি পরিচালনা যোগ্য অবস্থায় । হেপাটাইটিস বি চিকিৎসা পদ্ধতিতে ব্যক্তির বয়স সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং হেপাটাইটিস বি ভাইরাস ইনফেকশনের পর্যায়ে নির্ভর করে । অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ গুলো সাধারণত হেপাটাইটিস বি ভাইরাস প্রতিলিপি দমন করে থাকে যাতে লিভারের কোন ক্ষতি না হয় ।
হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের চিকিৎসার প্রধান লক্ষ্য হলো লিভারের প্রদাহ যত পারে কমাতে সাহায্য করে । যাতে করে লিভারের আর কোন প্রকার ক্ষতি না হয়ে এই জন্য এই ভাইরাসের প্রতিলিপিকে কমিয়ে লিভারের জটিলতা প্রতিরোধ করে আনে ।

অ্যান্টিভাইরাল ঔষধ : অ্যান্টিভাইরাল ঔষধ গুলো সাধারণত দীর্ঘ মেয়াদি হয়ে থাকে যা হেপাটাইটিস বি এর চিকিৎসার একমাত্র ভিত্তি । এই ঔষধ গুলোর মধ্যে আছে যেমন এন্টেকাভির , টেনোফোভির , ল্যামিভাডিন , অ্যাডোবির এবং টেলবিভুডিন এই গুলো লিভারে ভাইরাস প্রতিলিপি গুলোকে দমন করে কাজ করে থাকে ।
ইন্টারফেরন থেরাপি : হেপাটাইটিস বি ভাইরাসের প্রতিরোধ ব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া বাড়াতে ইন্টারফেরন থেরাপি দেওয়া হয় যা একধরনের প্রোটিন । এটি একটি সংজ্ঞায়িত চিকিৎসা সময়ের মধ্যে ইনফেকশনের মাধ্যমে পরিচালিত হয় । ইন্টারফেরন থেরাপি সাধারণত কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় । যে সকল রোগির ক্ষেত্রে অ্যান্টিভাইরাল দেওয়া সম্ভব হয় না সে ক্ষেত্রে রোগির স্বাস্থ্যের অবস্থা দেখে এটি দেওয়া হয় ।
টিকা : হেপাটাইটিস বি ভাইরাস থেকে রক্ষার জন্য একটি অভ্যন্তরীণ টিকা প্রদান করা হয় । এই টিকা সাধারণত অভিসিয়াল টিকা অনুষ্ঠানে পাওয়া যায়।
এটি রোগীর উপর লক্ষ করে গুরুত্বপূর্ণ যে দীর্ঘ স্থায়ী হেপাটাইটিস বি ভাইরাসে আক্রান্ত হলে সে ব্যক্তির অ্যান্টিভাইরাল চিকিৎসার কোন প্রয়োজন হয় না । কিন্তু কিছু ব্যক্তির কম ভাইরাল লোড দিয়ে ন্যুনতম লিভারের ক্ষতি হতে পারে যা সেই সময়ে চিকিতসাকে রোগী অপ্রয়োজনীয় করে তুলে ।
আপনি যদি কখনো হেপাটাইটিস বি নির্ণয় করে থাকেন তাহলে আপনি আর কিছু না ভেবে আপনি সরারসরি চলে যাবেন লিভার রোগের বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে । সেই ডাক্তার আপনাকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আপনার চিকিৎসা নিবে । উপরে আমরা জেনে এসেছি হেপাটাইটিস বি পজিটিভ হলে করনীয় গুলো কি কি ? আশা করি এই নিয়ে আপনাদের মনে আর কোন দ্বিধা থাকবে না ।
আপনার রোগের অবস্থা দেখে তার আপনার উপরে ভিত্তি করে সব চেয়ে ভালো এবং উপযুক্ত চিকিৎসা নেওয়ার সুপারিশ করবে । লিভার মানব দেহের স্বাস্থ্যের উন্নতি এবং হেপাটাইটিস বি ভাইরাস এর সাথে সম্পর্কিত জটিলতা প্রতিরোধ করার জন্য আপনাকে তখন প্রতিদিন হাসপাতালে চেক-আপ করার জন্য যেতে হবে ।
আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।