ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে চিঠি

ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে চিঠি

আমার প্রিয় বন্ধুগণ আপনরা কিভাবে ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে চিঠি  কিভাবে লিখবেন কিছু বুঝতে পারছেন ।আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে খুব সহজেই যেকোন ভ্রমণ সম্পর্কে আপনার বন্ধুদের কিংবা আপনার কাছে কোন মানুষকে জানাতে পারবেন ।

সবচেয়ে মজার বিষয় হলো পরিক্ষার সময় বাংলা দ্বিতীয় পত্র প্রশ্নে দেখতে পাই এই ধরণের প্রশ্ন। আমরা যখন পরীক্ষার খাতায় চিঠি লিখি তখন অবশ্যই সঠিক নিয়মে লিখতে হবে ।কিন্তু আমরা অনেকেই আছি যারা সঠিক নিয়মে চিঠি লিখতে পারি না। চিঠিতে কি কি ব্যবহার করতে হয় কোথায় কিভাবে লিখতে হয় সেই সব বিষয় নিয়ে আজের এই আর্টিকেল আমাদের ।

মনে করো ,তোমার নাম শাকিব/শাপলা।তোমার বন্ধুর নাম সামিম/সিমা ।তুমি কিছু দিন আগে একটি দৃশ্যনিয় স্থান থেকে বেড়িয়ে এসেছো । সেই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে তোমার বন্ধুর কাছে একটি চিঠি লিখবে ।

তারিখঃ ১৫/০৫/২০০২৩

রংপুর

প্রিয় সিমা,

শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা নিও । আশা করি ভালো আছো ।ছুটি কেমন কাটল? আমার কিন্তু অনেক ভালো কাটছে ।কারণটা বলতেছি শুন।

গত দুইদিন আগে আমি আমার বাবা-মার সাথে সেন্টমার্টিন গেছিলাম ঘুরতে । দারুন মজা হয়েছে সেখানে ।রংপুর থেকে বাসে করে চট্রগ্রাম সেখানে থেকে চলে গেছি টেকনাফ ।তারপর জাহাজে চড়ে সেন্টমার্টিন পৌঁছেছি ।সমুদ্রের বুকে জাহাজে চড়ার অভিজ্ঞতাটা সত্যিই অসাধারণ একটি মুহুত ।

সমুদ্রের তীর ঘেঁষে থাকা পাহাড় গুলো যে কাউকে মুগ্ধ করে তুলবে । সেন্টমার্টিনের সৌন্দর্য আসলে বোঝানোর মতো নয় ।সাগরের স্বচ্ছ নীল পানি ,রাতের আকাশে হাজারও তারার মেলা যা যে কেউ দেখলেই মুগ্ধ হয়ে যাবে ।

অনেক রকমের সামুদ্রিক মাছের স্বাদ নিয়েছি । সেন্টমার্টিনের বিশেষত্ব হলো সেখান কার ডাবের পানি । সেন্টমার্টিনের অদুরেই রয়েছে ছেড়াদ্বিপ।ট্রলারে চড়ে ছেড়াদ্বিপে যাওয়া যায় । সমুদ্রের মাঝে মাঝে উত্তাল হয়ে পড়ে । সমুদ্র যখন উত্তাল থাকে তখন ট্রলার বিপদজ্জনক হয়ে পড়ে ।

এর মাঝে ক্ষণে ক্ষণে মনের ভেতর উত্তেজনা সৃষ্টি করে তুলে । সেন্টমার্টিনে আমরা তিন দিন ছিলাম ।ফেরার পথে টেকনাফ এসে বাসে চড়ে সরাসরি রংপুর চলে এসেছি। সব মিলিয়ে সেন্টমার্টিন ভ্রমণের স্মৃতি ভোলার মতো নয় ।

আজ আর না রে , বিদায় নিচ্ছি ।তোমার বাবা মাকে আমার সালাম দিও ।ভালো থেকো ।

ইতি 

তোমার বন্ধু 

শাপলা

আপনাদের জন্য আরো একটি ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে চিঠি । কম সময়ের জন্য আপনাদের জন্য তবে এটি সকল শিক্ষার্থীদের জন্য উপযুক্ত ।

তারিখঃ ১৭/০৩/২০২৩

রংপুর

প্রিয় সিমা,

শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা নিও । অনেক দিন হল তোমার কোন চিঠি পাচ্ছি না ।আশা করি ভালো আছিস । সেদিন আমরা স্কুল থেকে ক্লাসের সবাই মহাস্থানগড়ে বেড়াতে গেছিলাম । আমাদের সাথে সব শিক্ষক ও শিক্ষা গণ গেছিলো । আজকে সেই ঐতিহাসিক মহাস্থানগড় সম্পর্কে লিখলাম ।

মহাস্থানগড় বগুড়া শহরের করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত । প্রাচীনকালে অনেক কীর্তি চিহ্ন বর্তমান সময়ে স্মরণ করে রেখেছে এবং ভবিষ্যতেও স্মরণ করে রাখবে । এই মহাস্থানগড়ে রয়েছে বেহুলা ও লক্ষীর বাসর ঘর । এই খানে রয়েছে আরো স্মৃতিস্তম্ভের ধ্বংসা শেষ সত্যিই দেখার মতো স্থান ।

আমাদের এই মহাস্থানগড়ে থেকে অনেক কিছু জানার ও শিখার আছে ।যেমন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রাজাদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি । এক সময়ে প্রাচীন বৌদ্ধ যুগের বহু ধ্বংসা শেষ এখানে বিদ্যমান । মহাস্থানগড়ে এসে আমার মনে হলো আমি হাজার হাজার বছর আগে চলে গেছি ।

আজ সব কালের সাক্ষী হয়ে পড়েছে মহাস্থানগড়ে । 

সারাদিন মহাস্থানগড়ে  ঘুড়াঘুড়ি করে সব কিছু দেখে সন্ধবেলা ফিরে এসেছি । তুমি যদি কখন মহাস্থানে আসো তাই বুঝতে পারবে ।মহাস্থান সম্পর্কে তোমাকে বুঝাতে পারবো না এখানে এত কিছু আছে ।  আমি আশা করি তুমিও মহাস্থানগড়ে আসবা বেড়াতে  ।আজকে আর না রে ভালো থেকো ।

ইতি 

তোমার বন্ধু

শাপলা 

ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে পত্র

ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বন্ধুকে চিঠি নিয়ে এই আমাদের আর্টিকালটি । আশা করি আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্য পেয়ে গেছেন । আর্টিকেল নিয়ে আপনার কোন জিজ্ঞাসা বা প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন ।

প্রিয় বান্ধবি সিমা,

আশা করি তুমি অনেক ভালো আছো । এই চিঠিতে আমি তোমার সাথে শেয়ার করবো আমার একটি বিশেষ অভিজ্ঞতা , যা আমি একটি ঐতিহাসিক স্থানে ভ্রমণ করতে যেয়ে আমি অর্জন করেছি ।

মহাস্থানগড় এই স্থানটি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে পারেছি আমি এই সালে যখন ভ্রমন করতে গেছিলাম । এই স্থানের ঐতিহাসিক মহৎতা , সৌন্দর্য , এবং সাংস্কৃতিক ঐক্যের অভিজ্ঞতা আমার জীবনে একটি অমূল্য সম্পদ বা জীবনের অনেক বড় অবদান হয়ে থাকবে । এখানে আমি জানতে পেরেছি মাজার শরীফ , জাদুঘর , খোদার পাথর ভিটা , মানকালির ঢিবি ইত্যাদি আরো অনেক ঘটনা আছে যা বলে বুঝানোর মত না । সেগুলি আমার চোখের সামনে একটি নতুন দৃষ্টিকোণ তৈরি করেছি।

এই ভ্রমন করে আমি সব চেয়ে ভালো অবস্থানের সাথে বুদ্ধিমান হয়েছি এবং আমার ঐতিহাসিক জ্ঞান ও সাংস্কৃতিক উন্নতির দিকে নতুন একটি অধ্যায়ে আগ্রহ জাগিয়েছি ।

আমার এই চিঠিতে তোমার জন্য এই অভিজ্ঞতা ভাগ করতে চাই । আমি আশা করি তুমি এটি আত্মসাৎ করতে ইচ্ছুক হবে । যদি তুমি ভবিষ্যতে এই ঐতিহাসিক মহাস্থানগড়ে ভ্রমন করতে আসো তাহলে তোমার জন্য জন্য আমি কিছু সুপারিশ দিতে চাই যে গুলী আমি এই ভ্রমণ থেকে অর্জন করেছি ।

মনে করো তুমি ভবিষ্যতে এই স্থানে যাওয়ার পরিকল্পনা করছো , তাদের জন্য সুপারিশ করতে চাই তোমার ভ্রমণের ক্ষেত্রে । 

ভালো থাকো এবং আমার চিঠি পাওয়ার পরে তোমার মতো একটি বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা হয় এমন কম্পাসন করতে পারতাম না । তোমার চিঠির অপেক্ষায় রইলাম বন্ধু ।

শুভ কামনা

শরিফুল

মেঘের আড়ালে সত্য জীবনে একটি যাত্রা সাদা পাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট এবং ঐতিহাসিক পাথরের শহর

আমি সত্যিই ভাগ্যবান যে , আমি একবার সাদা পাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট ভ্রমণ করেছি । এটি ছিল একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা , যা আমি আমার জীবনের একটি অসাধারণ স্মৃতি হিসাবে ধারণ করতে পেরেছি ।

সাদা পাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট

সাদা পাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট একটি ঐতিহাসিক ও সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ স্থান । এটি একটি বিশেষভাবে গভীরভাবে উন্নত শিক্ষার হার । এখানে আসতে হয় একটি নিজস্ব সময় অনুভব করতে সময় এবং স্থানের অদম্য সাংস্কৃতিক ধারার সাথে মিশে যায় । আপনি নিজের চোখে না দেখলে কখনোই বিশ্বাস করবেন না ।

একটি প্রাচীন শহরের মাধুর্য: 

আমি এই বারি প্রথমবার সাদা পাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট যাচ্ছিলাম একটি আবহাওয়ায় শীতকালের দিনে । পূরনিমা আকাশে চমকে ছিল এবং স্থানটি সৌন্দর্য সাদা ধূসর দিনের সাথে মিলিয়েছিল । প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজার মুখে এসে অদৃশ্য ভাবে অবিচ্ছিন্ন একটি আদর্শ স্থানে পৌছানো আমার হ্রদয়কে কান্না করেছিল । আমি একটি দুর্লভ সাধুবাবা বৃদ্ধ শালিক পাওয়া এবং একটি প্রাচীনিক মন্দিরের পক্ষে একটি দীপমালার মাধুর্য দেখতে পেলাম ।

ঐতিহাসিক পাথরের শহরের মাঝে:

সাদা পাথর ভোলাগঞ্জ সিলেট একটি পাথরের শহর । এখানে একটি সৌন্দর্যপূর্ণ পাথর কোমড় হতে পারে । এটি প্রথমেই একটি ঐতিহাসিক ও পৌরাণিক অভিজ্ঞতা যাচাই করে তুলে ধরতে পারে । এই পাথরের শহরের একটি সঙ্গ যে ধারণা করতে পারে এটি তার অভিজ্ঞতার মধ্য সত্যকে পুননির্দেশ করতে অনুমতি দেয় ।

ঐতিহাসিক পাথরের গল্প:

এই পাথরের শহর একটি গভীরভাবে রুপান্তরিত হওয়া একটি জটিল গল্প তৈরি করে । ধৃতরাষ্ট্র যারা এখানে মৌন গুরুত্ব রাখতেন তাদের এই স্থানটী একটি অমুল্য ধরোক ধরে রাখতে চেষ্টা করে । এটি সত্যিই অদ্ভুত ছিল যে কিভাবে একটি প্রাচীন সভ্যতা এই প্রস্তাবনা মধ্যে তাদের বোঝানোর জন্য একটি বিশাল পাথরের শহর তৈরি করে । প্রতিটি পাথর এক একটি নিজে দেখেই সুন্দর হয়ে আছে । আসলে তুমি নিজের চোখে না দেখলে কখনই বিশ্বাস করবেন এটি আসলে যে কত সুন্দর ।

ইতি

তোমার বন্ধু

শরিফুল

প্রিয় বন্ধু রত্না

আশা করি তুমি ভালো আছো । আমি আশা করি তুমি এই চিঠি তোমাকে ভালো লাগবে এবং তুমি এটি পড়তে সময় নিবে । আমি একটি ঐতিহাসিক স্থান ভ্রমণের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাই আমার প্রিয় বন্ধু রত্না । আমি যখন এই স্থানে ছিলাম তখন আমি বোঝ করলাম যে এটা আমার জীবনের একটি অমূল্য অভিজ্ঞতা ছিল এবং এটির মাধ্যমে আমি অনেক জিজ্ঞাসা এবং অনেক কিছু শিখতে পেরেছি ।

পাহাড়পুর একটি অদ্বিতীয় এবং ঐতিহাসিক স্থান । যেখানে প্রতি শিল্পে একটি দীর্ঘ কাল ধরে রুপ হয়ে আসচ্ছে । এই স্থানে ভ্রমণ করে আমি নিজেকে পুরোপুরি একটি নতুন দৃষ্টিকোণ অর্জন করতে পেরেছি । যা আমি পেতাম না যদি না পাহাড়পুরে না যেতাম । পাহাড়পুরের অভিজ্ঞতা আমি অবশ্যই তোমার সাথে ভাগ না করে আর থাকতে পারলাম না ।

এই অভিজ্ঞতা শুরু হয়েছে এই বছরের শুরুর দিকে ২১ তারিখে সেখানে আমরা পৌছার সাথে সাথে আমি আত্নবিশ্লেষন মিশে গেলামা এবং ভ্রমণের এই অদম্য অবস্থায় আমি নিজেকে শোক হতে দেখলাম । সেখানে দেখতে পাচ্ছি অতীতের গৌরবময় সম্যের ছায়া এবং তা আমার আত্নতা বলছে এই অদম্য স্থানটী কিভাবে জীবনে ব্যক্তিগত এবং ঐতিহাসিক মাধ্যমে একটি গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করেছে ।

পাহাড়পুর 

পাহাড়পুরে দেখলে আমি মানতে পারলাম কিভাবে এই স্থানটি শহীদের প্রতি আমরা আমাদের আদর ও প্রশ্নাত্নকতা প্রদর্শন করেছি । একটি অসম্ভাব্য ঐতিহাসিক ঘটনা তার শোকাহত অবস্থা থেকে কিভাবে স্থিতি পায় । এই স্থানে আসলেই আমি ভাষ্করের বাণী মাঝে মাঝে মনে পড়ে যে স্থানটী এখনো কোনো স্বাভাবিক দিনে ফিরে আসতে পারবে না । এই ভাবনা আমার আত্না তৈরি করল ভ্রমণের প্রারম্ভে এবং এর প্রতি আমার আবেগ আরো বাড়িয়ে দেয় । 

আজকে আর না রে দোস্তো দেখা হলে সামনাসামনি আরো বিস্তারিত বলবোনি তোর বাবা-মাকে আমার সালাম দিস । এক কথা তুমি সেখানে যদি না জাও সেখান কার সৌন্দর্য কখনোই তুমি দেখতে বা অনুভব করতে পারবে না ।

ইতি তোমার বন্ধু

শরিফুল

প্রিয় সুরমী

অনেক দিন হয়ে গেলো তোমার চিঠিপ্ত্র পাইনা । আশা করি তুমি ভালো আছো । শেষবার যখন আমাদের দেখা হয়েছিলো তুমি বলেছিলে কখনো পাহাড় বেড়াতে গেলে তোমাকে যেন আমি ভ্রমণের সেই অভিজ্ঞতা জানাই । তোমার সাথে দেখা হওয়ার ঠিক কয়েক দিন পরে আমি আমার পরিবারের সাথে একটি ভ্রমণের সুযোগ পাই । আমি আমার পরিবারের সাথে সবাই মিলে উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং শহরে ভ্রমণ করতে চাই ।

এইটাই আমার জীবনের প্রথম পাহাড় ভ্রমন ছিলো । তোমাকে বলে বোঝানো আমার পক্ষে সম্ভব না তবুও তোমাকে বলি । সৈকত কি অপূর্ব সুন্দর তার চেয়ে হাজার হাজার গুন সুন্দর এই দার্জিলিং শহর । পাহাড়ের ওপর ধাপ কেটে তৈরি হয়েছে ছোট ছোট ঘর । ওঠার সময় পাহাড়ের খাদের গা ঘেষে কত ছোট ছোট কাঠের তৈরি দোকান তুমি দেখলে একেবারে অবাক হয়ে যাবে ।

আমার কাছে সব থেকে সুন্দর লেগেছে এখানকার চা বাগ আর বসবাড়ি গুলো । কি অদ্ভুত পরিশ্রমী ও কর্ম এখানকার মানুষদের বিশেষ করে তুমি যদি এখানকার পাহাড়ি মহিলাদের দেখো তাহলে তুমি অবাক হয়ে যাবে । ছোট বাচ্চারা মায়েদের কোলে আর মায়েরা চা বাগান থেকে চা পাতা তুলতেছে ।

কাজের শেষে পিঠে চায়ের পাতা বোঝাই করে পাহাড়ি প্তহ বেয়ে উঠে যায় । আমার এখান হাটতে কেমন জানি গা ঝিমঝিম করে উঠছে । হাড় কাপানো ঠান্ডার মধ্যে বেড়ানোর সময় প্রতিমুহুর্তে তোমার কথা মনে আসছিল । আমি ঠিক করেছি তোমার আপত্তি না থাকলে একবার সময় করে আমরা দুই জনে এই শহরে বেড়াতে আসবো । এই সম্পর্কে তোমার কি মত তা কিন্তু অবশ্যই জানিও । 

আমার বুক ভরা ভালোবাসা নিও । বাবা-মাকে আমার সালাম দিও ।

শুভেচ্ছা নিও 

ইতি 

তোমার প্রিয় বন্ধু

শরিফুল

ধন্যবাদ আপনাকে banglatipsbd.com ভিজিট করে আমাদের সাথে থেকে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য ।এই ধরণের আরো অনেক আর্টিকেল পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে । আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানায় আপনাকে এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *