ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর ছবি , সাদাপাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট , ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর নিয়ে স্ট্যাটাস , সিলেট থেকে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর কত কিলোমিটার এই নিয়ে আজকের আমাদের এই আর্টিকেল । ভোলাগঞ্জ নিয়ে বিচতারিত আলোচনা নিম্নেঃ-
সিলেট জেলার সীমান্তবর্তী এলাকার কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত প্রকৃতির ভ্রমণের একটি দৃশ্যনীয় স্থান হলো সাদাপাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট ।ভোলাগঞ্জ ভ্রমণের জন্য দেশের সর্ববৃহত পাথর কোয়ারির অঞ্চল।ভারতের মেঘালয় রাজ্যের উঁচু উঁচু পাহাড় দাঁড়িয়ে আছে ভোলাগঞ্জ সীমান্তে প্রাকৃতিক দেয়ালের মতো যা ভ্রমণ পিপাসীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ভোলাগঞ্জ।
মেঘালয় পাহাড় থেকে নেমে আসা ঝর্ণাধারা আরেক দিকে ধলাই নদের পানির যোগানদাতা অন্যদিকে এই পানি প্রবাহই ভোলাগঞ্জের রুপের উৎস যা ভ্রমণ কারিদের প্রাণ । সবুজ পাহাড়ে মেঘের হাতছানি আর বর্ষার পাহাড়ি ঢলের সাথে নেমে আসা সাদা পাথর ধলাই নদের বুকে মিলে মিশে ভোলাগঞ্জের সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুন ।
ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর ছবি
ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর ছবি এর মতো এলাকাটি দেখতে অনেকটা ব-দ্বীপের মতো । ধলাই নদের উৎস মুখের পাথর পরিবেষ্টিত জায়গাটুকু ভোলাগঞ্জ জিরো পয়েন্ট বা সাদা পাথর নামে পরিচিত । ধলাই নদীর পানির সাথে ভারতের খাসিয়া জৈন্তিয়া পাহাড় থেকে প্রচুর পাথর নেমে আসে । মজার দিক হলো ধলাই নদি বাংলাদেশ অংশে প্রবেশ করার সাথে সাথে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে চারপাশে ঘুরে আবার মিলিত হয়েছে । পাথর উত্তোলঙ্কে সহজ করতে ১৯৬৪ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত ভোলাগঞ্জ রোপওয়ে নির্মাণ করা হয় ।
ভোলাগঞ্জ থেকে সোয়া ১১ মেইল দীর্ঘ এই রোপওয়ে চলে গেছে ছাতক পর্যন্ত, যা ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত ব্যবহৃত হত । রোপওয়ের টাওয়ারগুলোর স্মৃতিচিহৃ কালে বয়ে চলতেছে । রোপওয়ে বন্ধ হলেও থামেনি পাথর উত্তোলন । এখনো হাজারও স্থানীয় বাসিন্দার জীবিকার উৎস হছে পাথর উত্তোলন .১০ নং ঘাট থেকে সাদাপাথর যাওয়ার পথে ছোট নৌকায় পাথর বহন কিংবা পাথর তোলার দৃশ্য চোখে পড়বে ।
ভোলাগঞ্জের সীমান্তে একটি ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশন আছে । এই স্টেশন থেকে প্রধানত চুনাপাথর আমদানী করা হয় । প্রতেক দিন হাজার হাজার ট্রাক চুনাপাথর নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতেছে । সাদাপাথর এলাকার কাছেই আছে উতমাছড়া, তুরুংছড়ার মত আরও দুইটি সুন্দর স্থান । যদিও বর্ষাকাল ছাড়া এই দুই স্থানে যাওয়ার আর কোন রাস্তা নেই । তাই এখানে যাওয়ার পরিকল্পনা এড়িয়ে যাওয়াই ভালো হবে ।
ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর নিয়ে স্ট্যাটাস
ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর নিয়ে স্ট্যাটাস পড়ুন ভ্রমণের যাওয়ার আগে কিংবা আপনি চাইলে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর ছবি । ভোলাগঞ্জ ভ্রমণে যাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে বর্ষাকাল ও তার পরবর্তী কিছু মাস পরে । অর্থাত জুন থেকে ডিসেম্বর মাসের যেকোন এক সময়ে ঘুরে আসতে পারেন ভোলাগঞ্জ ভ্রমণ থেকে । অন্য সময় গেলে পাথরের সৌন্দর্য দেখতে পেলেও নদীতে পানির প্রবাহ তুলনামুলক কম থাকে ।
সাদা পাথরের দেশে সারা বছরই ঘুরতে পারেন । কিন্তু বর্ষাকালে ভ্রমণে গেলে এই স্থানের সৌন্দর্য দ্বিগুণ বেড়ে যায় । শীতকালে ভোলাগঞ্জের ভ্রমণে গেলে সাদা পাথরের দেশে নৌকা চলাচল করার মতো নদিতে পানি থাকে না । তাই পায়ে হেঁটে ভ্রমণ করা ছাড়া উপায় নাই।
বর্ষাকালে নদীর বুকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সাদা পাথরের বিছানায় ভরাট থাকে যা নদীকে সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে দেয় লক্ষগুন । ভোলাগঞ্জ ভ্রমণের মূল আকর্ষণ হলো সাদা পাথরের মেলা । সাদা পাথরের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ঝরনার পানির ভীব্র স্রোত যা পর্যটকের নয়ন জুড়ায় । সামনাসামনি নিজের চোখে না দেখলে কখনো বুঝতে পারবেন না । ভোলাগঞ্জের সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য হলো পাথরের ওপর দিয়ে প্রবল বেগে বয়ে চলে পানি ।
সিলেট থেকে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর কত কিলোমিটার
সিলেট থেকে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর ৩৫ কিলোমিটার। বাংলাদেশের যেকোন স্থান থেকে ভোলাগঞ্জ আসতে চাইলে, সর্বপ্রথম সিলেট শহরে আস্তে হবে । সিলেটের নগরীর আম্বরখানা থেকে কোম্পানীগঞ্জ রুটে আসতে হবে । জনপ্রতি ভাড়া প্রায় ১২০টাকা করে পড়বে কোম্পানীগঞ্জের টুকের বাজারে আসা ।
টুকের বাজার থেকে নৌকা বা ট্রালে করে সাদা পাথরে যেতে হবে । সাদা পাথর যাওয়া আসার নৌকা ভাড়া নিবে প্রায় ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা করে । নৌকা রিজার্ভ নেওয়াই ভালো হবে, না হইলে ভুগন্তিতে পড়তে হবে।দলবদ্ধ হয়ে গেলে খরচটা অনেক কম হয় । সিলেট থেকে বাস ,সিএনজি ,লেগুন বা প্রাইভেট কারে করে যাওয়া যায় ভোলাগঞ্জে । বর্তমানে ভোলাগঞ্জ যাওয়ার রাস্তার অবস্থা অনেকটা ভালো করেছে ।
ঢাকা থেকে বাসে সিলেটঃ ফকিরাপুল,সায়দাবাদ ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে গ্রীন লাইন সৌদিয়া এবং শ্যামলি পরিবহ্নের এসি বাস যাতায়াত করে । বাস ভেদে জনপ্রতি টিকেটের মূল্য ১২০০ টাকা থেকে ১৪০০ টাকা । আর নন-এসি বাসের ভাড়া ৫৫০ টাকা থেকে ৫৭০ টাকা ।
ঢাকা থেক ট্রেনে সিলেটঃঢাকা থেকে ট্রেনে করে সিলেট যেতে কম্লাপুর কিংবা বিমান বন্দর রেলওয়ে স্টেশন হতে উপবন জয়ন্তিকা পারাবত অথবা কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনকে বেছে নিতে পারেন ।
চট্রগ্রাম থেকে সিলেটঃ চট্রগ্রাম থেকে বাস কিংবা ট্রেনে সিলেট যাওয়া যায়।চট্রগাম থেকে ট্রেনে সিলেট যেতে পাহাড়িকা এবং উদয়ন এক্সপ্রেস নামে দুটি ট্রেন সপ্তাহে ৬ দিন চলাচল করে।
সিলেট থেকে ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর কত কিলোমিটার
সিলেটের আম্বরখানা থেকে সিএনজি এবং মজুমদারী এলাকা থেকে ভোলাগঞ্জ যাবার জন্য বিয়ারটিসি লোকাল ও টুরিস্ট বাস পাওয়া যায়।সকাল আট টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত প্রতি ২০ মিনিট পর পর এসব বাস চলাচল করে। জনপ্রতি ভাড়া ৭০ টাকা ভোলাগঞ্জ জিরো পয়েণ্ট সংলগ্ন সাদাপাথর যেতে পারবেন।সাধারণ লোকাল সিএনজিতে জনপ্রতি ভাড়া পড়বে ১৩০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা করে।
সিএনজি রিজার্ভ নিয়ে গেলে ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকা যাওয়া আসার ভাড়া লাগবে।এক সিএনজিতে পাঁচ জন করে বসা যায়।সিএনজিতে গেলে ১ ঘন্টা ৩০ মিনিটের মত সময় লাগে ।ভোলাগঞ্জ ১০ নং ঘাট থেকে সাদাপাথর যাওয়া আসাসহ নৌকা ভাড়া প্রায় ৮০০ টাকা ।প্রতি নৌকায় সর্বোচ্চ ১০ জন করে যেতে পারবেন।যদিও কতৃপক্ষ ৮ জনের বেশি এক নৌকায় যেতে দিতে চায় না।এক্ষেতে বুঝিয়ে বলতে পারলে কোনো সমস্যা হয় না ।
আপনি একা যেতে চাইলে কম খরচে যেতে পারবেন ।অনেক নৌকা আছে একজন দুই জন করে ৮-১০ জন মিলেয়ে নিয়ে যায়।সেক্ষেতে নৌকা ভাড়া সবাই মিলে দিলে ভাড়া অনেক কম লাগে । সাদাপাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট এলাকায় গিয়ে আপনাদের যতক্ষন উচ্ছা সময় কাটাতে পারেন ।সেক্ষেত্রে মাঝির সাথে কথা বলে মাঝির ফোন নাম্বার নিয়ে নিন।আপনার ঘুরা শেষ হলে মাঝিকে ফোন দিলে মাঝি আপনাকে নিয়ে যাবে।
উতমাছড়া ও তুরংছড়া
ভোলাগঞ্জের একদম কাছেই আরোও দুটি পর্যটনের স্থান রয়েছে ।স্থান দুটি হলো উতমাছড়া ও তুরংছড়া। অনেকেই সাদা পাথরের ভ্রমণ দেখতে উতমাছড়া ও তুরংছড়া ভ্রমণে যায়।ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর ভ্রমণে উতমাছড়া যেতে চাইলে আপনাকে প্রথমে যেতে হবে দয়ারবাজার।নৌকায় ভোলাগঞ্জে যাবার সময় মাঝিকে বললে রাখলেই মাঝি দয়াবাজার ঘাটে আপনাকে নামিয়ে দিবে।
অল্প কিছু টাকা বেশি দিতে হতে পারে ।অথবা আগেই নৌকা ঠিক করার সময় কথা বলে নিলেই হয়।দয়ার বাজার গিয়ে সেখান থেকে সিএনজি বা বাইক নিয়ে জনপ্রতি ৩০ টাকা থেকে ৫০ টাকা ভাড়ায় চলে যান চরার বাজার।চরার বাজার গিয়ে যে কাউকে জিজ্ঞেসা করলেই উতমাছড়ার পথ দেখিয়ে দিবে।সেখান থেকে ১০-১৫ মিনিট হাঁটা পথে চলেই উতমাছড়ার পয়েন্ট পেয়ে যাবেন।আর চরারহাজার থেকে ৩০ মিনিট হাঁটলেই পেয়ে যাবেন উতমাছড়া।চাইলে চরার বাজার থেকে বাইক নিয়েও যেতে পারেন।
ভোলাগঞ্জ ভ্রমণে গিয়ে খাবেন কোথায়
ভোলাগঞ্জ সাদাপাথর কিংবা ১০ নং ঘাটে রয়েছে অসংখ্য হোটেল বা রেস্টুরেন্ট ।ভালোমানের খাবার হোটেল বা রেস্টুরেন্ট নেই কোথাও। ভাত মাছ ও দেশীয় খাবার খাওয়ার মত সাধারণ মানের কিছু হোটেল।ভোলাগঞ্জ ঠুকার আগে রাস্তার পাশে ভালোমানের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সদরে দেশবন্ধু রেস্টুরেন্ট রয়েছে।
ভোলাগঞ্জ ভ্রমণে রওনার হবার আগেই সিলেট থেকে কিছু খেয়ে গেলে সারাদিন ঘুরে আবার সিলেটে ফিরে এসে রাতের খারার খেতে পারেন। তবে দুপুরের খারার খাওয়ার জন্য স্থানীয় হোটেলেই একমাত্র ভরসা ।কারণ স্থানীয় হোটেল ছাড়া আর কোন হোটেল নেই ।
ভোলাগঞ্জ ভ্রমণে গিয়ে কোথায় থাকবেন
ভোলাগঞ্জে বা কোম্পানীগঞ্জে থাকার মত খুব ভালো মানের আবাসিক হোটেল নেই । আর ভোলাগঞ্জে ভ্রমণে গেলে থাকার দরকার হয় না। যদিও কোনো কারণে থাকতে হয় তাহলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সদরে বেশ কিছু হোটেল আবাশিক রয়েছে।
সকালে রওনা হলে ভোলাগঞ্জে দেখে বিকেলের মধ্যেই সিলেটে মেইন শহরে ফিরে আসতে পারবেন।তাই রাতে থাকার জন্যে সিলেট শহরে ভালোমানের আবাসিক বা হোটেল রয়েছে,। লালাবাজার এলাকার দরগা রোডে কম ভাড়ায় অনেক মান সম্মত আবাসিক হোটেল রয়েছে।ভাড়া মাত্র ৫০০ থেকে১০০০ টাকা ।
ভ্রমণ টিপস ও সতর্কতা
- চেষ্টা করবেন সব সময় ঘুরে তাড়াতাড়ি ফিরে আস্তে।
- সাদা পাথর কতক্ষন পাকবেন সেটা নৌকার মাঝিকে আগেই জানাবেন ‘আপনার উচ্ছে মত সময় অবস্থান করতে পারবেন
- সীমান্তবর্তী জায়গা তাই সাবধানে থাকার চেষ্টা করবেন।
- যানবাহন ভাড়া করার সময় অবশ্যই দরদাম করবেন।
- কম খরচে ঘুরতে চাইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
- নদী পথে ভোলাগঞ্জ শুধু মাত্র বর্ষাকালে যাওয়া যায় ।
- বর্ষাকালে নদিতে অনেক স্রোত থাকে ,তাই সাঁতার জানা না থাকলে পানিতে নামার দরকার নেই ।
সিলেটের আবাসিক হোটেল ও রিসোর্ট
সিলেট আবাসিক হোটেল , সিলেটের হোটেল ও রিসোর্ট ভাড়া নিয়ে অনেকেই জানতে চান তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট । ঢাকা রাজধানী এবং চট্রগ্রামের সাথে সাথে উচ্চারিত জেলার নাম সিলেট । সিলেটকে সাজাতে প্রকৃটির কোন রুপ বাকি নেই এবং তার সাথে বিখ্যাত হযরত শাহজালাল ও শাহপরানের স্মৃতি বিজড়িত করে রেখেছে ।পাহাড় ,নদী,ঝর্ণা এবং চা বাগানের অপূর্ব সৌন্দর্য্য সিলেট জেলাকে দিয়েছে একটি অন্য রকম রুপ ।
সিলেট জেলায় দর্শনীয় স্থানের সংখ্যা কম নেই ,আছে অনেক যা ইতিহাসের সংস্কৃতি ও আদিবাসী জীবনধারার সমৃদ্ধ জনপদ ।সিলেট কাজে কিংবা ভ্রমণের জন্য সারাদেশ থেকে প্রচুর লোক আসে তাদের থাকার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরণের হোটেল ও রিসোর্ট । সিলেট জেলার জনপ্রিয় সকল হোটেল ও রিসোর্টের নাম এবং ভাড়া কত সকল তথ্য তুলে ধরবো ।
সিলেট আবাসিক হোটেল
সিলেট আবাসিক হোটেল কিংবা সিলেটের হোটেল ও রিসোর্ট গুলোর ভাড়া ও যোগাযোগ নাম্বারসহ সকল তথ্য আমাদের এই পোস্টে পেয়ে যাবেন । এই হোটেল গুলোর ভাড়া বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তন হয় ।তাই বুকিং দেওয়ার আগে তাদের সাথে যোগাযোগ করে নিবে ।
সিলেটের গোলাপ ভিউ হোটেলের ভাড়া
সিলেটের গোলাপ ভিউ হোটেলের প্রতি রাতে জন্য রুম ভাড়া নিতে খরচ হবে আপনার প্রায় ১০০০০ টাকা থেকে ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
House-21 ,Road -22 , Block-D
শাহাজালাল উপশহর ,সিলেট ।
মোবাইলঃ০১৯৭৭২০০৭০১
Nazimgarh Garden Resort
Nazimgarh Garden Resort প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
মোবাইলঃ০১৭৪৭২০০১০০
ওয়েবসাইটঃwww.nazimgarh.com
Hotel star pacific
Hotel star pacific প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ৬০০০টাকা থেকে ৩৬০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
982, East Dargah gate, sylhet
মোবাইলঃ০১৭৭৭৭৯৯৪৬৬
ওয়েবসাইটঃhotelstarpacific.com
Hotel Mira Garden
Hotel Mira Garden প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Mira Tower,Mirabazar,sylhet
মোবাইলঃ01730883422
ওয়েবসাইটঃhotelmiragarden.com.bd
La Vista Hotel The Boutique Hotel
La Vista Hotel The Boutique Hotel প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
VIP Road,Lamabazar,sylhet
মোবাইলঃ01931667788
ওয়েবসাইটঃwww.lavistabd.com
Hotel Valley Garden
Hotel valley garden প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Sylhet tower,sobhani ghat ,bishwa road,sylhet
মোবাইলঃ01938844500
ওয়েবসাইটঃHotelvalleygarden.com
Hotel Metro International
Hotel metro International প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Bandar bazar road,sylhet
মোবাইলঃ01731533733
ওয়েবসাইটঃhotelmetrointl.com
Britannia Hotel
Britannia Hotel প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
B-95 shah jalal Road,sylhet
মোবাইলঃ01919616151
ওয়েবসাইটঃbritanniahotelsylhet
Hotel Fortune Garden
Hotel Fortune garden প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
39/A ,Bongobir Road,Naiorpul point,sylhet
মোবাইলঃ01705444111
ওয়েবসাইটঃhotelfortunegardenbd.com
Nirvana Inn
Hotel Nirvana inn প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Mirza jangal road ,sylhet
মোবাইলঃ01730083790
ওয়েবসাইটঃnirvanainn.com
Hotel Holy Gate
Hotel holy gate প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Holy complex,east dargah gate,sylhet
মোবাইলঃ01972552233
ওয়েবসাইটঃhotelholygate.com
Hotel Garden Inn
Hotel garden inn প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Garden tower,shahjalal bridge link road,sylhet
মোবাইলঃ01711271185
ওয়েবসাইটঃhotelgardeninn.net
Hotel Golden City
Hotel golden city প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Jail road,east zindabazar, sylhet
মোবাইলঃ01714674738
ওয়েবসাইটঃfb.com/golgencitysyl
Richmond Hotel and Apartments
Richmond Hotel and apartments হোটেলের প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Hazrat shahjalal road, zindabazar
মোবাইলঃ0821719076
ওয়েবসাইটঃfb/richmondsylhet
Hotel Noorjahan Grand
Hotel Noorjahan grand হোটেলের প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Waves -1,ritz tower,dargah gate ,sylhet
মোবাইলঃ01927555999
ওয়েবসাইটঃnoorjahangrand.com
La Rose Hotel
La rose hotel প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
West dorga gate, mirer moidan point
মোবাইলঃ01966616662
ওয়েবসাইটঃlarosehotelsylhet.com
Hotel grand view
Hotel grand view হোটেলের প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Symphony heights,baruth khana point,East zindabazar
মোবাইলঃ01720055855
ওয়েবসাইটঃhotelgrandviewsylhet.com
Hotel hiltown sylhet
Hotel hiltown sylhet হোটেলের প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Vip road,taltola road,sylhet
মোবাইলঃ01758366051
ওয়েবসাইটঃhiltownhotel.wixsite.com
All season lodge
All season lodge হোটেলের প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
Kashdobir point,40 torango airport road, sylhet
মোবাইলঃ01763946565
ওয়েবসাইটঃallseasonlodge.com
Panshi Inn
Panshi Inn হোটেলের প্রতি রুমের জন্য ভাড়া নিবে আপনার কাছে প্রায় ১১৫০০টাকা থেকে ২৩০০০ টাকা পর্যন্ত ।এই হোটেলে বিভিন্ন ধরণের রুম আছে ।যা বিভিন্ন রুম ভেদে বিভিন্ন ভাড়া নিয়ে থাকে ।
W tower,North jail road,sylhet
মোবাইলঃ01710809337
ওয়েবসাইটঃpanshiinn.com
উপরের তথ্যগুলো তাদের নিজস্ব ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া হয়েছে ।তাই আপনি যদি অগ্রিম বুকিং দিতে চান তাহলে অবশ্যই আগে তাদের সাথে যোগাযোগ করে নিবে ।কারণ সকল তথ্য সঠিক নাও হতে পারে। বুকিং দিতে চাইলে তাদের সাথে কথা বলে নিবে তার জন্য তাদের মোবাইল নাম্বার দিয়েছি।
আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানায় আপনাকে এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ।