সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ | সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে

আমাদের মধ্যে অনেকেই সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ,সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে,সিজারের পর খাবার তালিকা,সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়,সিজারের পর ব্যাথা হলে করণীয়,সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায়,সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যায় এই সব জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন তাদের জন্য আজকে আমাদের এই স্পেশাল আর্টিকেল বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই আপনারা মন যোগসকারে শেষ পর্জন্ত পড়তে থাকুন ।

বর্তমান যুগে নরমাল ডেলিভারির চেয়ে সিজারের সংখ্যা কয়েক হাজার গুন বেড়ে গেছে । সে সাথে বেড়ে গেছে সিজারের পরে ইনফেকশনের সংখ্যাও । প্রতি বছর বাংলাদেশে প্রায় ৩২ লাখ নারির মধ্যে প্রায় ১৩ লাখ নারি সিজার করে থাকে । এই সিজারের রোগীড়া পরবর্তি সময়ে নানান সংক্রমনে আক্রান্ত হয় । কোণ কোণ সময়ে সেই সব রোগীকে আবার অপরারেশন করতে হয় ।

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ

সিজারের পর পরই রোগীর ইনফেকশন হলে সর্বপ্রথম কি করবেন কিংবা রোগিকে সিজার করছেন , সিজারের পরে যাতে ইনফেকশন না হয় এই সম্পর্কে জানতে আপনি গুগলে সার্চ করে আমার এই পোস্টে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আপনি একদম সঠিক স্থানে এসেছেন । 

কোন নারী যদি এক বা একাধিক শিশু জন্মদান দেয় সে জন্য মায়ের উদর ও জরায়ুতে করা হয় । এই কাজটি করায় সাধারনত যখন প্রাকৃতিক নিয়মে জন্মনালির মাধ্যমে যোনিয় প্রসব সম্ভব হয় না তখন সিজার করা হয় ।

সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ
সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের মতামত , সিজারের পর মাত্র ৩ থেকে ৫ রোগীর ক্ষেত্রে নারিদের সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষন দেখা দেয় । তবে  সিজারের ইনফেকশন সম্পর্কে আপনার সম্পূর্ণ ধারনা থাকলে খুব সহজেই এই সকল জটিল সমস্যা থেকে বেড়ে হয়ে আসতে পারবেন । আসুন জেনে নেই সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ গুলো কী কী 

১. সাধারণত কাটা জায়গার চারপাশে লাল হয়ে থাকা বা ফুলে জাওয়া ।

২. ক্ষত স্থান থেকে দুর্গন্ধ যুক্ত থেকে পুজ বা রস পড়া ।

৩. ক্ষত স্থানে এমনি পেটে প্রচন্ড ব্যথা হতে পারে ।

৪. গায়ে জ্বর জ্বর ভাব কিংবা প্রচন্ড জ্বর আসা ।

৫. সাধারণত প্রস্রাব করতে খুব কষ্ট কর হয় কিংবা জ্বালাপোড়া করে ।

৬. মাসিকের রাস্তা দিয়ে গন্ধ যুক্ত তরল বা রক্ত আসা ।

৭. পুরো শরীর ফুলে যেতে পারে ।

৮. সিজার অপারেশনের পরে ইউটেরাস ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্তান্ত হতে পারে ।

৯. এই অপারেশন করার পর শুধুমাত্র যে ইউটেরাস এই ইনফেকশন হওয়ার সম্ভাবনা থকে তা না হলে বাইরের চামড়ার স্তর এর ও অনেক সময় এটা দেখা দেয় ।

১০. বিশেষ করে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় হালকা পেট কামড়নো।

১১. অপারেশনের জায়গায় ব্যাথার সাথে সাথে অবশ হয়ে আসা ।

১২. যোনি পথে এক থেকে দেড় মাস অনেকটা চাকা চাকা রক্ত আসা তার সাথে পেট কামড়ানো থাকতে পারে। 

সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে

সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে এইটা জানতে আমাকে অনেক ভাই বোন মেসেজ করছেন তাদের জন্য আজকে আমি এই উত্তরটি দিয়ে দিলাম । একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শে জানা যায় যে একজন সিজারের রোগীর সিজারের জায়গায় বেশ কয়েক দিন ব্যথা থাকে আর বেশি সমস্যা হলে সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা দিতে পারে ।

সিজারের রোগীর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দিক লক্ষ করে এই ব্যথা থাকে । কোন কোন রোগীর মাত্র কয়েক দিন ব্যথা থাকে আবার কোন কোন রোগীর কয়েক সাপ্তাহ পর্জন্ত ব্যথা থাকতে পারে ।

সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে এটা রোগীর বিভিন্ন জায়গায় হতে পারে যেমন রোগীর কোমরে ব্যথা হতে পারে । গর্ভকালীন সময়ে ওজন বৃদ্ধি বা হরমোনের পরিবর্তনসহ নানাবিধ কারনে অনেক সময় মহিলাদের কোমর ব্যথায় ভুগতে থাকে ।

সন্তান জন্মদানের পর পরি অনেক মায়ের কোমর ব্যথা হয়ে থাকে । এক্ষেত্রে প্রসবের কয়েক ঘন্টার মধ্যে এই ব্যথা হয়ে থাক । গর্ভাবস্থায় শুধু যে আপনার পেট এর আকারই বেড়ে যায় না । পেটের পাশাপাশি নানা ধরনের শারীরিক বৃত্তিয় পরিবর্তন হয়ে থাকে যা বাচ্চা প্রসবের পর পরেই কোমর ব্যথায় প্রভাব ফেলে ।

সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে;সিজারের পর ব্যাথা হলে করণীয়
সিজারের পর ব্যাথা হলে করণীয়

সিজারের পর ব্যাথা হলে করণীয়

সিজারের পর ব্যাথা হলে করণীয় কী আমরা অনেকেই জানি না আসুন জেনে নেই সিজারের পর ব্যাথা হলে আমাদের করণীয় কি কি তা নিচে বেশ কয়েক টী জরুলি বিষয়ে আলোচনা করবো ।

১. নবজাতককে কোলে তোলার সময় ঝোকা যাবে না ।

২. সব সময় আপনার পিঠ সোজা করে রাখুন ।

৩. শিশুকে বুকের দুখ খাওয়ানোর সময় পিঠ সোজা করে রাখুন ।

৪. পিঠ সোজা করে রাখার জন্য এমন স্থান নির্বাচন করুন ।

৫. হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করবে এতে করে মাংশপেশির টান খানিকটা কমে যাবে ।

৬. প্রয়োজনে কোমরে হট ওয়াটার ব্যাগ দিয়ে সেক দিতে পারেন ।

উপরের নিয়ম গুলো ভালোভাবে না মানলে সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ দেখা দিতে পারে । আর ইনফেকশন দেখা দিলে অবশ্যই অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নিতে হবে ।

সিজারের পর খাবার তালিকা 

সিজারের পর খাবার তালিকা অনেক মায়েরাই জানে না । আসলে কোন সিজারের রোগীকে এই সঠিক খাবার গুলো না দেয় তাহলে সেই রোগীর ঘা শুকাতে অনেক সময় লাগে । 

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে থেকে নেওয়া এই সিজারের পর খাবারের তালিকা । সিজারিয়ান ডেলীভারি বা সি সেকশন এর মাধ্যেমে ডেলিভারি হওয়ার পর প্রায়ই মায়েদের দুধ খাওয়া বাদ আছে । আরোপিত হতে দেখা যায় যে এটী বাড়ীর মুরুব্বিদের কাছে থেকে কিংবা কখনো স্বাস্থ্যকর্মীদের তরফ থেকে এই সকল উপদেশ সরুপ ।

সিজারের পর খাবার তালিকা
সিজারের পর খাবার তালিকা

বিভিন্ন অজুহাত দেখায় যে সেলাই শুকাবে না । রোগীর পেটে গ্যাস হবে । আসুন আর দেরি না করে জেনে নেই আমাদের অভিজ্ঞ চিকিৎসক বৃদ্ধরা কি বলেন । প্রসবের পরে কিংবা সিজারের পর খাবার তালিকা কি কি রাখছেন । অনেকের মনে এখন একটি প্রশ্ন রয়েগেছে যে সিজারের পর ব্যথা কতদিন থাকে । ভাই বা বোন এখন যদি আপনার মনের প্রশ্নের উত্তরটা না পাও তাহলে এই আর্টিকেলের উপরের দিকে এই বিষয়ে বিচারিত আলোচনা করা আছে দেখে নিতে পারেন ।

১. দুধ ও সুগ্ধ জাতীয় খাদ্য যেমন পনির , দই যেগুলোতে প্রচুর পরিমানে আমিষ , প্রোটীন ,ভিটামিন বি , ডি ও ক্যালসিয়াম আছে এমন সব খাবার দিতে হবে । মায়ের বুকে দুধ এর উৎপাদন কেমন মায়ের সুস্বাস্থ্য ও দ্রুত ক্ষত স্থান শুকাতে এই সকল খাবার দিতে হবে । এই সময় যদি মা দুধ না খায় তাহলে মায়ের শরির থেকে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম শিশুর দুধ এ চলে যাবে এবং মায়ের হাড় ক্যালসিয়ামের অভাব দেখে দিবে মায়ের ।

২. প্রচুর তরল জাতীয় খাবার যা কি না বাচ্চার জন্য দুধ উৎপাদের জন্য সহজোগীতা করবে । মায়ের সুস্বাস্থ্য ও অপারেশন পরবর্তি কোষ্ট্য দূর করতে অনেক সহজোগীতা করবে ।

৩. সিজারের পর প্রচুর পরিমাণে ফল ও শাক-সবজি খেতে হবে । যেমন মালটা , আপেল , যে কোন মৌসুমি ফল এবং ফুলকপি-বাঁধাকপি , লাউ কলমি শাক , লাল শাক , যে গুলো প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ ও সি , আয়রন ও ক্যালসিয়াম আছে সেই সব খাবার খেতে হবে ।

৪. কালোজিরা খেতে হবে যেটা মায়ের দুধ এর উৎপাদের ক্ষেত্রে প্রচুর পরিমানে সহাতা করে থাকে ।

৫. ডিম সিদ্ধ করে খেতে হবে এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আছে ।

৬. বাদাম খেতে হবে এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আছে ।

শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য সুষম ও পুষ্টিকর খাবারের বিকল্প নেই । সিজারের পর বেশি বেশি আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া । সেই সাথে ডিম-দুধ , মাছ ও দেশি মুরগির মাংস খাওয়া । এতে করে আয়রন ফলিক এসিড ট্যাবলেট খাওয়া হতো এটী একটানা তিন মাস চালিয়ে যেতে হবে ।  

সিজারের পর কি কি খাবার খাওয়া যাবে না তার তালিকা 
  • চা, কফি কিছুই খাওয়া যাবে না । এগুলো শরির থেকে পানি বের করে দেয় ।
  • ঝাল , তেল , ভাজা পোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না ।
  • অতিরিক্ত ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না ।
  • এলকোহল বা ধুমপান জাতীয় নেশা করা যাবে না ।

সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায় 

সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়  এই নিয়ে অনেকের মনে নানান ধরনের প্রশ্ন জাগে তাদের জন্যই আজকের এই আর্টিকেলটি সুন্দর ভাবে সাজানো হয়েছে । আসুন আর দেরি না করে জেনে নেই সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায় কিংবা রোগী সুস্থ হয় ।

সাধারণত সিজারের রোগীর অপারেশনের পর বেশ কয়েক দিন সময় লাগে সেলাই শুকাতে । সেলাই শুকায় রোগীর শারিরিক কন্ডিশনের উপর ভিত্তি করে । কোন কোন রোগীর কয়েক সাপ্তাহ সময় লেগে যায় ।

সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়
সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়

সাধারণত নরমাল সিজারের অপারেশনের পর ৬ থেকে ৮ সাপ্তাহ সময় লাগে রোগীর সেইলাই শুকাতে । একজন সিজারের রোগীর সঠিক পরিচর্যা এবং পরামর্শ প্রয়োজন । দুঃখের বিষয় যে এখন পর্জন্ত অনেক রোগি সঠীক পরামর্শ জানে না । 

এই কারনে অনেক রোগীর সেলাইয়ের শুকানো জায়গায় ইনফেকশন করে ফেলে । এতে করে রোগী আরো কঠিন রোগের দিকে এগিয়ে যায় খুব সহজে । এর জন্য প্রথম তো সিজার রোগীর জন্য অবশ্যই সুষম খাবার দিতে হবে ।

সিজারের পরে মাকে প্রচুর পরিমানে পানি পান করাতে হবে । কোন অবস্থায় প্রসাব আটকে রাখা যাবে না । সিজার রোগীকে কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ ঘন্টা ঘুমাতে হবে । অনেক রোগী বাচ্চার জন্য রাতে ঠিকমত বিশ্রাম নিতে পারে না ।

সিজারের কতদিন পর সেলাই শুকায়  এই নিয়ে অনেকে মন্তব্য করছে । কোন কোন রোগীর সেলাই শুকাতে মোটামুটি দেড় মাস থেকে দুই মাস সময় লাগে । সবার ক্ষেতে এত সময় লাগে না এটী রোগির শারিরিক সক্ষমতার উপর নিভর করে সময় লাগে । কিন্তু হ্যাঁ দেড় মাসের আগে কোন রোগীর সেইলাই শুকায় না ।

সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায়

সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায় এটি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজ যে সিজারের পর কত দিন জার্নি করা সম্ভব । আজকে আপনাদের এই বিষয় টী পরিষ্কার হয়ে যাবে । সিজারের পর আমাদের অনেক কাজে এখানে ওখানে জাওয়া লাগে তাই আমরা জানব ঠিক কত দিন পরি জার্নি করা সম্ভব ।

সিজারের কতদিন পর জার্নি করা যায় এই প্রশ্নটি কম বেশি সবার মনে আসে । কারন আমরা বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন জায়গায় জাওয়া লাগে । সিজারের পর এ সকল জার্নির বিষয়টি নির্ভর করে রোগীর শারিরিক সুস্থতার বা শারিরি সক্ষমতার উপরে । রোগী কত সময়ে নিজেকে  ক্ষাপ খায়িয়ে নিতে পারে তা শুধু মাত্র রোগীই বলতে পারবে । 

বিশেষজ্ঞ ডাক্তার গনের কাছে এই পরামর্শ আসছে যে , সিজারের পর ক্ষত স্থান দ্রুত সারিয়ে উঠতে রোগীর কম পক্ষে দেড় মাস সময় লাগবে । এই দেড় মাস পর রোগী চাইলে ছোটখাটো জার্নি গুলো করতে পারে । এর আগে জার্নি করলে আপনার বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে ।

যানবাহনে চলাচলের সময় রোগীর কাটা স্থানে ধাক্কা পেয়ে কিংবা গাড়ী ব্রেক চাপার সময় রোগীর ঝাকুনি পেয়ে কাটা স্থানে প্রচুর পরিমানে রক্ত আস্তে পারে । তার সাথে রোগীর পেটে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা হতে পারে ।

এই জন্য অভিজ্ঞ ডাক্তারগণ বলে সিজারের পর কমপক্ষে ৩ মাস পর জার্নি করা যায় । এই তিন মাসে রোগীর সেলাই ভালোভাবে সেরে যাবে এতে করে আর কোন অসুবিধা হবে না । তাই আপনারা সিজারের পর কমপক্ষে ৩ মাস পর জার্নি করবেন এতে করে মা ও সন্তান দুজনেই ভালো থাকবে ।

সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যায়;
সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যায়

সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যায়

 সিজার রোগীদের মধ্যে একটি প্রশ্ন থেকেই যায় । বিশেষ করে মিষ্টি খায় খুব তাদের মধ্যে তো আছেই । আসুন জেনে নেই সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যায় কিংবা এতে করে কি কোন প্রকার নিষিদ্ধ আছে কি না ।

আসলে এই বিষয় নিয়ে কোন প্রকার বাধা নেই । আপনি চাইলে যে কোন সময়ে মিষ্টি খেতে পারেন । এতে করে আপনার কোন প্রকার ক্ষতি হবে না । সিজারের কতদিন পর মিষ্টি খাওয়া যায় ? সিজারের পর মিষ্টি খাওয়া নিয়ে বিশেষ কোড়ে কন প্রকার বিধি নিষেধ নেই ।
আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *