হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়

হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয় | রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ঔষধ

হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয় , রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ঔষধ ,১ ব্যাগ রক্তের ওজন কত ,রক্ত দানের উপকারিতা ও অপকারিতা ,রক্ত দানের স্লোগান ,রক্ত দানের পর করনীয় কিংবা রক্ত দানের পর কি কি খেতে হয় এই সব অনেকই জানতে ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করা আমাদের সাইটে আসার জন্য আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ । আপনি আমাদের এই পোস্টে এসেছেন মানে আপনি সঠিক স্থানে এসেছেন । আসুন জেনে নেই এই সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক ।

হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম রক্তাল্পতা হতে পারে যার ফলে ক্লান্তি , দুর্বলতা এবং শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে । স্বাস্থ্যকর হিমোগ্লোবিন উৎপাদন সমর্থন করার জন্য আয়রন সমৃদ্ধ খাবারের সাথে সুষম খাদ্য খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়

হিমোগ্লোবিনের পরিমান রক্ত দানের জন্য নির্ধারণ করা হয় না । এটি একজন ব্যক্তির বয়স , লিঙ্গ , ওজন ও শারীরিক অবস্থা সাথে অন্যান্য পরামর্শের উপর নির্ভর করে থাকে । রক্ত দানের জন্য আপনার রক্তের পরিমাণ যে কোন কিছু বাধ্যতামূলক করা থাকে না ।

রক্তদানের ক্ষেত্রে ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা , উম্মিদ গুলি , এবং রক্ত দেওয়ার উদ্দেশ্যে নির্ধান করা থাকে । হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয় ? স্থিতিশীল কোন রোগিদের জন্য হিমোগ্লোবিন প্রায় ৭-৮(g/dL) গ্রাম প্রতি ডেসিলিটার থাকে তাহলে রক্ত দিতে হবে । 

আপনি যদি রক্ত দিতে চান কোন রোগিকে তাহলে আপনি আপনার স্থানীয় কোন রক্ত ব্যাংকে যোগাযোগ করে রক্ত দিতে পারেন । কিংবা আপনি  চাইলে আপনার স্থানীয় কোন হাসপাতালে গিয়েও রক্ত দান করতে পারেন ।

প্রত্যেক মানুষের একটি স্বাভাবিক রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা থাকে এর মধ্যে পুরুষের স্বাভাবিক হিমোগ্লোবিনের মাত্রা প্রতি ডেসিলিটার ১৩.৫ গ্রাম এবং নারীদের রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা প্রতি ডেসিলিটার ১২ থেকে ১৫.৫ গ্রাম । কিন্তু এর নিচে বা কম থাকলে হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক নয় ।

রক্ত দান একটি মানবিক কাজ যা সামাজিক সেবা ও মানবিক দান হিসেবে প্রশংসিত হয় । রক্ত দানের মাধ্যমে আমরা আপনাদের সহযোগিতা করে অভ্যন্ত জরুরী চিকিৎসা প্রয়োজন গুলি মেটাতে সাহায্য করতে পারি । এই কাজটি একটি যেন জীবন উদ্ধার করতে পারে ।

রক্ত দান নির্ধারন পারিমানে করা যেন না যায় , তার পরেও রক্ত দিতে চান তা সামাজিক কর্ম হিসেবে গ্রুরুত্বপূর্ণ কাজ । রক্ত দানের মাধ্যমে আপনি অন্যান্য মানবকে সাহায্য করতে পারছেন  এবং অন্য একটি জীবন বাঁচাতে সাহায্য করছেন , যা আপনি আপনার সমাজে একটি মূল্যবান কাজে যোগদান করছেন ।

সার্কুলেশন থাকা প্রতি মিলিলিটার রক্তে একটি নির্ধারিত পরিমাণে হিমোগ্লোবিন থাকে । রক্তের পরিমাণ ব্যক্তির স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য মৌলিক ফ্যাক্টরগুলোর উল্লেখিত ভাবে পরিবর্তন করতে পারে । রক্ত দানের আয়োজন হলে আপনি আপনার এলাকার কোন স্থানীয় রক্ত ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করে আপনি রক্ত দান করতে পারেন ।

রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ঔষধ

রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির জন্য কিছু ঔষধের নাম এর তালিকা দেওয়া হবে । যেগুলি হেমাটোপোয়েটিক স্টিম সেলদের উৎপাদন বৃদ্ধি করে সাথে রক্তে হিমোগ্লোবিন এবং রেড সেলের স্তর উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে । নিচের এই ঔষধ গুলো প্রাথমিকভাবে হেমাটোপোয়েটিক স্টিম সেলদের উতপাদনে সাহায্য করতে সাহায্য করতে পারে।

রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ঔষধ
রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ঔষধ

আয়রন সুপ্লিমেন্টঃ আয়রন আপাতকালীন হিমোগ্লোবিন স্তরের উন্নতির জন্য প্রধান উপায় এবং ডউয়াইটের মাধ্যমে কিংবা ডাক্টরের পরামর্শ অনুয়ায়ি আয়রন সুপ্লিমেন্ট নিতে পারেন ।

ফোলেটিক এসিডঃ ফোলেটিক এসিড হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে এবং এটি প্রস্তুত খাবারে থাকে । যেমন – ফল , পুঁই মাছ , ডাল , সবজি এবং অন্যান্য খাবার থাকতে পারে ।

ভিটামিন B12: ভিটামিন B12 হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে এবং এটি গোলয়ান মাংস , মাছ , ডাল , ডেয়রি প্রোডাক্ট এবং ভিটামিন B12 সুপ্লিমেন্টের মাধ্যমে সাপ্তাহিক দান করতে পারবেন ।

ভিটামিন বি কমপ্লেক্সঃ ভিটামিন বি সাপ্লিমেন্ট হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এখন এটি বিভিন্ন ভিটামিন বির্দ্ধি হয়ে থাকে ।

অক্সিজেন থেরাপিঃ কিছু সময় রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির জন্য অক্সিজেন থেরাপি ব্যবহার করা হয় যা নির্দেশিত চিকিৎসকের অনুমোদনে হয় ।

আয়রন-রিচ খাবারঃ আয়রন রিচ খাবার যেমন কিশমিশ , পালং , লোবোকো , শাকসবজি , মাছ-মাংস , স্পিনাচ, ডেটেবেল , সুজি , লাল মুলা , মূলের সাগ , লাল কিশমিশ ,আদা , রসুন , ময়দা , গমের আয়রন প্রচুর পরিমানে খেতে হবে ।

এই সব ঔষধ এবং পুষ্টিকর খাবার সাথে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও উচ্চারণ যোগ্য ব্যায়ামের সাথে নিয়মিত নেয়া আমাদের হিমোগ্লোবিন স্তর বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে । উপরের এই ঔষধ গুলো সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে । 

১ ব্যাগ রক্তের ওজন কত

একটি ব্যাগ রক্তের ওজন সারারণ ভাবে প্রায় ৪৫০ মিলিমিটার অথবা ৪৫০ গ্রাম হয়ে থাকে । রক্তদানে ব্যবহৃত স্ট্যান্ডার্ড রক্ত ব্যাগের মাধ্যমে আমরা রক্ত সংগ্রহ করতে এই পরিমাণ ব্যাগগুলি ব্যবহার করে থাকি ।

১ ব্যাগ রক্তের ওজন কত
১ ব্যাগ রক্তের ওজন কত

এই রক্তের ব্যাগ একটি বিশেষ ধরনের প্লাস্টিক ব্যাগ হয়ে থাকে । এই ব্যাগ সঠিকভাবে স্টেরাইল এবং সুরক্ষিত রক্ত সংরক্ষনে ব্যবহত হয় । এই ব্যাগে রক্ত সংরক্ষণ এবং পরিবহনের জন্য সুবিধাজঙ্ক উপায়ে রক্ত সংরক্ষন করা হয় , যাতে রক্তদাতাদের নিরাপদ্ভাবে দক্ত দিতে পারে ।

একটি কথা মনে রাখবেন যে রক্তের ব্যাগের ওজন বিভিন্ন সংস্থা বা রক্ত দান প্রদানকারী স্থানে স্থাপনা এবং ব্যবহারের নির্দিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড অনুসরণ করতে পারে । একটি ব্যাগ রক্তের ওজন পরিমাণে পরিবর্তনশীল হতে পারে , কারণ রক্তের ওজন ব্যক্তির শরীরের ওজন স্বাস্থ্য অবস্থা কিংবা অন্যান্য ফ্যাক্টর গুলোর উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে ।

রক্ত দানের পর করনীয় কি কি 

রক্ত দানের পর কিছু মৌলিক কাজ আছে যা অবশ্যই করনীয় , যা একজন রক্তদান কারী ব্যক্তির স্বাস্থ্য ও রক্ত দান প্রক্রিয়ার উন্নতিতে সাহায্য করবে । রক্ত দানের পর আপনার স্থানীয় রক্ত ব্যাংক অথবা রক্ত দান প্রতিষ্ঠান থেকে আপনাকে পরিষ্কার করে কিছু গাইডলাইন দিবে যা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয় । আপনি রক্তদানের পর সঠিকভাবে যত্ন নিন । আসুন জেনে নেই রক্ত দানের পর করনীয় কি কি ?

আরাম করুনঃ রক্তদানের পর আপনার শরীর একটি স্থিতি থাকতে পারে , সেটি আপনার প্রজনন মাধ্যমে তৈরি করা রক্ত ক্রমশ পুনর্নিম্নান হয়ে যায় । প্রাথমিকভাবে রক্তদান কারীদের কেউ বেশি শারীরিক কাজ না করতে পারে এং রাত্রে প্রাথমিক স্বস্থ্য বিপদের জন্য সুতি নেয় ।

রক্ত দান পর আপনাকে পর্যাপ্ত সময় ধরে বিশ্রাম নিন এবং ভালো ভালো খাবার খান । আপনি একটি নির্ধারিত সময় পর পর অত্যন্ত কঠিন শারীরিক শ্রম বা উভভ রক্তচাপ এর মাধ্যে থাকা উচিৎ নয় ।

রক্তদানের পর আপনাকে অত্যন্ত প্রস্রাবণ পেতে ব্যাখ্যা দেয় । যা আপনার রক্ত পুনর্নিম্নান এবং স্বাস্থ্য সঠিকভাবে ফিরে পেতে সাহায্য করে ।

রক্ত দানের পর সাধারণ ভাবে আপনি আপনার প্রাথমিক কাজে ফিরতে পারেন তাবে আপনি যদি যী পারেন তা আপনার স্থানীয় রক্ত দান প্রতিষ্ঠানের সাথে কথা বলে নিন ।

রক্তদানের পর আপনার শরীর সামগ্রিক শক্তি পূর্ণ রাখার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রোটিন খাবার খেতে হবে । রক্ত দেওয়ার পর পূর্ণ পেটে রক্ত দাতাদের বিশেষভাবে প্রোটিন , আয়রন ও ভিটামিন সুপ্লাই করতে ভালো ভালো খাবার খেতে হবে ।

রক্ত দানের পর অধিক পানি পান করতে হবে । পানি আপনার শরীরের শক্তি স্তর সুধানোর জন্য কিংবা রক্তের পরিমাণ স্থিতিশীল করতে সাহায্য করবে ।

রক্ত দানের পর নির্ধারিত ব্যায়াম আপনার স্বাস্থ্য সমর্থন করে কিংবা রক্ত পুনর্নিমিত্ত স্তিমিত করে রাখে । এজন্য আপনি রক্ত দানের পর কম পক্ষে এক সাপ্তাহ ব্যায়াম কিংবা ভারি কাজ থেকে বিরত থাকুন ।

হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়
রক্ত দানের পর করনীয়

রক্ত দানের পর আপনাকে দুর্বল অবস্থানে আস্তে পারে সেজন্য আপনি পুর্ণাঙ্গ পরিমাণ আরাম করে নিন ।

রক্ত দান করার পর আপনি অন্যের জীবনে একটি মাধ্যমে সহানুভূতি এবং সেবা প্রদান করতে প্রদান করতে পারেন যা আপনাকে আরো সুস্থ মানব বান্ধব বানাতে সাহায্য করতে পারে ।

রক্ত দানের পর আপনার কোন প্রকার অসুখ বা সমস্যা দেখা দিলে তা আপনার সাময়িকভাবে আপনার চিকিৎসকে দেখান ।

রক্ত দানের পরে অধিক ভারী শারীরিক আকজে সচেতন থাকা উচিৎ নয় ।

আপনি রক্ত দানের স্থানে সহোদর বা দোষের প্রতি যত্ন নেওয়া উচিৎ । সুস্থ্য ও প্রশংসনীয় স্থান প্রদান করা হবে যাতে অন্যদেরও রক্ত দিতে উৎসাহিত হতে পারে ।

রক্ত দান প্রক্রিয়াটির পরে আপনি সেরা অবস্থানে সতর্ক্তা সাবধানী থাকুন কারণ আপনি থাকতে পারেন অচেতন বা দুর্বল হতে পারেন ।

রক্ত দান পরে আপনি এই সমস্ত সতর্কতা সাবধানীয়তা মেনে চলতে পারেন । আপনার শরীরের শক্তি স্তর পুনরুদ্ধার করতে পারেন যদি কোনো অস্বাস্থ্যকর লক্ষণ ।

রক্ত দানের পর কি কি খেতে হয়

রক্ত দানের পর আপনাকে সুস্থ্য থাকার জন্য বা পুনরুদ্ধারণে সাহায্য খাবার খেতে হবে । আপনার শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও রক্ত স্তর পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করতে পারে । রক্ত দানের পর কি কি খেতে হয় তা নিম্নলিখিত খাবারের কিছু উল্লেখ করা হলোঃ

রক্ত দানের পর কি কি খেতে হয়
রক্ত দানের পর কি কি খেতে হয়

প্রোটিনের খাবারঃ প্রোটিন শারীরিক শক্তি স্তর পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে যেমন- মাংস , মুরগি , মাছ , ডাল , ডিম , ছানার দুধ , পনির , সোয়াবেন , সোয়ামিন , পিনাটস এই ধরনের খাবার প্রোটিনের খাবার খেতে হবে ।

আয়রনের খাবারঃ আয়রন রক্ত স্তর পুনরুদ্ধার করার জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ন । লাউ শাক , স্পিনাচ , পিয়ার শাক  মল্লিকা , গোল মরিচ , লোবিয়া , ডেটা , সড় , মাছ ,ডাল , সবজি ও ফলের ধনের খাবার আয়রনের অভাব পুরন করতে পারে ।

ফল ও সবজিঃ সবজি ও ফলের মধ্যে ভিটামিন , মিনারেল ও আন্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার স্বাস্থ্যের পুনরুদ্ধারের সাহায্য করতে পারে ।

প্রোটিন শেকঃ প্রোটিন শেক আপনার প্রোটিনের আপচন বা জুস্ট একটি বোস্ট হিসেবে কাজ করতে পারে যা স্বাস্থ্য আয়রন এবং প্রোটিন প্রাপ্তি করার জন্য সাহায্য করতে পারে । 

রক্ত দান পরে খাবারের এই ধরনের বিচারনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি স্বাস্থ্য ও শক্তি পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য পেতে পারে । আপনি যদি কোন ও খাব্রে বা পর্যাপ্ত পুনরুদ্ধারণ খাবারের সম্পর্কে যেকোন প্রশংসা বা সুপারিশ পেতেন তবে নিয়মিত চিকিৎসকের সাথে পরামশ করা অবশ্যক ।

রক্ত দানের উপকারিতা

রক্ত দান একটি মানবিক কর্ম যা অনেক উপাকরিতা থাকে এবং সামাজিক সেবা দেওয়ার একটি শ্রেষ্ঠ উপায় ।

মানব জীবনের উদ্ধারণঃ রক্ত দান করার মাধ্যমে আপনি অন্যের জীবন উদ্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারেন । রক্তের প্রয়োজন থকাওতে পারে চিরস্থায়ী অসুস্থ ব্যক্তিদের , স্থায়ী রোগীদের , দুর্ভাগবশত দুঃখী ব্যক্তিদের উদ্ধারণে সাহায্য করতে পারেন ।

স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতনতা সৃষ্টিঃ রক্ত দানে যাওয়া অনেক লোকদের স্বাস্থ্যের প্রতি আত্নবিশ্বাস এবং সচেতনতা সৃষ্টি করে । এটি স্বাস্থ্যকর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হতে পারে এবং স্বাস্থ্য বিচারে সচেতনতা উৎপন্ন করতে সাহায্য করে পারে । 

অল্প সময়ে স্বাস্থ্য কর প্রশাসনঃ রক্ত দানের প্রক্রিয়া সহজ এবং অল্প সময় নিয়ে আপনি স্থায়ী রোগি বা জরুরি কোন রোগি হলেও স্থায়ী বা জরুরি রোগি দেখতে সাহায্য করতে পারেন ।

স্বাস্থ্যকর লাভঃ রক্ত দেওয়ার পর আপনি নতুন রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে যা আপনার স্বাস্থ্যের পর্যাপ্ত সর্বত্র থাকতে সাহায্য করে ।

আপাতকালীন পরিস্থিতিঃ আপাতকালীন পরিস্থিতিতে , যেমন দুর্যোগ , আপাতকালিন চিকিৎসা কিংবা অসুখকালে রক্তের প্রয়োজন পর্যাপ্ত সুপ্লাই আপাতত প্রয়োজন হতে পারে । রক্ত দানের প্রাথমিক স্তরে সুপ্লাই বানানো উপকারী হতে পারে এবং এই ধরনের পরিস্থিতির সময় লোকের জীবন বাঁচানো যেতে পারে ।

স্বাস্থ্যের জন্য উপকারীঃ রক্তদানের মাধ্যমে আপনি আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারেন । নির্ধারিত সময়ে রক্ত দান করে আপনি আপনার রক্তের পুনঃ উতপাদনে সাহায্য করতে পারেন । যা আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের উপকারী ।

রক্ত দান একটি মানবিক সেবা যা জীবন বাঁচাতে সাহায্যে করে থাকে কিংবা অন্যের সাথে সম্পর্ক গড়তে সাহায্য করে থাকে ।

রক্ত দানের অপকারিতা

রক্ত দানের অপকারিতা খুব বেশি দেখা যায় না । রক্ত দান একটি মানবিক সেবা যা জীবন বাঁচানোর উপকারিতা রয়েছে । তবে কিছু সময়ে কিছু সামাজিক বা আরোগ্যকর সমস্যা উতপন্ন করে থাকে । আসুন জেনে নেই রক্ত দানের অপকারিতা কি কি ?

অসুস্থ অবস্থাঃ কোন ব্যক্তি যদি কোন আপাতকালীন অসুস্থ অবস্থা অথবা জন্মজাত অসুস্থ হয় । রক্ত দান করা যেতে পারে না কিন্তু কিছু সময়ে স্বাস্থ্য অবস্থার সাথে রক্ত দান করা বিপদকজনক হতে পারে । 

ধর্মিক প্রতিরোধঃ কিছু ধর্মীয় যাত্রায় বা ধর্মীয় মন্দিরে গিতে রক্ত দান কারা নিষিদ্ধ হতে পারে কারণ কিছু ধর্মে রক্ত দানের প্রস্তাবনা অপ্রশাসিত করা হয় ।

কোন আরোগ্যকর প্রশ্নঃ কোন ব্যক্তি অর্থ রহিত প্রশ্ন কান্ডাকান্ত্রি বা আরোগ্যকর সমস্যা থাকলে তার রক্ত প্রাপ্ত হতে পারে না ।

দ্বিমুখী বা বলদঃ কোন ব্যক্তি যদি একটি দ্বিমুখী বা বলদ রোগ সহ যে কোন স্থানে রক্ত দিতে না পারে তাহলে রক্ত দান করতে পারে না ।

হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়
হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়

রক্ত দানের সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন বা সন্দেহ থাকলে ব্যক্তিগত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা সেরা । সাবধানী নেওয়ার দরকার এবং স্থানীয় রক্ত দান সেন্টারের স্বাস্থ্য পেতে আপনি সহায়ক হতে পারেন ।

রক্ত দানের স্লোগান

আমরা অনেকেই রক্ত দান করে থাকি । কেউ কেউ রক্ত দানের স্লোগান দিতে চায় সেই জন্য আমরা আপনার সুবিধার জন্য কিছু স্লোগান নিয়ে এসেছি । এই স্লোগান দেওয়া মানে অন্যকে রক্ত দান করায় উৎসাহিত করে ।

“রক্ত দিন, জীবন বাঁচান”

“রক্তের দান , প্রেমের দান”

“একটি দর্দের সাথে একটি বাঁচানো”

“রক্ত দান, আমাদের জীবনে স্পেশাল প্রেসেন্ট”

আপনার রক্ত, কারো জীবন পরিবর্তন করতে পারে”

“রক্ত দিন , আপনি একটি হিরো”

“সমাজের জন্য রক্ত দিন, জীবনের জন্য প্রেম প্রকট করুন”

“রক্ত দান-জীবনের অনমন্ন উপহার”

“এক রক্তে এক জীবন”

“রক্ত দান করে সমৃদ্ধি শেষ নয়, শুরু”

এই স্লোগান গুলো রক্ত দানের গুরুত্ব এবং সমাজের জন্য রক্ত দানের উতসাহ উত্তেজনা করার জন্য ব্যবহ্রত হয়ে থাকে ।

আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *