ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার কি কি এখন পর্যন্ত আপনি জেনে না থাকলে আজকে জেনে নিন আমাদের এই প্রোস্ট থেকে । বর্তমান সময়ে ঘরে বসে না থেকে অনলাইনে কোন একটি ব্যবসা করতে পারেন। আপনি আপনার কোম্পানির পণ্য বা প্রোডাক্ট অনলাইনে বিক্রি করে বেশি লাভবান হন সেই সব বিষয় নিয়ে আজকের আলোচনা । আপনি চাইলে ফেসবুক মার্কেটিং করে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারেন।
বর্তমান যুগটা হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর যুগ।পৃথিবীর সবদেশগুলোর কোম্পানি আজ অনলাইন মূখি হয়েছে।তার কারণ পৃথিবীর প্রায় সকল মানুষ অনলাইনে বেশি সময় ব্যয় করে।এইজন্যে আপনি আপনার ব্যবসাকে অনলাইনে নিয়ে যাবেন ।
আমার এই পোস্টটি পড়লে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং ফেসবুক মার্কেটিংসহ আরো অনেক কিছু।আসেন এখন আমরা ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে জানবো।তাই আর দেরি না করে চলুন ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করি।
ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং
ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং হলো আপনার কোম্পানির পণ্য কেনার মতো ব্যক্তি যারা আপনার কোম্পানির পণ্যটি কিনতে পারে । সেই সব ক্লাইয়েন্ট বা কাস্টমারের কাছে আপনার পণ্য পৌঁছানোর মাধ্যমকে বলে মার্কেটিং ।
আপনি যদি আপনার কাস্টমারে খুজে না পান তাহলে ব্যবসা হবে না । ফেসবুক মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং মানে আপনার প্রকৃত কাস্টমার খুজে বের করা এবং পণ্য বিক্রি করা।এমন কাস্টমার খুজে বের করতে হবে যাতে ওরা আপনার পণ্য কিনে।তাহলেই আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চলবে।
এখন যদি আপনি ভাবেন যে মার্কেটিং শুধু পণ্য বিক্রি করার জন্য হয় তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন।কারণ মার্কেটিং বিভিন্ন বিষয়ে হতে পারে ।যেমন তার মধ্যে থেকে আমি একটা উদাহরণ দেই সেটি হলো ব্লগিং ।আপনি যদি ব্লগিং করেন তাহলে আপনি ব্লগিং নিয়ে মার্কেটিং করতে পারেন।
আপনার ব্লগ সাইটে অনেক কন্টেন্ট দিয়ে ফেসবুকে মার্কেটিং করতে পারেন তাহলে আপনার ব্লগ সাইটে বেশি বেশি ভিজিটর আনতে পারেন।
আগের যুগে মার্কেটিং বলতে বুঝতাম পাড়া-মহল্লায় ,দোকান-বাজারে বিভিন্ন পোস্টার লাগিয়ে কিংবা মাইকিং করে অথবা পত্রিকায় এডস টিভিতে বিজ্ঞাপন ইত্যাদির মাধ্যমে মার্কেটিং করা হত।সে সময়ে মার্কেটিং একটু বেজাল ছিলো মার্কেটিং করতে ।
কিন্তু দিন বদলে এসেছে ডিজিটাল যুগ।ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল ভাবে মার্কেটিং করবেন।অনলাইনে এখন যেমন মানুষ, বেশি বেশি সময় ব্যয় করায় আমরা এখন থেকে অনলাইন থেকে মার্কেটিং করবো।বিশেষ করে ইন্টারনেট ব্যভারের চাহিডা বাড়ার কারণে প্রচুর পরিমানে পথ চালু আছে মার্কেটিং করার জন্য।তার মধ্যে একটি হলো ফেসবুক মার্কেটিং করা।
ফেসবুক মার্কেটিং কি
মানুষ যেখানে অনলাইনের দুনিয়ায় বসবাস করতেছে । সেখানে আপনাকে নতুন করে অনলাইন বা ফেসবুক নিয়ে বলার কিছু নেই । ফেসবুকে চিনিয়ে দেওয়ার কিছু নাই । বর্তমান সময় কে জানে না ফেসবুক মার্কেটিং কি সম্পর্কে।
আমাদের প্রায় সবার কাছেই মোবাইল রয়েছে । মোবাইল ফোনে ফেসবুক ব্যবহার করে না এমন কেউ নেই । এশিয়াতে প্রায় সকল দেশের মানুষ এর কাছেই মোবাইল আছ।মোবাইলে ইন্টারনেট কানেশন ব্যবহার করে ফেসবুক চালায়।
ফেসবুক আমাদের খুব সহজ একটি যোগাযোগ মাধ্যম । আমরা সকলেই এই কথাটি জানি ।ফেসবুকে যে কোন সময়ে যে কোন জায়গা থেকে একে অন্যের সাথে খুব সহজেই যোগাযোগ করতে পারি । এই ফেসবুকের মাধ্যমে একে অন্যের দুঃখ সুখের আলাপ করে থাকি ।
এই বিশ্বে কোটি কোটি ফেসবুক আইডি আছে কোটি কোটি মানুষের।এখানে ছোট বড় সবাই মিলেমিশে ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার করে ।তাদের ছোট ছোট ব্যবসাকে আরোও উন্নতি করার জন্য ফেসবুকে শেয়ার করে থাকে।
বিশ্বের এক জরিপে জানা গেছে যার যার ফেসবুকে একাউন্ট আছে তারা প্রতিদিন অল্প হলেও প্রায় ৩০ মিনিট থেকে ৫ ঘন্টার মতো সময় দিয়ে থাকে।আমাদের মধ্যে এমন হাজারও মানুষ আছে যারা জানি না ফেসবুকের মাধ্যমে কি কি করা যায় ।
আবার প্রায়৭৫% মানুষ জানি শুধু ফেসবুক বিনোদনের মাধ্যম।কিন্তু এই ধারণাটি একেবারেই ভুল ধারণা।কারণ ডিজিটাল জগতের অন্যতম প্রভাবশালী সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস এরিয়া।যার উদাহরণ ফেসবুকের মাধ্যমেই বলতে পারি।আমরা যারা ফেসবুক ব্যবহার করি তারা খুব সহজেই বুঝতে পারি বর্তমান সময়ে কি পরিমান মার্কেটিং শুরু হইছে।
জানি কেউ বুঝতে পারছেন আবার কেউ বুঝতে পারেনি।আমরা যারা ফেসবুক চালাই তারা অনেক সময় বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরণের পোস্ট কিংবা বিভিন্ন ধরণের ভিডিও দেখতে পাই।আবার এই ভিডিও মাঝে বিভিন্ন কোম্পানির কিংবা ব্যক্তির বিজ্ঞাপন দেখতে পাই।বিভিন্ন গ্রুপ এবং পেজের মাধ্যমে ছড়া-ছড়ি হয়ে থাকে।
এক কথায় আপনি ফেসবুক ব্যবহার করলে খুব সহজেই বিভিন্ন মাধ্যমে একটি ছোট ব্যবসার প্রতিষ্ঠান অল্প সময়ের মধ্যে জনপ্রিয় করে তুলতে পারবেন ।ফেসবুক মার্কেটিং করার মাধ্যমে অল্প সময়ের মাধ্যেমে প্রচুর লাভ জনক হতে পারবেন।
ফেসবুক মার্কেটিং কোর্স
আগেই বলেদিয়েছে বর্তমান সময়ে ফেসবুক ব্যবহার করে না এমন কেউ নেই ।আমরা কম বেশি সবাই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকি ।তাই আপনি যদি খুব অল্প সময়ে দ্রুত লাভজনক ব্যবসা করতে চান।তাহলে আপনাকে আপনার ব্যবসা ফেসবুক মার্কেটিং কি এর আওতায় আনতে হবে।
আপনার ছোট ব্যবসাকে খুব তাড়াতাড়ি বড় ব্যবসায় উন্নতি করতে পারে ফেসবুক মার্কেটিং।কারণ এখন মানুষ অপলাইনের চেয়ে বেশি সময় দিতেছে অনলাইনে।তাই এই সময়টাকে কাজে লাগিয়ে খুব দ্রুরত্ব আপনার ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।
আপনি আপনার পণ্য প্রচার করবেন ফেসবুকের বিভিন্ন মাধ্যমে।আগ্রহী ব্যক্তিরা আপনার পণ্য কিনার জন্য ছুটে আসবে।আপনার পণ্য প্রচারসহ বিক্রি করবেন অনলাইন তাহলে বেশি পরিমানে লাভ হবে।
আপনার পণ্য ফেসবুকে মার্কেটিং করলে মাত্র এক মিনিটেই হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌছে দিবে ।এতে করে আপনার ব্যবসার প্রচার বেশি হবে।আপনি যদি ফেসবুকে মার্কেটিং শুরু করেন আস্তে আস্তে সব বিষয়ে জানতে পারবেন।
ফেসবুক মার্কেটিং কত প্রকার
ফেসবুক মার্কেটিং মুলত্ব দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
১. ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং
২. পেইড ফেসবুক মার্কেটিং
ফ্রি কথাটি আসলেই সবাই ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং করার চিন্তাটাই করবেন।এর জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি ফেসবুক পেজ খুলতে হবে।একটি গ্রুপ খুলতে হবে ।খালি গ্রুপ আর পেজ খুলেই হবে না সেগুলোতে লাগবে প্রচুর মেম্বার আর ফলোয়ার ।তাহলেই ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারবেন ।ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং শিখতে এখানে কিক্ল করুন।
আবার পেইড মার্কেটিং করতে চাইলে বেশি কিছু করা লাগবে না শুধু আপনার টাকা খরচ করতে হবে।পেইড মার্কেটিং করতে চাইলে ফেসবুক পেজ থাকতে হবে।কারন পেজে আপনার পণ্য আপলোড করার পরে বুস্ট করলেই হবে পেইড মার্কেটিং।পেইড মার্কেটিং কিংবা বুস্টের কাজ শিখতে এখানে কিক্ল করুন।
পেইড ফেসবুক মার্কেটিং করলে আপনার পণ্য গুলো খুব দ্রুত ভাবে প্রচার করবে।ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং করলে একটু লেট হয় ।যেমন পেইডে যদি সময় লাগে ১ মিনিট ফ্রিতে লাগে ১০ মিনিট ।
ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন
আপনি যদি পুরো পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে এতিমধ্যে শিখছেন ফেসবুক মার্কেটিং কি? ফেসবুক মার্কেটীং কত প্রকার সব বিষয়ে খুব ভালো করে জান পারেছেন। এখন জনব কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং শুরু করবেন।
আপনি ফেসবুক মার্কেটিং দুই ভাবেই করতে পারেন।যেমন ফ্রি ফেসবুক মার্কেটিং কিংবা পেইড ফেসবুক মার্কেটিং ।এতে কোন প্রকার পার্থক্য নেই।কিন্তু মজার বিষয় হলো এই দুই জায়গায় আপনার মাথায় রাখতে হবে টার্গেট অডিয়েন্স, কন্টেন্ট প্লানিং সহ অনেক কিছু ।
উপরে সবগুলো বিষয় সঠিক ভাবে পালন করলেই আপনি ফেসবুক মার্কেটিং করতে বা শুরু করতে পারবেন ।আপনি যদি খুব সহজে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে এখানে কিক্ল করুন।
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এই আর্টিকেলে । সঠিকভাবে গুগল এডসেন্স থেকে প্রতি মাসে $৩০০০ ডলার আয় করবেন । একটি পূর্ণাঙ্গ গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলার সঠিক নিয়ম । অনলাইন থেকে আয় করার সব চেয়ে সহজ ও সঠিক জায়গার মধ্যে সব চেয়ে জনপ্রিয় স্থান হলো গুগল এডসেন্স।
গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় Earn money with google AdSense
আপনার যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান ? বেকার ঘরে বসে না থেকে অনলাইন থেকে আয় করতে চান ? খুব সহজেই অনলাইন থেকে আয় করার জনপ্রিয় মাধ্যমগুলোর মধ্যে থেকে গুগল এডসেন্স আছে সবার প্রথমে।আসুন জেনে নেই গুগল এডসেন্স থেকে সহজে আয় করার উপায়।কিভাবে একটি সঠিক গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলতে হয় ।
গুগল এডসেন্স কী ?
এডসেন্স হলো গুলের একটি এড নেটওয়ার্ক।যেটি মাধ্যমে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজেই।এই গুগল এডসেন্স যদি আপনি আপনার ব্লগে ব্যবহার করেন তাহলে প্রতি মাসে নিমিষেই হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন চোখ বন্ধ করে।এটি সব চাইতে সিকিউর ও নিরাপদ একটি মাধ্যম।
অনলাইনে হাজার হাজার অ্যাড নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।তার মধ্যে গুগল এডসেন্সই হচ্ছে সবার সেরা অ্যাড নেটওয়ার্ক।গুগল অ্যাড নেটওয়ার্কটি গুগলে প্রোডাক্ট।আমি বলি যার একটি গুগল এডসেন্স একাউন্ট আছে তার একটি সোনার হরিণ আছে ।শুধু আমি বলি না ৯৯% লোক এই কথা বলে।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশি ব্লগারদের জন্য এই গুগল এডসেন্স খুবই সহজ ও জনপ্রিয় একটি মাধ্যম।কেননা এখন বাংলা ভাষার ব্লগে গুগল এডসেন্স সাপোর্ট করে।তাইলে এখনও কেন বসে আছেন এখনি ব্লগ সাইট খুলে কাজ শুরু করে দেন।কিভাবে ব্লগিং করবে জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনার ব্লগ সাইটে গুগল এডসেন্স এড করে ঘরে বসেই প্রতি মাসে ৩-৫ হাজার ডলার আয় করুন।কারণ গুগল এডসেন্স একাউন্ট দিছে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ ডলার ।আপনি যেমন কাজ করবেন তেমন ডলার আয় করতে পারবেন।
গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয়
এই সময়ে খুব সহজেই অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে গুগল এডসেন্স এর বিকল্প নাই।আপনি যদি একটি সোনার হরিণ পেতে চান তাহলে আপনাকে গুগল এডসেন্স একাউন্ট খুলে কাজ করতে হবে।অনলাইন থেক ইনকাম করার উপায় জানতে এখানে ক্লিক করুন।
গুগল এডসেন্স এর নিয়মঃ খুব সহজ একটি ব্যাপার গুগল এডসেন্স ব্যবহার করা।আপনার একটি ব্লগ সাইট অবশ্যই থাকতে হবে।সেখানে মাঝে মাঝে গুগল এডসেন্স এর একটি একটি করে জাভাস্ক্রিপ্ট কোড বসাতে হবে।যে জায়গায় কোড দিবেন ঠিক সেই স্থানে গুগলের কনটেন্ট এর টপিকের সাথে মিল রেখে একটি অ্যাড শো করবে।
আপনার সাইটে যখন ভিজিটররা আপনার ব্লগসাইটে বা ওয়েব সাইটে প্রবেশ করবে আপনার কনটেন্ট পড়ার জন্য বিভিন্ন পেজে ঘুরাঘুরি করবে।তখন আপনার ওয়েব সাইটের বিভিন্ন পেজের অ্যাড দেখানো হবে।সেখানে যদি ভিজিটর ক্লিক করবে।ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার ইনকাম হতে থাকবে।ক্লিক করার কারণে ৬৮ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন পাবেন।
গুগল এডসেন্স এর নিয়ম
গুগল এডসেন্স বিশ্বের সবচেয়ে বড় অ্যাড নেটওয়ার্ক ।এটি পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ অ্যাড নেটওয়ার্ক।গুগল এডসেন্স সঠিকভাবে পেমেন্ট করে থাকে।আসেন জেনে নেই গুগল এডসেন্স কেমন ?
আপনি দেখে থাকবেন বিভিন্ন ব্লগারে গুগল এডসেন্স এর সাথে সাথে media.net এবং অন্যান্য নেটওয়ার্ক ইউজ করে থাকে ।আমি আগে বলেদিয়েছে যে অনলাইনে হাজার হাজার ছড়িয়ে ছিটিয়ে অ্যাড নেটওয়ার্ক আছে।তার মধ্যে সবচেয়ে সেরা গুগল এডসেন্স অ্যাড নেটওয়ার্ক ।
আপনি এখন প্রশ্ন করতে পারেন , গুগল এডসেন্স কি পরিমানে পে করে থাকে ? গুগল এডসেন্স অ্যাড নেটওয়ার্ক বিভিন্ন দেশের ভিজিটর উপর নির্ভর করে থাকে।প্রতি ক্লিকে ০.০১ ডলার থেকে শুরু করে ৫০ ডলারের উপরেও পে করে থাকে।
ভাবছেন এইটা অবিশ্বাস্য, কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও এইটাই সত্য ।অবিশ্বাস্য বলেই অনেকেই গুগল এডসেন্স কে সোনার হরিণ বলে থাকে। গুগল এডসেন্স অনেকে ব্লগারে ব্যবহার করে প্রতি মাসে ৫-৬ কোটি টাকা ইনকাম করে থাকে।
এডসেন্স একাউন্টের জন্য কি কি লাগবে ?
আমরা ইতিমধ্যে গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জেনেছি। আসুন এখন জেনে নেই একটি গুগল এডসেন্স একাউন্টের জন্য কি কি লাগবে।গুগল এডসেন্স থেকে সহজে আয় করার জন্য সবার প্রথমে আপনার একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট লাগবে।
ব্লগ সাইট বলতে বুঝাইতেছি যেখানে আপনি বিভিন্ন ইনফর্মেশন কালেক্ট করে আপডেট দিছেন সেখানে যাতে ভিজিটর যেয়ে কিছু জানতে পারে।আপনার ওয়েবসাইটে যদি কোন ভিজিটর কিছু শিখতে পারে বা জানতে পারে তাহলে আপনার ভিজিটরের অভাব হবে না। যখন কোন ভিজিটর কোন তথ্য খুঁজতে এসে আপনার ব্লগের অ্যাডের উপর ক্লিক করবে তখনি আপনি টাকা পাবেন।
সুতরাং গুগল এডসেন্সের জন্য একটি ওয়েবসাইটের গুরুত্ব অপরিসীম।দ্বিতীয়তঃ একটি ই-মেইল এড্রেস ।এই মুহূর্তে আর কোন কিছুর প্রয়োজন নেই।
আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।