ব্লগিং করে ইনকাম করার উপায়

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় | লিড জেনারেশন কি

বর্তমান সময়ে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় কিংবা গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় সাথে তাল মিলেয়ে নিজের হাত খরচ নিজেই উপার্জন করুন ।কোন কিছু না করে খুব সহজে অনলাইন থেকে ইনকাম করুন।সেটি হচ্ছে ব্লগিং করা।লেখাপড়ার পাশাপাশি অনলাইন থেকে ইনকাম করুন ব্লগিং করে।এখানে শুধু কয়েক ঘন্টা কাজ করেই প্রতি মাসে ২৫০০০-১০০০০০ টাকা উপার্জন করতে পারবেন ।

ব্লগিং খুব সহজ একটু বুঝে শুনে করলেই আপনি প্রতি মাসে একটা ভালো মানে অর্থ্য উপার্জন করতে পারবেন।বেকার ঘরে বসে না থেকে এখনি ব্লগিং করা শুরু করেন ।ইনশাআল্লাহ সফল হবেনি ।শুধু আমাদের দেখানো পথে চলুন ।

গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয়

ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে অনলাইন ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং অতিসহজ উপায় হচ্ছে গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় । আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকলেই মাত্র আপনি ইনকাম করতে পারবেন না ।তার জন্য দরকার গুগল এডসেন্স।গুগল এডসেন্স একটি বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম।আপনার যে ওয়েবসাইটটি আছে সেটিতে খুব সহজেই গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন গুলো প্রদর্শন করেই অনলাইন থেকে ইনকাম করে পারেন ।

শুধু এডসেন্স থাকলেই কেবল আপনি ইনকাম করতে পারবেন না ।গুগল অ্যাডসেন্সের কিছু নীতিমালা আছে সেগুলো আপনাকে মেনে ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।তাহলেই আপনি ইনকাম করতে পারবেন।

গুগল অ্যাডসেস্নে অ্যাপ্রভাল হলেই আপনার একাউন্টে টাকা জমা হতে শুরু করবে।গুগল এডসেন্স একাউন্টে ১০০ ডলার হলেই তখনি আপনি পেমেন্ট নিতে পারবেন।গুগল এডসেন্স সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করে দেয়।তার জন্য আপনাকে পেমেন্টের জন্য আবেদন করতে হবে না ।

গুগল অ্যাডসেন্স থেকে প্রতি মাসে পায় ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব।তার জন্য প্রয়োজন আপনার সাইটে প্রচুর পরিমানে ভিজিটর আনতে হবে।

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়

ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় সবচেয়ে ইংরেজি ওয়েব সাইট গুলোতে সবচেয়ে বেশি ইনকাম হয় । কারণ ইংরেজি ওয়েব সাইট গুলো সারাবিশ্বের লোক দেখে ।আর বাংলা ওয়েব সাইট গুলোতে শুধু মাত্র বাঙ্গালিরাই বাংলা ওয়েব সাইটগুলোতে প্রবেশ করে থাকে।

আপনি যদি ইংরেজি ভালো পারেন তাহলে আমি বলব ইংরেজি ওয়েবসাইট তৈরি করেন ।কারণ আপনি যদি ইংরেজি ওয়েবসাইট গুলো আমেরিকায় রাগ করাতে পারেন তাহলে দেখবেন ইনকাম কেমন হয়।ইংরেজি ওয়েব সাইট গুলো ডিমান্ড অনেক বেশি হয়ে থাকে ।

এফিলিয়েট লিংক বা প্রমোশন 

গুগল এডসেন্স ছাড়াও এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।সেক্ষেত্রে  আপনার নিজিস্ব ওয়েবসাইট থাকতে হবে।এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য ব্লগিং করলে সেক্ষেত্রে আপনার ওয়েব সাইট যে যে প্রোডাক্ট মার্কেটিং করবেন সেই সব প্রোডাক্ট ওপর আর্টিকেল লিখতে হব।

সেই সব আর্টিকেল বা আপনার ওয়েব সাইট থেকে যদি কোনো প্রোডাক্ট বিক্রি করার এফিলিয়েট লিঙ্ক দিয়ে দিতে হবে । যখনি আপনার এফিলিয়েট লিংকে ক্লিক করে কেউ প্রোডাক্ট কিনবে তখন আপনি সাথে সাথে সেখান থেকে কমিশন পাবেন।এটাই হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং বা প্রমোশন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করার একটা ভালো দিক রয়েছে ।এফিলিয়েট লিংক থেকে একটা কমিশন তো পাবেনি আবার এফিলিয়েট লিংক দিয়ে যদি ব্লগিং করেন তাহলে সেখান থেকে গুগল এডসেন্স এর কাছ থেকেও টাকা পাছেন।

ব্যানার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইনকাম

আপনার যদি একটি ভালোমানের ওয়েবসাইট থাকে এবং সেটিতে খুব ভালো মানের ভিজিটর থাকে তাহলে আপনি ব্যানার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

ব্যানার বিজ্ঞাপন এর মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করার পদ্ধতি

আপনার ওয়েবসাইটে অন্যান্য বিভিন্ন সাইতে বা পণ্যের বিজ্ঞাপন ব্যানার দিবে।আপনার ওয়েব সাইটের যেকোন স্থানে প্লেস করে দিতে হবে।এডভারটাইজার এর কাছ থেকে সাপ্তাহিক বা মাসিক টাকা নিতে পারেন।

স্পন্সর বিজ্ঞাপন বা প্রমোশনের মাধ্যমে আয়

স্পন্সর বিজ্ঞাপন থেকে অনলাইনে ইনকাম  করতে চাইলে ,আপনার ওয়েবসাইটে যে কোন স্পন্সর বা ব্যক্তি এসে কোন পণ্যের রিলেটেড আর্টিকেল দিয়ে যাবে ।এবং সেটি আপনার ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশ করার মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।এর বিপরীতে সেই স্পন্সর আপনাকে তার প্রতি আর্টিকেল অনুযায়ী অথবা মাস হিসেবে টাকা দিবে।

লিড জেনারেশন কত প্রকার

বর্তমানে লিড জেনারেশন কত প্রকার | লিড জেনারেশন কি ? অনেকি জানে না তাদের জন্যই আজকে এই পোস্ট । এই সুযোগ আপনিও কাজে লাগিইয়ে ঘরে বসে অনলাইন থেকে বিভিন্ন লিডের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।অনানান্য কাজের পাশাপাশি অনেকেই লিড জেনারেশনের এর কাজে গুরুত্ব সহকারে কাজ করে আয় করতেছে।

লিড জেনারেশনের কাজটি ক্রমাগত ভাবে দিন দিন বেড়েই চলতেছে।লিড জেনারেশনের কাজ গুলো তুলনামুলক ভাবে অনেক সহজ ।আপনার যদি অনলাইন সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা না থেকে তার পরেও আপনি এই লিড জেনারেশন কাজটি করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যাতে খুব সহজে লিড জেনারেশন কাজ করে ইনকাম করতে পারেন তার জন্য আজকেই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করব।লিড জেনারেশনের খুটিনাটি বিষয় নিয়ে সকল তথ্য পাবেন এই পোস্টে।তাই পুরোপোস্টটি পড়বেন ,তা না হইলে কিছুই বুঝবেন না।

লিড জেনারেশন কি

সহজ কথায় বলতে লিড জেনারেশন হচ্ছে বিভিন্ন মানুষ এর ডাটা কালেকশন করা।যার ফলে আপনি ভিন্ন শ্রেণির মানুষের চাহিদাও আগ্রহ সম্পর্কে জানতে পারেন।যার ফলে বিভিন্ন প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে তাদেরকে ডাকতে পারে।

ডাটাগুলো বিভিন্ন প্রকারের হয়।যেমনঃকোন ব্যক্তির মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল এড্রেস ও নাম ইত্যাদি।কোন একব্যক্তিকে টার্গেট করে , সেই ব্যক্তির সকল ডাটাগুলোকে কালেকশন সংগ্রহ করার প্রক্রিয়াকে লিড জেনারেশন বলে ।

বর্ত্মান সময়ে প্রায় সকল কোম্পানি অনলাইন ভিত্তিক হয়েছে।এই কোম্পানিগুলোর বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা পণ্য এর প্রোমশণ ও সেল বাড়ানোর জন্য উক্ত লিড জেনারেশন করে কাজে লাগিয়ে কাঙ্খিত ক্রেতাদের কাছে সেই পণ্য দেখানো।যাতে করে পণ্যটি প্রচুর বিক্রি হয়।

আপনি যদি উক্ত আলোচনা মনযোগ দিয়ে অনসুরণ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই লিড জেনারেশন কি ?কিভাবে কাজ করে পুরাবিষয়টি পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারছেন।

আরো দেখুনঃ

মার্কেটিং কাকে বলে?

ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন?

অনলাইন মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবেন?

লিড জেনারেশন কেন করবেন?

আশা করি উপরে আলোচনাতে লিড জেনারেশন সম্পর্কে বুঝতে পারছেন।এখন আসেন কেন আমরা লিড জেনারেশন করব। লিড জেনারেশন করে লাভ কি এই সকল তথ্য জানতে পুড়া পোস্ট টুকু পুড়েন ।লক্ষ লক্ষ কোম্পানি কেন এই লিডের পেছনে টাকা খরচ করে।চলুন এই সকল বিষয়ে জেনে নেই?

টার্গেট কাস্টমার খুঁজার জন্য বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন ধরণের লিড জেনারেশণের এক্সপাট লোক হায়ার করে থাকে। বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পণ্যগুলো অনলাইনে বিক্রি করার জন্য টার্গেট কাস্টমার খুজে যাতে তাদের পণ্য বিক্রি হয়।কোম্পানি গুলো পণ্য অনুযায়ী বা যে কাস্টমারের যে পণ্যের চাহিদা সেই কাস্টমারের কাছে সেই পণ্য নিয়ে যায়।

যে কোম্পানির পণ্য যত বেশি পরিমানে বিক্রি করে থাকে সেই কোম্পানি তত বেশি পরিচিত ও লাভ করে থাকে।আর এই কাজ সম্পণ করতে লিড জেনারেশনের কোন বিকল্প নাই।তার কারণ হচ্ছে এটি এক ধরনের প্রক্রিয়া যার ফলে একটী কোম্পানি সহজেই তার প্রোডাক্ট বা পণ্য ও সেবাগুলির অনুযায়ী কাস্টমার কে খুজে পায়।

লিড জেনারেশন কত প্রকার

কোম্পানির পণ্যগুলো কোন কোন ব্যক্তির প্রয়োজন সেই সব ব্যক্তির কাছে আমাদের প্রডাক্ট বা পণ্য প্রচার করবে ।যাতে করে তাদের পণ্য গুলো তারা চিনতে পারে ও বেশি বেশি ক্রয় করে সেই জন্য আমাদের টার্গেট লিড জেনারেশন করতে হবে।

আপনি মনে করেন যে, আপনি একটি টি-শার্ট ক্রয় করার জন্য মার্কেটে জাবেন ।এখন আপনাকে বিজয়গ্রুপ এর দোকানদার ডেকে বলল তাদের দোকান থেকে ক্রয় করার জন্য।তখন কিন্তু তাদের পণ্য ক্রয় করার জন্য বেশি আগ্রহী হবেন না ।কারণ আপনি টি-শার্টের মার্কেটে ঠুকছেন।ঠিক একই ভাবে অনলাইনের ক্ষেত্রেও একই প্রক্রিয়ায় কাজ করে।

তবে যদি আপনি আপনার ব্যবসার জন্য পণ্য কে প্রোমোট করার জন্য লিড জেনারেশনের উপর নিরর্ভ করে থাকবেন।তবে আপনার প্রডাক্ট ও সেবাগুলো প্রচার কে সঠিক ব্যক্তির কাছে পৌছাতে পারবে।সেই জন্য লিড জেনারেশন ছাড়া অন্য কোন বিকল্প নেই।

লিড জেনারেশন কত প্রকার

লিড জেনারেশন কি এটি কেমনে কাজ করে এই সব বিষয়ে ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি ।এখন শিখবো লিড জেনারেশন কেমনে করে।লিড জেনারেশন কিভাবে করতে হয়।

আপনি লিড জেনারেশন করতে চাইলে সবার আগে যে বিষয়ে লিড জেনারেশন করবেন তার উপর ডাটা কালেশনের কাজ সম্পন্ন ভাবে করতে হবে।কিন্তু বর্তমানে একজন ব্যক্তির প্রয়োজনীয় তথ্যগুলোকে সংগ্রহ করার জন্য বিশেষ কিছু উপায় রয়েছে।যেমন-

সোশ্যাল মিডিয়া

গুগল সার্চ

অনান্য সার্চ ইঞ্জিন

যারা লিড জেনারেশনের কাজ করে আস্তেছে তারা উক্ত তিনটি উপায়ে ডাটা কালেকশন করে আস্তেছে।যারা লিড জেনারেশনে এক্সপাট তারা দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসতেছে।তারা মুলত গুগলে সার্চ করে সবচেয়ে বেশি ডাটা কালেকশন করে আস্তেছে।

কারণ গুগলে যতো বেশি ইউজার আছে তা পৃথিবীর অন্য কোন প্লাটফর্ম গুলোতে নেই।আর লিড জেনারেশন এর অধিকাংশ দাটা পাবেন আপনি গুগল সার্চ থেকে ।তাই লিড জেনারেশনে ডাটা কালেকশন করবেন গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে ।

আপনি চাইলেই অন্য কোন ব্যক্তির ডাটা গুগলে থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন ।যদি অন্যের ডাটা পাওয়া যাইতো তাহলে সবাই সবার ব্যক্তিগত ডাটা সংগ্রহ করে নিত।আপনি যদি এই ডাটাগুলো সংগ্রহ করতে চান তাহলে আপনাকে বেশকিছু উপায় অবলম্বন করতে হবে।

মনে করেন আমাকে দায়িত্ব দিয়েছে শরিফ কোম্পানির মালিকের ডাটা সংগ্রহ করার জন্য এখন আমি গুগলে সার্চ করে শরিফ কোম্পানি তাহলে কিন্তু সারা পৃথিবীর কোম্পানিগুলোর নাম দেখানো হবে।

যদি আপনি সেটিকে ফিল্টার করে নেন তাহলে আপনাকে উক্ত সমস্যায় পড়তে হবে না।আপনি যদি লিড জেনারেশনের কাজ করতে চান কিংবা লিড জেনারেশনের কাজ করে কিভাবে টাকা আয় করতে হয় ।

লিড জেনারেশন করে টাকা আয় করবেন কিভাবে 

 উপরের আলোচনাতে লিড জেনারেশন সম্পর্কে খুব সহজেই বুঝতে পারছেন।আসুন এখন জেনে নেই কিভাবে লিডজেনারেশন করে টাকা আয় করা যায়।

বর্তমান সময় হলো ফ্রিল্যান্সিং এর সময়।তাই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে লিড জেনারেশন করে অনেকি অনেক ভালো টাকা আয় করতেছে ।লিড জেনারেশন কাজ করে উক্ত মার্কেটপ্লেসে ১০ ডলার থেকে হাজার হাজার ডলার পর্যন্ত অর্থ উপার্জন করে আসতেছে অনেকেই।

লিড জেনারেশন কাজ গুলো অনেক সহজ হওয়ার জন্য অনেক প্রতিযোগীতা বেড়েছে।সেজন্য বর্তমান সময়ে এই কাজ গুলো করার জন্য এজকন দক্ষ মানুষের প্রয়োজন হয়।যে যত দক্ষ হতে পারবে এই কাজে সে ব্যক্তি তত বেশি কাজ পাবে ।

A lot of competition has increased for lead generation tasks to be very easy. That’s why at present, skilled people are needed to do these tasks. The more skilled the person can be in this work, the more work that person will get.

তাই আমি বলব আপনি আগেই টাকা পিছনে না দৌড়িয়ে এই কাজের প্রতি দক্ষতা উর্জন করুন তাইলে আপনাকে আর পিছনে তাকাতে হবে ।প্রতি মাসে একটা পরিমানের অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *