সেন্টমার্টিন হোটেল ভাড়া 2023 ও সেন্টমার্টিন নিয়ে ক্যাপশন এবং সেন্টমার্টিন হোটেল বুকিং কিংবা স্বপ্ন বিলাস রিসোর্ট সেন্টমার্টিন সম্পর্কে অনেকেই ইন্টানেটে খুজাখুজি করে থাকেন আজকে মুলত্ব তাদের জন্যই এই পোস্ট ।
সেন্টমার্টিন হোটেল ভাড়া 2023
সেন্টমার্টিনে রাতে থাকার জন্য নানান উন্নত মানের রিসোর্ট ,হোটেল কিংবা কটেজ আছে । সেন্টমার্টিন যদি জান তাহলে আগে থেকেই এই সব রিসোর্ট বুকিং দিয়ে রাখেন ।কারণ আগে থেকে বুকিং দিয়ে রাখলে ভোগান্তির শিকার হতে হয় না।আপনি চাইলে সেন্টমার্টিনে যেয়ে রিসোর্টগুলোর মধ্যে পছন্দ মত রিসোর্ট বুকিং দিতে হয়।সেন্টমার্টিনে সবচেয়ে জনপ্রিয় রিসোর্টের মধ্যে রয়েছে-
সেন্টমার্টিন হোটেল বুকিং
সেন্টমার্টিনের সকল হোটেল লিস্ট নিচে সুন্দর করে সাজিয়ে দিয়েছে আপনার পছন্দের হোটেল বুকিং দিন এখনি ।
ব্লু মেরিন রিসোর্ট (Blue Marine Resort)
সেন্টমার্টিন ফেনী ঘাটের কাছেই এই জনপ্রিয় ব্লু মেরিন রিসোর্টের অবস্থান।আপনি ফেনী থেকে নেমেই এই রিসোর্ট পেয়ে যাবেন ।এই রিসোর্টের এসিযুক্ত ডাবল বেডরুমের ভাড়া ১৫০০০ টাকা।নন এসি রুমের ভাড়া ৫০০০ টাকা.৩ বেডের রুম ভাড়া ৩০০০ টাকা ও ৬ বেডের রুম ভাড়া ৪০০০টাকা এবং ১০ বেডের রুম ভাড়া ৫০০০ টাকা ।যোগাযোগ ঃ-০১৮১৭০৬০০৬৫
প্রাসাদ প্যারাডাইস রিসোর্ট
সেন্টমার্টিন বাজারে ভেতরে দিয়ে ব্লু মেরিন রিসোর্ট পার হয়ে উত্তর পাশে দৃশ্যমান এই প্রাসাদ প্যারাডাইস রিসোর্ট। বিভিন্ন ধরণের রুম নিয়ে এই রিসোর্ট।রিসোর্টের প্রায় সব রুম প্রতি ভাড়া ২০০০ থেকে ৫০০০ টাকা ।যোগাযোগ ঃ-০১৯৯৫৫৩৯২৪৮
নীল দিগন্তের রিসোর্ট
নীল দিগন্তের রিসোর্টটির স্থান সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ বীচের কণাপাড়ায় ।জেটি ঘাট থেকে বেশখানিক দূরে এই রিসোর্টটি অবস্তিত।নীল দিগন্তের রিসোর্ট নানান ধরণের কটেজ রয়েছে যার রুম ভেদে ভাড়া ১৫০০ থেকে ৫০০০ টাকা ।যোগাযোগ ঃ-০১৭৩০০৫১০০৪
প্রিস্ন হেভেন রিসোর্ট
প্রাসাদ প্যারাডাইস রিসোর্টের কাছেই প্রিস্ন হেডেন রিসোর্টের অবস্থান।প্রিস্ন হেভেন রিসোর্টের মোট ২৪ টি কক্ষ রয়েছে এবং একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে ।প্রিস্ন হেভেন রিসোর্টের প্রতি রুম ভাড়া প্রায় ১৫০০ থেকে ৩৫০০ টাকা ।যোগাযোগ ঃ-০১৯৯৫৫৩৯২৪৬
লাবিবা বিলাশ রিসোর্ট
বর্তমান সময়ে লাবিবা বিলাশ রিসোর্টের নাম বদলে এখন দি আটলান্টিক রিসোর্ট।এই রিসোর্টে রাত থাকার জন্যে ৪৩টি কক্ষ রয়েছে ।একটি রুম ভাড়া নিতে আপনাকে খরচ করতে হবে প্রায় ১৫০০ টাকা থেকে ১২০০০ টাকা পর্যন্ত।যোগাযোগঃ-০১৭০০৯৬৯২১২
ড্রিম নাইট রিসোর্ট
পশ্চিম বীচের একদম শেষ প্রান্তে ড্রিম নাইট রিসোর্টের অবস্থান।এই রিসোর্টে প্রতি কক্ষে ২ থেকে ৪ জন করে থাকার সুযোগ রয়েছে। প্রতি রুম বুকিং দিতে আপনাকে খরচ করতে হবে প্রায় ১৫০০ টাকা থেকে ৩৫০০ টাকা পর্যন্ত।যোগাযোগঃ-০১৮২৫৬৫৬৩২৬
এছাড়াও রয়েছে হোটেল সাগর পাড়, রিয়াদ গেস্ট হাউজ, পান্না রিসোর্ট , দীপান্তর, সি প্রবাল ইত্যাদি ।নানান রঙ্গে র এই রিসোর্টগুলো যা পর্যটকের দৃষ্টি আকর্ষন করে থাকে।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত হোটেল ভাড়া
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের পটুয়াখালি জেলার একটি শহরের জনপ্রিয় পর্যটন স্থান হলো কুয়াকাটা । কুয়াকাটা সাগর কন্যা নামে সবার কাছে পরিচিত । এই সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ প্রায় ১৮ কিলোমিটার।বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত ভ্রমণ হলো কুয়াকাটা । কুয়াকাটা থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা যায় । কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত হোটেল ভাড়াসহ ও কুয়াকাটা হোটেল লিস্ট এর খরচ এবং যোগাযোগ করার সকল তথ্য।
কুয়াকাটা হোটেল লিস্ট
কুয়াকাটার হোটেল লিস্ট গুলো আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে সাজিয়ে দিলাম । আমাদের মধ্যে অনেকই কুয়াকাটায় যাই বেড়াইতে কিন্তু কুয়াকাটা কোন হোটেলে থাকব কি খাব কিছুই জানি না তাই আপনাদের এই জরুরি তথ্য গুলো নিয়ে আজকের আমাদের এই আর্টিকেল । এত কথা বলে চলুন আমরা দেখে আসি কুয়াকাটার হোটেল লিস্ট গুলো ।
- সিকদার রিসোর্ট কুয়াকাটা
- কুয়াকাটা রিসোর্ট
- সাগরকন্যা কুয়াকাটা
- সাগর কন্যা রিসোর্ট কুয়াকাটা
- গ্রীন লাইন পরিবহন ঢাকা টু কুয়াকাটা
সিকদার রিসোর্ট কুয়াকাটা
সিকদার রিসোর্ট কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে নিরিবিলি পরিবেশে অবস্থিত।শিকদার রিসোর্ট কুয়াকাটা গুলোর মধ্যে সিকদার রিসোর্ট এন্ড ভিলাটি সেরার রিসোর্টের মধ্যে একটি । সিকদার রিসোর্ট কুয়াকাটা হোটেলের মধ্যে সিকদার রিসোর্ট এন্ড ভিলাটি শীর্ষস্থানীয় ফাইভ স্টার হোটেল।এই রিসোর্ট টি একটি মনোরম পরিবেশে নির্মিত।বাজেট নিয়ে কোন প্রকার সমস্যা না থাকলে এই রিসোর্টটি নিশ্চিন্তে নিতে পারেন কুয়াকাটা ভ্রমণের জন্যে।
শিকদার রিসোর্ট কুয়াকাটা রুম ভাড়া
শিকদার রিসোর্ট কুয়াকাটা হোটেলর ডিলাক্স রুম ছাড়া ভাড়া নিতে খরচ পড়বে আপনার প্রায় ৮০০০ টাকা। ডিলাক্স রুম ভাড়া নিতে খরচ পড়বে আপনার প্রায় ১০,০০০ টাকা । প্রিমিয়ার রুম ভাড়া নিতে খরচ পড়বে আপনার প্রায় ১৪,০০০ টাকা। উচ্চতর ভিলা ভাড়া নিতে খরচ পড়বে আপনার প্রায় ২৪,০০০ টাকা । প্রিমিয়ার ছাড়া সুইমিং পুল রুম ভাড়া নিতে খরচ পড়বে আপনার প্রায় ২৮,০০০ টাকা । প্রিমিয়ারসহ সুইমিং পুল রুম ভাড়া নিতে খরচ পড়বে আপনার প্রায় ৩২,০০০ টাকা ।
যোগাযোগ
ইকো পার্কের বিপরীত পাশে, কুয়াকাটা
মোবাইলঃ০১৭০০৮০২৭২৬
ই-মেইলঃreseration@sikderresort.com
কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্ট | Best Hotels in Kuakata
কুয়াকাটা জিরো পয়েন্টের খুব কাছেই কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টের (Kuakata Grand Hotel & sea Resorts) অবস্থিত।কুয়াকাটা সেরা হোটেল ও রিসোর্ট গুলোর মধ্যে এটি ফাইভ স্টার রিসোর্টের মধ্যে একটি।এখানে রয়েছে বিলাসবহুল সকল আয়োজন।কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টের রুম বুকিং এর সাথে থাকছে কমপ্লিমেন্টারি সকালের নাস্তা , ফ্রি ওয়াই-ফাই, সেবা খুব সুন্দর ইন্টেরিয়র সহ রুমসহ থাকছে সুইমিং পুল ও ২৪ ঘন্টা রুম সার্ভিস।বাজেট নিয়ে কোনো প্রকার সমস্যা না থাকলে এই কয়াকাটা ফাইভ স্টার হোটেল নিতে পারেন।
কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টের রুম ভাড়াসহ সকল তথ্য
কুয়াকাটা গ্র্যান্ড হোটেল এন্ড সী রিসোর্টের স্টান্ডার ডিলাক্স রুম ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় ১৬,০০০ টাকা। ডিলাক্স রুম ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় ১্৯২০ টাকা।প্রিমিয়ার ডিলাক্স রুম ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় ২৪,৮০০ টাকা। উচ্চতর যমজ ডিলাক্স রুম ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় ২৮,৮০০ টাকা। ফ্যামিলি সুইট রুম ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় ২৯,৬০০ টাকা।Executiv suite রুম ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় 39,92০ টাকা।Presidential suite রুম ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় 5592০ টাকা।Extra Bed নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় ১500 টাকা।
যোগাযোগ
পূর্ব বেরী বাঁধ রোড, কুয়াকাটা
মোবাইলঃ০১৭০৯৬৪৬৩১০৭১
ই-মেইলঃinfo@kuakatagrandhotel.com
গ্রীন লাইন পরিবহন ঢাকা টু কুয়াকাটা
কুয়াকাটার ৪ তারকা মানের হোটেলের মধ্যে একটি হলো গ্রীন লাইন পরিবহন ঢাকা টু কুয়াকাটা ।একটি আধুনিক হোটেল থেকে যেরকম বিলাসবহুল সেবা আশা করেন ঠিক তেমনি পাবেন এই হোটেলে।যাদের বাজেট মোটামুটি তাদের জন্য কুয়াকাটা থাকার জন্য সেরা একটি হোটেল এটি।
গ্রীন লাইন পরিবহন ঢাকা টু কুয়াকাটা রুম ভাড়া ও খরচ
গ্রীন লাইন পরিবহন ঢাকা টু কুয়াকাটা ডিলাক্স রুম ভাড়া নিতে আপনার পরবে প্রায় ৪০০০ টাকা। সুপার ডিলাক্স রুম ভাড়া নিতে খরচ হবে আপনার প্রায় ৫০০০ টাকা।প্রিমিয়াম যমজ রুম ভাড়া নিতে খরচ হবে আপনার প্রায় ৬০০০ টাকা।Executive twin রুম ভাড়া নিতে খরচ হবে আপনার প্রায় 65০০ টাকা.Royal Deluxe রুম ভাড়া নিতে খরচ হবে আপনার প্রায় 75০০ টাকা.conferance hall রুম ভাড়া নিতে খরচ হবে আপনার প্রায় ৫০০০০ টাকা।
যোগাযোগ
রাখাইন মহিলা মার্কেট এর পূর্ব পাশে,কুয়াকাটা
মোবাইলঃ ০১৮৩৩৩১৮৩৮০
স্বপ্নরাজ্য পার্ক এন্ড রিসোর্ট | Sawpnorajjo Park and Resort
কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে প্রায় ৩ কিলমিটার দূরে পশ্চিম ভেরিবাধের কাছে সমুদ্র লাগানো স্থানে অবস্থিত স্বপ্ন্রাজ্য পার্ক এন্ড রিসোর্ট (Sawpnorajjo Park and Resort) । কম খরচে কয়াকাটা ভ্রমণ গেলে কুয়াকাটা বাজার থেকে একটু দূরে নিরিবিলি পরিবেশে আপনি আপনার পরিবার ও বন্ধু বান্ধব নিয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে থাকতে পারেন।
স্বপ্নরাজ্য পার্ক এন্ড রিসোর্টের রুম ভাড়া ও খরচ
স্বপ্ন্রাজ্য পার্ক এন্ড রিসোর্টের নিজুম রুমের ভাড়া প্রায় ১০০০ টাকা ।ঝিনুক রুমের ভাড়া প্রায় ১০০০ টাকা । নিল জোসনা রুমের ভাড়া প্রায় ১৫০০ টাকা ।মেঘবাড়ি রুমের ভাড়া প্রায় ২০০০ টাকা ।জোসনা বাড়ি রুমের ভাড়া প্রায় ৩০০০ টাকা । চাঁদের বাড়ি রুমের ভাড়া প্রায় ৪০০০ টাকা ।
যোগাযোগ
পশ্চিম মেরিন ড্রাইভ রোড, কুয়াকাটা
মোবাইলঃ০১৯১৮৪১৬০১
ই-মেইলঃinfo@sawpnorajjo.com
সাগর কন্যা রিসোর্ট কুয়াকাটা
কুয়াকাটা পর্যটন এলাকায় অবস্থিত হোটেল সাগর কন্যা রিসোর্ট কুয়াকাটা । বাজেট ফ্রেন্ডলি হোটেল হিসেবে কয়াকাটায় থাকাই ভালো।
সাগর কন্যা রিসোর্ট কুয়াকাটা রুমের ভারা ও খরচ
সাগর কন্যা রিসোর্ট কুয়াকাটা ভাড়া পড়বে প্রায় ২৫০০ টাকা। AC Deluxe Double Room ভাড়া পড়বে প্রায় ৩৫০০ টাকা। Economy Family Room ভাড়া পড়বে প্রায় ৩৫০০ টাকা। AC Deluxe Twin Room ভাড়া পড়বে প্রায় ৪০০০টাকা। AC Deluxe Triple Bed Room ভাড়া পড়বে প্রায় ৪৫০০ টাকা । AC Deluxe family Room ভাড়া পড়বে প্রায় ৪৫০০ টাকা ।
যোগাযোগ
কুয়াকাটা পর্যটন এলাকা, কুয়াকাটা
মোবাইলঃ০১৭৫০০০৮১৭৯
হোটেল খান প্যালেস | Hotel khan palace
হোটেল খান প্যালেস (Hotel khan palace) সৈকত থেকে অল্প একটু দুরত্বে অবস্থিত ।হোটেল খান প্যালেস সৈকত থেকে মাত্র ৪ মিনিট পায়ে হাটলেই পেয়ে যাবেন।হোটেল খান প্যালেস পাবেন একটি রেস্তোরাঁ সাথে থাকছে ২৪ ঘন্টা ফ্রন্ট ডেস্ক এবং রুম সার্ভিস।এই হোটেলে পাবেন বিনা মুল্যে ওয়াইফাই সহ সকালের নাস্থা আরও অনান্য অনেক সেবা।
হোটেল খান প্যালেস রুম ভাড়া ও খরচ
হোটেল খান প্যালেস ডিলাক্স কাপল এসি ওয়ান কিং বেড রুমের ভাড়া প্রায় ৫০০০ টাকা ।ডিলাক্স টিউন রুম এসি টু সিঙ্গেল বেডের ভাড়া প্রায় ৬০০০ টাকা।ডিলাক্স ফ্যামিলি রুমের এসি রুমের ভাড়া প্রায়৬৫০০ টাকা।এছাড়াও আরো অনেক রুম আছে যা বিভিন্ন দামে ভাড়া দিয়ে থাকেন হোটেল খান প্যালেস ।
যোগাযোগ
বাড়ি# ২২৩,ওয়ার্ড#০৩,কুয়াকাটা
মোবাইলঃ ০১৭০৭০৮০৮৪৬
ই-মেইলঃkhanpalacekuakata@gmail.com
সমুদ্র বাড়ি রিসোর্ট | Somudra bari resort
সমুদ্র বাড়ি রিসোর্ট( Somudra bari resort) কুয়াকাটা শহরের ভিতরের দিকে শিকদার মার্কেটের খুব কাছেই অবস্থিত। সমুদ্র বাড়ি বিসোর্টে রাত থাকার জন্য আছে এসি, নন এসি রুম।পরিচ্ছন্ন পরিপাটি প্রতিটি রুমেই আছে আধুনিক আসবারপত্রসহ সব ধরণের সুযোগ-সুবিধা।
সমুদ্র বাড়ি রিসোর্টের রুম ভাড়া ও খরচ
সমুদ্র বাড়ি রিসোর্টের ডিলাক্স কাপল রুম (Deluxe couple room) এর ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় ৩৫০০টাকা।Deluxe Twin room ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় 4500 Tk ।Deluxe Family Room ভাড়া নিতে আপনার খরচ হবে প্রায় 5500Taka ।
যোগাযোগ
শিকদার মার্কেটের পাশে ,কুয়াকাটা
মোবাইলঃ০১৭৭১১৭৭২১৩
ই-মেইলঃsomudrabariresort@shariful
বিশেষ দ্রব্যঃ এই পোস্টের সকল তথ্য তাদের ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া হইছে।তাই তাদের হোটেল কিংবা রিসোর্ট ভাড়া উঠতে নামতে পারে।
সেন্টমার্টিন ভ্রমণ নিয়ে স্ট্যাটাস
সেন্টমার্টিন ভ্রমণ নিয়ে স্ট্যাটাস , সেন্টমার্টিন দ্বীপ সম্পর্কে তথ্য , টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ ভাড়া , কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন ভাড়া কত , টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন জাহাজ ভাড়া , চট্টগ্রাম থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়ার উপায় জানতে অনেকই ইন্টারনেটে খুজাখুজি করে থাকেন । সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের ভূখন্ডের সর্ব দক্ষিণে অবিস্থিত । অপূর্ব সুন্দর্য্য সেন্টমার্টিন দ্বীপটি বাংলাদেশের পর্যটনের অন্যতম স্থানের জায়গা দখল করে নিছে সেন্টমার্টিন । সারি সারি নারিকেল গাছ আর অসীম নীল আকাশের সাথে সমুদ্রের নীল জলের মিতালী এ দ্বীপ করছে অনন্য।ভ্রমন পিপাসী মানুষদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কাছে টেনে আনে ।
দেশের নানান জায়গা থেকে লোকজন সেন্টমার্টিন ভ্রমণে আসে । এমন কি বিদেশ থেকেও মানুষ বা পর্যটক আসে সেন্টমার্টিন ভ্রমণে । সেন্টমার্টিন বাংলাদেশের একমাত্র প্রবল দ্বীপ । কক্সবাজর জেলার শহর থেকে ১২০ কিলোমিটার দূরে ১৭ বর্গ কিলোটারের ক্ষুদ্র একটি দ্বীপ হলো সেন্টমার্টিন (saint martins island) । স্থানীয় ভাষায় সেন্টমার্টিনকে নারিকেলের জিঞ্জিরা বলেও ডাকে ।
সেন্টমার্টিন ভ্রমণ নিয়ে স্ট্যাটাস
সেন্টমার্টিন নামার সাথে সাথে দেখতে পারবেন একঝাক সাদা সহ রং বরংগের নানান পাখির মেলা । সেন্টমার্টিন দ্বীপের চারপাশে পানি আর পানি । যা পর্যটকের মন কেরে নিয়ে নেয় সেন্টমার্টিন । সুন্দর এই পাকৃতির সৌন্দর্য্য নিয়ে ঘেরা এই দ্বীপ । নীল এই সাগরের পানি যা আসলে মনমাতানো জায়গা।পানির নিচে নানান রঙ্গের ঝিনুক যা আপনার মন কেড়ে নিবেই ।
সারি সারি ট্রলারে মেলা দেখার মতো দৃশ্য । যা আপনি কখন দেখতে পারবেন যদি না আপনি সেন্টমার্টিনতে আসেন । একটা কথা বলে রাখা ভালো এখানে দালাল অনেক তাই তাদের থেকে দূরে থাকুন । সেন্টমার্টিন দ্বীপে সাইকেল ভাড়া পাওয়া যায়।যা আপনাকে পুরো দ্বীপটিকে ঘুরে দেখতে পারেন । কিন্তু এই রাস্থায় সাইকেল চালাতে অনেক কষ্ট । তাই এটি না নেওয়াই ভালো ।
ট্রলার আপনাকে যেখানে নামিয়ে দিবে সেখান থেকে অনেক দুরের রিসোর্টে বুকিং দিন তাহলে আপনি সব দেখতে পারবেন। সেন্টমার্টিনের মুল আকর্ষণ সেন্টমার্টিনের ছেড়া দ্বীপ।নিজের চোখে না দেখলে আসলে আপনি কখনো বিশ্বাস করতে পারবেন না যে সেন্টমার্টিন দ্বীপ এত সুন্দর।সেন্টমার্টিন দ্বীপ কে কেউ কেউ যাদুকারি দ্বীপ বলে ।কারণ এখানে কেউ গেলে আর আসতে চায় নাহ এত সুন্দর জায়গা।
সেন্টমার্টিন দ্বীপ সম্পর্কে তথ্য
সেন্টমার্টিন দ্বীপ সম্পর্কে তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করলাম । সেন্টমার্টিন যাওয়ার শীপগুলো বেশির ভাগ টেকনাফ থেকে ছেড়ে যায় । সেন্টমার্টিন যাওয়ার সব চেয়ে সহজ পথ হলো কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে । টেকনাফ থেকে জাহাজ অথবা ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন যেতে হয় । ঢাকা থেকে চাইলে আপনি সরাসরি টেকনাফ যাবেন বাসে করে তার পরে জাহাজ কিংবা ট্রলারে করে সেন্টমার্টিন যাবেন ।

আপনার যদি কক্সবাজার ভ্রমণ পরিকল্পনা থাকে তাহলে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যেয়ে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন ঘুরে আসবেন । চাইলে কক্সবাজার থেকে এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস শীপে করে সরাসরি সেন্টমাটিন যেতে পারেন । বর্তমানে চট্রগ্রাম থেকে এমভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস চালু হয়েছে ।চট্রগ্রাম থেকে সরাসরি সেন্টমার্টিন যেতে পারেন । সেন্টমার্টিন দ্বীপ সম্পর্কে তথ্য বলার কিছু নেই কারণ সেন্টমার্টিন সম্পর্কে বলে আপনাদের বুঝানো যাবে না । সেন্টমার্টিন যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় সম্পকে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো নিচে👇
টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ ভাড়া
আপনার যদি টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ ভাড়া চিন্তা করে থাকে ,ঢাকা থেকে যেকোন একটি বাস নিয়ে সরাসরি টেকনাফ যাওয়া যায় । ঢাকা থেকে টেকনাফ যাওয়ার সহজ ব্যবস্তা রয়েছে বাস । ঢাকা গবতলী , কলাবাগা , ফকিরাপুল , সায়েদাবাদ সেন্টমার্টিন পরিবহন,সেন্টমার্টিন হুন্দাই ও তুবা লাইন গ্রীন লাইন ইত্যাদি বাসগুলো সরাসরি টেকনাফ উদেশ্যে ছেড়ে যায় । যদি শুধু সেন্টমার্টিন যেতে চান তাহলে ঢাকা থেকে বাস নিয়ে টেকনাফ চলে যাবেন । সাধারণত রাত ৮-১০টায় বাস গুলো ছেড়ে যায় ঢাকা থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে সকাল ৮টায় নামিয়ে দেয় টেকনাফে ।
কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন ভাড়া কত
কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন ভাড়া কত আমার অনেক বন্ধু জানতে চেয়েছেন । ঢাকা থেকে প্রথমে কক্সবাজারে আসতে হবে তার পরে কক্সবাজার থেকে টেকনাফের উদ্দেশ্যে হানিফ , শ্যামলি, সৌদিয়াম ঈগল , এস আলম , গ্রীন লাইন ও সেন্টমার্টিন ইত্যাদি বড় বাসগুলো ছেড়ে যায় । সেই বাস গুলোতে টেকনাফ চলে যাবেন । আপনি চাইলে আকাশ পথে কক্সবাজারে যেতে পারেন । ঢাকা থেকে কক্সবাজারে বিমানের ব্যবস্তা রয়েছে।
কক্সবাজার থেকে টেকনাফ
কক্সবাজার থেকে মাইক্রো/সিএনজি/জিপ এবং লোকাল বাস গুলো ভাড়া নিয়ে টেকনাফ যাওয়া যায় । কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন ভাড়া কত এ নিয়ে কম বেশি সবারই প্রশ্ন থাকে । বাস ভাড়া ১৫০ টাকা এবং সিএনজি ভাড়া জনপ্রতি ২৫০ টাকা করে । টেকনাফ যাওয়ার অবস্থা ভেদে সময় প্রায় দুই ঘন্টা লাগে । আপনি যদি জাহাজে কক্সবাজার থেকে টেকনাফ যেতে চান তাহলে ভোর ৬ টায় জাহাজ ধরতে হবে ।
চট্টগ্রাম থেকে সেন্টমার্টিন যাওয়ার উপায়
চট্রগ্রাম থেকে টেকনাফ যাওয়ার উপায় খুবই সহজ । চট্রগ্রাম থেকে সিনেমা প্যানেস থেকে সৌদিয়া বাস রাত ১২ টায় টেকনাফের উদ্দেশ্যে ছাড়ে । এছাড়াও দামপাড়া থেকে কিছু বাস টেকনাফের উদ্দেশ্যে চলাচল করে ।
টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন জাহাজ ভাড়া
টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন জাহাজ ভাড়া কত কে না জানতে চায় বলেন । টেকনাফ থেকে সেন্টামর্টিন যাওয়ার একটি রাস্তা হল স্থল পথ । সাধারণ নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত বেশ কয়েকটি জাহাজ/শীপ প্রতিনিয়ত চলাচল করে । টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন রোডে চলাচলকারি শীপের মধ্যে আছে কেয়ারী সিন্দবাদ, কেয়ারী ক্রজ এন্ড ডাইন আটলান্টিক ইত্যাদি । জাহাজে টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন যেতে সময় লাগে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা সময় লাগে ।
জাহাজের ক্লাস ও মান অনুযায়ী টেকনাফ টু সেন্টমার্টিন জাহাজ ভাড়া যাওয়া ও আসার টিকেট ভাড়া ৮৫০ থেকে ১৬০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে । টেকনাফ জেটি ঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৯.০০ থেকে ৯.৩০ মিনিটে জাহাজ গুলো সেন্টমার্টিনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় । সেন্টমার্টিন যাওয়ার শীপের টিকেটগুলো সাধারণত যাওয়া আসার টিকেট হয়ে থাকে । সেন্টমার্টিন থেকে কবে আসবেন তা টিকেটে উল্লেখ করা থাকে ।
সাধারণত নভেম্বর থেকে মার্চ/এপ্রিল এই পাঁচ মাস সেন্টমার্টিন উদ্দেশ্যে চলাচল করে থাকে । বাকি দিনে ট্রলার বা স্পিড বোডে আপনাকে সেন্টমার্টিন যেতে হবে ।শীত মৌসুমে সাগর নিরব থাকে তাই এই সময়ে পর্যটক বেশি আসে । শীত ছাড়া বাকি সব দিনে সাগর উত্তাল থাকে , এই দিনে ভ্রমণ নিরাপদ নয় ।
টেকনাফ নামারবাজার বা জেটি ঘাট থেকে ট্রলার , স্পিড বোড বা মালবাহি ট্রলার সেন্টমার্টিন উদ্দেশ্যে ছাড়ে । ট্রলারে প্রতিজন ভাড়া ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা হয়ে থাকে সিজন ও যাত্রিভেদে ভাড়া কম বেশি হয়ে থাকে । ট্রলারে সেন্টমার্টিন যেতে সময় লাগে প্রায় তিন ঘন্টা।ট্রলার বা স্পিড বোডে যেতে অনেক বোরিং লাগে তাই শীপে যাওয়াই উত্তম উপায় ।
আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানায় আপনাকে এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ।