কিডনি রোগের ঔষধের নাম কিংবা কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা জানতে আপনি ইন্টারনেটে বা গুগলে সার্চ করে আমাদের সাইটে এসেছেন মানে আপনি সঠিক স্থানে এসেছেন । আজকে আমরা এই সব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো যাতে আপনাদের মনে আর কোন প্রকার প্রশ্ন না থাকে এই সব নিয়ে । কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার নিয়ে আপনার মনে আর কোন সন্দেহ থাকবে না এজন্য আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে ।
কিডনি রোগের ঔষধের নাম
কিডনি রোগের ঔষুধের নাম নির্ভর করে রোগের ধরন কিংবা কিডনির সমস্যার উপরে । কিডনি রোগ বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে । যেমন – ক্রনিক কিডনি ডিসিজ , একিউট কিডনি ইনজুরি , কিডনি স্টোন , ইউরিনারি ইনফেকশন , ইউরেমিয়া , পলিসিস্টিক কিডনি ডিসিজ , ইট্যাল কিডনি ডিসিজ , ইট্যাল ক্রনিক কিডনি ডিসিজ , ইট্যাল কালসিফিকেশাস , ইট্যাল ক্যান্সার , ইট্যাল অব্যথানাস্ত্রক কিডনি রোগ , ইট্যাল অতিরিক্ত প্রোটিন গোমড়ানো , ইট্যাল হামসিক্যাজয় , এইচাইভি/ এইডসের কারণে হ্রদ কিডনি সমস্যা , ইট্যাল জন্তকেড়েবেতন , ইট্যাল ইমিউনোথেরাপি আরো অনেক রোগ আছে ।
কিডনি রোগের ঔষুধের নাম অনেকেই জানতে চেয়েছেন আসলে কিডনি রোগের ঔষের নির্দিষ্ট নাম নির্ভর করে থাকে সমস্যার উপর । রোগের ধরন কিংবা ক্যান্সার প্রাপ্তির ধরনের কিডনি রোগের বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা আছে এবং ঔষধ নির্ধারন করা হয় চিকিৎসকের দ্বারা রোগির স্থিতির উপর নির্ভর করে ।
কিডনি রোগের ঔষুধের নাম মূলত রোগের কারণ , উদ্দেশ্য এবং রোগের স্তরে নির্ভর করে থাকে । কিন্তু আজকে আমরা কিছু কিডনি রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ঔষধের নাম নিয়ে এসেছি ।
ব্লাড প্রেসার মেডিসিন : উচ্চ রক্তচাপ এবং কিছু কিছু কিডনি রোগের নিয়ন্ত্রনের জন্য ডায়াগ্নোসিস করা হলে ব্লাড প্রেসার মেডিসিন প্রেস্ক্রাইব করা হতে পারে ।
ডায়াবেটিস মেডিসিন : কিছু কিছু কিডনি রোগ ডায়াবেটিসের উপস্থিতে হয়ে থাকে । এই রোগের সেস্ত্র উপর নির্ভর করে যা আমাদের রক্তচাপ এবং গ্লুকোজ স্তর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ।
ইনফ্ল্যামেটরি ডিসিজ মেডিসিন : কিছু কিছু কিডনি রোগ ইনফ্ল্যামেশন ও স্যাইটোকাইনের বৃদ্ধি সাথে সম্পর্কিত হয়ে থাকে । এই ধরনে রোগে ইনফ্ল্যামেটরি ডিসিজ মেডিসিন ব্যবহর করতে হয় ।
এই রোগের জন্য নির্ধারণ করা ঔষধের নাম এবং চিকিৎসা ডাক্তারের পরামর্শে আওতায় প্রয়োজন । প্রতিটি কিডনি রোগের সমস্যার উপচার ও ঔষধ নির্ধারণের জন্য পুনঃনিরীক্ষা কিংবা টেস্ট এবং রোগের আবশ্যকতা মুলক ডাক্তারের পরামর্শ প্রয়োজন ।

ক্রনিক কিডনি ডিসিজ: ক্রনিক কিডনি ডিসিজ( chronic kidney disease, CKD) হলো একটি কিডনি রোগ যা কিডনি স্বাভাবিক কর্যক্রমে স্তরের ধমনি নেয়া বা কার্যকর্তা প্রতিস্থাপনে সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে । এটি সাধারণভাবে স্থায়ী এবং প্রগ্রেসিভ হয় থাকে এবং সামান্যভাবে পরিচর্যা ও চিকিৎসার প্রয়োজন হয় ।
CKD কিডনি বাছাইকৃত গড়গড় হওয়া বা বাইরে পদার্থের উপক্ষেপনের কারণে কিংবা সাধারণভাবে কয়েকটি শ্রেণিবদ্ধ হয় , যার মধ্যে CKD শ্রেনী প্রথম থেকে ৫ পর্যন্ত আছে ।
CKD ও এর শ্রেণিবদ্ধ অবস্থায় বিস্তারিত আপনার ডাক্তারের দ্বারা নির্ধারণ করা হয় এবং এটি কিভাবে চিকিৎসা করতে হবে তা স্থায়ী কিংবা সাধারণ উপযোগী প্রতিস্থাপন ও চিকিৎসা পরিচর্যার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে । চিকিৎসা ও পরিচর্যা সামগ্রিকভাবে কীভাবে চালিয়ে যেতে হবে তা সব কিছুই আপনার চিকিৎসক দ্বারা নির্ধারণ করা হবে ।
এছাড়াও আরো অনেক মেডিসিন আছে যা আপনাদের চিকিৎসকের সাথে আপনার আসলে কোন সমস্যায় পড়ছেন তা পরিক্ষা নিরীক্ষা করে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ নিয়ে আপনাকে মেডিসিন দিবেন । আর হ্যা এই গুলো অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে সেবন করবেন ।
একিউট কিডনি ইনজুরি : একিউট কিডনি ইনজুরি (Acute kidney injury , AKI ) হলো একটি কিডনি সমস্যা যা সাধারণত অস্থায়ী রোগ । তীব্র হতে পারে আবার কিডনির কার্যকর্তা স্তারের ধমনি নেয়া বা কার্যকর্তা প্রতিস্থাপনে সমস্যা সৃষ্টি করে । AKI সাধারণভাবে যেসব কারণে উদ্ভূত হতে পারে ও চিকিৎসা কিংবা পরিচর্যা এটি নির্ধারণ করা সম্ভব ।
একিউট কিডনি ইনজুরি হলো কিডনি এর অংশে কিংবা ক্ষতি হয়ে থাকে । কিডনি হলো মানব শরীরের গুরুত্বপূর্ন অংশ , যা মুত্রদ্বারের মাধ্যমে বিশুদ্ধ বৃষ্টি তৈরি করে । বাকি প্রসারণশীল উপাদান গুলো শরীর থেকে বৃদ্ধি করে থাকে । একিউট কিডনি ইনজুরি প্রায়ই প্রশস্ত কৌশল যোগ্য কাজে আঘাত বা ক্ষতি করে থাকে । সহজেই একিউট কিডনি ইনজুরি ঘটতে পারে না ।
একিউট কিডনি ইনজুরি হতে পারে যদি কেউ একটি বৃদ্ধির মুত্রনালী বা কিডনির অংশে আঘাত পেয়ে থাকে । আঘাতে কিডনি নষ্ট হতে পারে বা আঘাতের দ্বারা কিডনি ব্যবহার করা বন্ধ হতে পারে । এই ধরনের ইনজুরি জীবনপ্রশাসন্ন হতে পারে কিন্তু তা সহজে উপেক্ষিত হতে পারে না কারণ এটি সাধারণ ভাবে তীব্র আঘাতের পরে ঘটে ।
আপনি যদি একটি কিডনি ইনজুরির সন্দেহ করেন তবে তা সবাইকে যত্ন নেওয়া দরকার এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে । এই সাথে যদি কেউ কিডনি ইনজুরি বা যে কোন মেডিক্যাল সমস্যার সন্দেহ করে তাহলে তাদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য যত্ন নেওয়া দরকার এবং তা পরিক্ষা নিরীক্ষা করা দরকার ।
কিডনি স্টোন : (Kidney stones) হলো মিনারেল এবং ক্রিস্টাল স্তুপের সংঘটন করে সৃষ্ট হয়া একটি পদার্থ । মানব কিডনির অংশে একটি কঠিন দ্রব্য মান যা সামান্যভাবে মুত্রনালী বা মুত্রবিবর্ণী দিয়ে বাহ্যিক রুপে বের হয় না এবং স্যান্ড পেপার থেকে শুরু করে ছোট সাইজের গোলাকার কঠিন শিলাজল আবেগের মধ্যে তৈরি হয় ।
এই শিলাজল কারণে মুত্রনালী বা মুত্রবিবর্ণী দিয়ে প্রচুর ব্যথা , অসুখ আঘাত এবং আরোও অন্যান্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে । আসুন জেনে নেই কিডনি স্টোনের সাধারণ লক্ষণ গুলো কি কি ?

- মূত্রনালী বা মুত্র বিবরণী থেকে মুত্র দ্বারে ব্যথা
- মূত্রনালী বা মুত্র বিবরণী থেকে মূত্র সাথে রক্ত
- প্রচুর মূত্র পান এবং মূত্রপ্রক্ষেপ আগের চেয়ে অনেক বেশি
- মূত্রনালী থেকে মূত্র সাথে সন্দেশ
- পেটে দাগ বা ব্যাথা
আপনি এই লক্ষণ গুলোর যে কোন একটিকে অনুভব করলে আপনি অতিতাড়াতাড়ি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করবেন । কারণ কিডনি স্টোন চিকিৎসা প্রয়োজন করতে পারে । চিকিৎসকের সাধারণ নির্দেশনা মেনে চলতে হবে ।
পলিসিস্টিক কিডনি ডিসিজ : পলিসিস্টিক কিডনি ডিসিজ ( Polycystic kidney disease , PKD) একটি উদার গঠনের কিডনি সমস্যা যা কিডনির কোষে বৃদ্ধি হওয়ার সাথে প্রতিবার কিডনির সাথে ছোট বা মোট সিস্টিক বৃদ্ধি বা গঠন তৈরি করে থাকে । এই রোগে সিস্টিকের বৃদ্ধি থামে না এবং সময়ের সাথে কিডনি সামান্য আকারের হয়ে যায় ।
PKD প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকে :
পলিসিস্টিক কিডনি ডিসিজ টাইপ ১ (pkd1): এটি সাধারণভাবে বেশি মোট সিস্টিক সৃষ্টি করে এবং প্রারম্ভের পরবর্তি জীবনে বৃদ্ধি হয় ।
পলিসিস্টিক কিডনি ডিসিজ টাইপ ২ (pkd2) : এটি সাধারণভাবে বেশি মোট সিস্টিক সৃষ্টি করে না এবং প্রারম্ভের পরবর্তী জীবনে বৃদ্ধি হয় না । তবে এটি কিভাবে গণ্য হতে পারে ।
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
মানব দেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হলো কিডনি যাকে বাংলায় বলে বৃক্ক । কিডনি দেখতে দুটি শিমের আকৃতির মতো । কিডনি আকারে এক একটি আমাদের হাতের মুষ্টির মতো । মানুষের মেরুদন্ডের প্রতিটি পাশে একটি করে পাজরের খাচার নীচে অবস্থিত । কিডনির প্রধান কাজ হচ্ছে শরীরের রক্তকে পরিশোধিত করে প্রস্রাবের মাধ্যমে বর্জ্য অপসারণ করা ।
মানব দেহে যদি হঠ্যাত করে কিডনি কার্যক্রম করা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে শরীরে মারাত্নক সমস্যা সৃষ্টি হয় পড়বে । তাই আজকে আমরা কিডনি রোগের লক্ষন ও প্রতিকার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো । এজন্য মনোযোগ দিয়ে পুরো আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন । তাহলে আপনি কিডনি ভালো আছে কিনা সব কিছু বুঝতে একেবারে সহজ হয়ে পড়বে । তাহলে চলুন শুরু করা যাক ।

কিডনি রোগের লক্ষণ
মূত্রদ্বার এ সমস্যা : কিডনি রোগে ব্যক্তি মূত্রদ্বার এ সমস্যা অথবা দুর্বলতা অনুভব করতে পারে কিংবা এটি স্থায়ী হতে পারে।
মূত্রে সাদা অথবা লাল ব্লাড প্রেসার : কিডনি সমস্যা থাকলে মুত্র সাদা অথবা লাল দেখা দিতে পারে এবং ব্লাড প্রেসার বা রক্তচাপ উচ্চ হতে পারে ।
ব্যথা কিংবা প্রস্রবণ : কিডনি সমস্যা থাকলে পিছনের দিকে ব্যথা কিংবা প্রস্রবণ এর লক্ষন অনুভব হতে পারে ।
সুস্থ্য ওজন কমে যেতে পারে : কিডনি সমস্যা থাকলে পুরুষের মূত্রদ্বার এ স্থির হয়ে যেতে পারে ।
কিডনি রোগের প্রতিকার
উচিত পুরস্কার : কিডনি সমস্যা থাকলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে উচিৎ পুরস্কার ও চিকিৎসা প্রাপ্ত করা গুরুত্বপূর্ন ।
সুস্থ্য খাবার সেবন : স্যাল্ট সহ অত্যন্ত মিনারেল সমৃদ্ধ স্যাল্ট , উচ্চ পাচালী ফল ও সবজি গোস্ত , মাছ-মাংস ,দুধ জাতীয় খাবার সেবন করা উচিৎ ।
পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা : প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । যেখানে কিডনি সমস্যা রুক্ষতে একমাত্র পানি ভালো সাহায্য করে থাকে ।
নিয়মিত শারীরিক কার্যক্রম ও ব্যায়াম : নিয়মিত শারীরিক কার্যক্রম ও ব্যায়াম করা কিডনি স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে ।
ঔষধ : ডাক্তারের নির্দেশনা মোতাবেক ঔষধ সেবন করতে হবে । যাতে করে কিডনি সমস্যা নিয়ন্ত্রনে আসে ।
অবশ্যই মন্তব্য করা জরুরী যে কিডনি সমস্যা একটি গম্ভির সমস্যা হয়ে থাকে । কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার উপরের দিয়ে যদি আপনার মনে কোন প্রকার সন্দেহ থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি ডাক্তারের সাথে সাক্ষাত করে পরামর্শ নিন । কিডনি সমস্যা শক্ত হলে সাইরোসিস বা কিডনি ফেইলার এর চেয়ে গম্ভীর হতে পারে যা ডাক্তারের নির্দেশনানুসারে চিকিৎসা নিতে হবে ।
কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা
ইতি মধ্যে জেনে গেছেন যে কিডনি রোগ নানান ধরনের হয়ে থাকে । এক এক ধরনের কিডনি অসুখের জন্য এক এক ধরনের ঘরোয়া চিকিৎসা করতে হয় । তার মধ্যে আজকে আমরা কিছু কমন কিডনি রোগের ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে জানব ।
একজন সুস্থ্য ব্যক্তির দৈনিক গড়ে ২ থেকে ৩ লিটার পানি পান করতে হবে । কিডনিতে পাথর হলে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে । কিডনির পাথর অপসারণে সাহায্য করে থাকে এই পানি । খুব ছোট আকারের পাথর দেখা দিলে পরিমাণ মতো প্রতিনিয়ত পানি পান করার মাধ্যমে তা খুব সহজেই সারিয়ে তোলা যায় ।

প্রসাবে বা কিডনিতে ইনফেকশন ভালো করতে বেশি বেশি পানি পান করুন । এই সব রোগের জন্য পানি ভালো কার্যকর ভুমিকা পালন করে থাকে । তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরী । কারণ কিছু কিছু কিডনি রোগে অতিরিক্ত পানি পান করা মারাত্নক ক্ষতি হয়ে থাকে । বিশেষ করে আপনার শরীরে যদি পানি জমে থাকে কিংবা শরীর পানিতে ফুলে গিয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে অতিরিক্ত পানি পান করা যাবে না ।
কিডনির পাথরকে ভেঙে ফেলতে তুলসী পাতা খান । তুলসী পাতায় অ্যাসিটিক অ্যাসিড বেশি পরিমানে থাকে । তাই প্রতিদিন অন্তত দুইবার করে তুলসী পাতার রস খান । অনেকে চায়ে তুলসী পাতা দিয়ে পান করে থাকে ।
পাতিলের রসে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড ক্যালসিয়ামজাত পাথর তৈরিতে বাধা প্রদান করে । ছোট পাথরগুলোকে ভেঙ্গে বের করতে সাহায্য করে । তাই কিডনি পাথর অপসারণে প্রতিদিন সকালে পানির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন । বিভিন্ন সময়ে বেশি বেশি লেবুর রস বা সরবত করে পান করতে পারেন ।
ডালিমের রসে আছে অ্যান্টিওক্সিড্যান্ট কিডনিকে সুস্থ রাখতে অনেক সাহায্য করে থাকে ডালিম । পাথর ও অন্যান্য টক্সিনকে দূর করতে সাহায্য করে । তবে সারা দিন কি পরিমাণ ডালিমের রস গ্রহন করবেন তা চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নিবেন ।
এক চামচ আপেল সিডার ভিনিগারের সাথে দুই টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে পান করুন । আপেল সিডার ভিনিগারে থাকে অ্যাসিটিক অ্যাসিড কিডনিতে থাকা পাথর দূর করতে এবং ব্যথা কমাতে অনেক বেশি সাহায্য করে থাকে । তবে একদিন ১৫-১৬ চামচের বেশি খাবেন না ।
এক কাপ ফোটানো জলে এক থেকে দুই চা চামচ শুকনো মেথি বীজ ভিজিয়ে রেখে প্রতিদিন পান করুন । মেথী বীজ কিডনির পাথর প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় ব্যবহার করুন । এটি পরিক্ষা করে দেখা গেছে যে মেথী বীজ কিডনিতে জমে থাকা পাথর হ্রাস করে কীডনিতে পাথর দূর করে ফেলে ।
২৫০ এমএল গরম পানিতে হাফ চা চামচ শুকনো কালিজিরা দিনে দুবার পান করুন । কারন একটি গবেষনায় দেখা গেছে কালিজিরা কিডনিতে ক্যালসিয়াম অক্সালেট স্টন গঠনে খুবই সাহায্য করে থাকে ।
তবে উপরের সকল তথ্য গ্রহন করার আগে আপনি একবার চিকিৎসা গ্রহনের আগে কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন । কিডনি রোগের ঘরোয়া প্রদ্ধিতি নিয়ে আজকের আপনার কোন প্রকার সন্দেহ থাকলে আমাদের মেসেজ করে জানান ।
আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।