ই পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা

ই পাসপোর্ট অনলাইন চেক , এ পাসপোর্ট চেক অনলাইন বাংলাদেশ , ই পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা , ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক , ই পাসপোর্ট ফি কত ২০২৩  লিখে অনেকেই ইন্টারেনেট খুজাখুজি করে । আমি জানি আপনি এখন এই আর্টিকেলে আছে তার মানে আপনি এখন একদম সঠিক পোস্টে এসেছে ।

পাসপোর্ট আবেদনের পর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো e passport check online কিংবা এ পাসপোর্ট চেক অনলাইন বাংলাদেশ কি অবস্থায় আছে তা জানতে প্রতিনিয়ত আমাদের সাইটে চোখ রাখুন । আমাদের বাংলাটিপসবিডি সাইটে প্রতিনিয়ত আপডেট থাকে বিভিন্ন বিষয়ে ।

আমাদের মধ্যে আবার অনেকেই আছে যারা , ই পাসপোর্টের অবস্থা ও ই পাসপোর্ট ডেলিভারি কিংবা ই পাসপোর্ট ফি কত ২০২৩ সালে জানার ইচ্ছা আছে । প্রবাসে যারা থাকেন তারা অনেক সময় তাদের পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক করতে চান । একটি বিষয় জানিয়ে রাখা ভালো ই পাসপোর্ট চেক না করেই পাসপোর্টের কি অবস্থা তা কখনো জানা সম্ভব না ।

এ পাসপোর্ট চেক অনলাইন বাংলাদেশ 

অনলাইনে ই পাসপোর্টের অবস্থা চেক করতে বেশ কিছু জিনিস লাগে । আসুন জেনে নেই ই পাসপোর্ট চেক করতে যা যা লাগবে সেগুলো জেনে নেই ।

১. ইন্টারনেট সংযোগসহ একটি কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ অথবা মোবাইল ফোন । আপনার কাছে সবই আছে কিন্তু ইন্টারনেট সংযোগ নেই তাহলে আপনি পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন না ।

২. অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আইডি (Online Registration ID) কিংবা অ্যাপ্লিকেশন আইডি । ই পাসপোর্ট আবেদন করার পরে অ্যাপ্লিকেশন সামারি পেইজ লিখে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আইডিতে পেয়ে যাবে ।

৩. পাসপোর্ট আবেদনে দেওয়ার জন্ম তারিখ ।

ই পাসপোর্টের বর্তমান কি অবস্থা আছে তা চেক করতে এই গুলো ক্রোম ব্রাউজার থেকে epassport.gov.bd । এখানে গেলে আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন । যদি আপনি কিছু না বুঝে থাকেন তাহলে পুরো আর্টিকেলটি ভালো করে পড়ুন তাহলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন ।

ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক

পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক করার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার পাসপোর্ট কি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আসছে কি না । ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক না করে আপনি পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্ট আনার জন্য গেলে আপনি না নিয়ে ফিরে আসতে হবে ।

আপনি পাসপোর্ট আবেদন করলেই যে ডেলিভারি পেয়ে যাবেন তা কিন্তু নয় । আপনাকে পাসপোর্ট আবেদন করার পর ডেলিভারি পাওয়া পর্যন্ত আপনাকে বেশ কিছু ধাপ পারি দিতে হবে । আর এজন্যই আপনাকে পাসপোর্ট আবেদন করার পরে  অনলাইনে পাসপোর্ট চেক দিতে হবে ।

পাসপোর্ট যদি চেক দেওয়ার পরে যদি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আসে তাহলে আপনি নিশ্চিন্তে পাসপোর্ট আনতে পারবেন । আপনি চাইলে পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করতে পারেন কিংবা নিচের দেওয়া ধাপ গুলো অনুসরণ করে এই কাজটি সম্পর্ণ করতে পারেন ।

ই পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা

নতুন নতুন যারা পাসপোর্ট করছেন তারা অনেকেই বিভিন্ন সময়ে কারণে অকারণে তার নিজের ই পাসপোর্টের বর্তমান সময়ে কি অবস্থাইয় আছে সেই সম্পর্কে জানতে চান । যারা সম্প্রতি ই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করছেন কিংবা আপনি ফিঙ্গার দিছেন এবং বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করছেন তাদের পাসপোর্টটির বর্তমান অবস্থান জানা বেশি জরুরি ।

আপনার ই পাসপোর্টের অবস্থা জানার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম একটি জিনিসের দরকার হবে । এই জিনিসটি হলো আপনার ই পাসপোর্টের ডেলিভারি স্লিপ । আপনি যখন পাসপোর্ট করার জন্য আবেদন করছেন কিংবা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম জমা দিছেন তখন পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনাকে একটি স্লিপ দিয়েছে সেই স্লিপটী লাগবে ।

আপনি সর্বপ্রথম epassport.gov.bd এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবেন । ডান দিকে মেনু অপশন থেকে Check Status বাটনে click করবেন । তার পরে অ্যাপ্লিকেশন আইডিতে গিয়ে আপনার জন্ম তারিখ বসিয়ে ক্লিক করে দিলেই আপনার পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা জানা যাবে ।

ই পাসপোর্ট ফি কত

ই পাসপোর্ট ফি কত ২০২৩ , ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি, ৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি সম্পর্কে কি জানতে চান তাহলে আপনি সঠিক স্থানে এসেছেন । কারণ আজকের আর্টিকেলটি ই পাসপোর্ট ফি সম্পর্কে লিখা হয়েছে । এখন বাংলাদেশেও ই পাসপোর্ট চালু রয়েছে । আমাদের দৈন্য দিনের সুবিধার জন্য আমরা ই পাসপোর্ট করে থাকি। 

ই পাসপোর্ট ফি কত 2023

আপনি যখন ই পাসপোর্ট করবেন তখন পাসপোর্ট করার সময় আপনাকে পাসপোর্টের মেয়াদ নির্বাচন করে নিতে হবে । ই পাসপোর্ট ফি কত 2023 সালের কত এবং কত বছরের মেয়াদের হয়ে থাকে । ই পাসপোর্ট বিভিন্ন মেয়াদের হয়ে থাকে । ই পাসপোর্টের মেয়াদ ৫ ও ১০ বছরের হয়ে থাকে । আজকের এই আর্টিকেলটি হতে আপনি খুব সহজেই ৫ ও ১০ বছরের মেয়াদি ই পাসপোর্ট সম্পর্কে জানতে পারবেন ।

আপনি চাইলে ৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট নয়তো বা ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট করতে পারেন । ই পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হলে সেই পাসপোর্ট দিয়ে কি কোণ কার্যকারীতা হারিয়ে ফেলে । মেয়াদ শেষ হয়া ই পাসপোর্ট কি ফিরিয়ে আনতে হয় । ৫ ও১০ বছরের মেয়াদি ই পাসপোর্টের খরচ আলাদা আলাদা হয়ে থাকে ।

৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি

আপনি যদি ই পাসপোর্ট করতে চান তাহলে আপনি সর্বনিম্ন ৫ বছরের জন্য করতে হবে । কারণ ই পাসপোর্ট সর্বনিম্ন ৫ বছরের জন্য হয় ৫ বছরের নিচে ই পাসপোর্ট হয় না । ৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্টের খরচ ধরা হয়া ডেলিভারির ধরণ অনুযায়ী । 

৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট খরচ পৃষ্টার উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয় । আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে সুন্দর করে টেবিল আকারে ডেলিভারি ধরণ গুলো  নিচে সাজিয়ে দিলাম । যাতে আপনারা  খুব সুন্দর করেই বুঝতে পারেন ।

৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি

৬৪ পৃষ্ঠার ৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি 

১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা ই পাসপোর্ট করার সময় মেয়াদ বাড়িয়ে করতে চান । তারা সর্বোচ্চ ১০ বছর মেয়াদি রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন । ৫ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্টের মতোই ১০ বছরের ই পাসপোর্ট কিন্তু এর ডেলিভারি উপর নির্ভর করে এর ফি বা খরচ নিধারণ করা হয় । ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্টের খরচ এর পৃষ্টার উপরের আলাদা আলাদা করে নিভর করে ।

৪৮ পৃষ্টার ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি

৬৪ পৃষ্টার ১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট ফি

রেগুলার ডেলিভারি ই পাসপোর্ট

রেগুলার ডেলিভারি ই পাসপোর্ট যদি আপনি নেন কিংবা রেজিস্ট্রেশন করেন অথবা আপনি রিনিউ করে থাকেন তাহলে বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত করার জন্য প্রায় ১৫ থেকে ২১ দিন সময় নিবে আপনার পাসপোর্ট দেওয়ার জন্য ।

এক্সপ্রেস ডেলিভারি ই পাসপোর্ট

এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে যদি আপনি ই পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনি অনেক তাড়াতাড়ি পাসপোর্ট হাতে পেয়ে যাবেন । আপনি যদি খুব কম সময়ের মধ্যে ই পাসপোর্ট নিতে চান তাহলে আপনি এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে ই পাসপোর্ট অর্ডার করবেন । বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত করতে ৭ থেকে ১০ দিনের মধে ই পাসপোর্ট পেয়ে যাবেন ।

সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি ই পাসপোর্ট

আপনার যদি ইমারজেন্সি ই পাসপোর্ট লাগে তাহলে চোখ বন্ধ করে সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি রেজিস্ট্রেশন করুন । মাত্র দুই দিনের মধ্যে ই পাসপোর্ট হাতে পেয়ে যাবেন । একটি কথা বলে রাখা ভালো যে সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারি সবার জন্য উপলদ্ধ নয় । যারা সরকারি কর্মকর্তা ও যাদের কাছে NOC/Retired doc (PRL)  ডকুমেন্ট আছে তারাই কেবলমাত্র সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে ই পাসপোর্ট পাবে । বায়োমেট্রিক নথিভুক্ত করতে মাত্র ২ দিন সময় নিবে সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে ।

আপনার সুবিধা মতো ই পাসপোর্টের মেয়াদ ও পৃষ্ঠা নির্বাচন করে পাসপোর্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন । ই পাসপোর্টের রেজিস্ট্রেশন ও নবায়ন ফি একই জিনিস দুটো । ৫ ও ১০ বছর মেয়াদের ই পাসপোর্ট ফি কত 2023 সম্পর্কে আরো কিছু জানার থাকলে কিংবা আপনার কোন অভিজ্ঞতা থাকলে আমাদের সাথে শেয়ার করতে কিন্তু ভুলবেন না ।

মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত

মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি বা মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত কিংবা কোন দেশে কাজ করতে যাবেন ।আপনারা যারা দেশের বাইরে কাজ করতে যাবন ভাবছেন তাদের মধ্যে ৯০% লোক মালয়েশিয়া যেতে চায় । আপনি যদি দেশের বাইরে কাজ করতে যান তাহলে মালয়েশিয়া যান। এছাড়াও প্রত্যেক বছর কিংবা বেশ কয়েক বছর থেকেই মালয়েশিয়া দেশটিতে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমানে শ্রমিক নিতেছে। 

বর্তমান সময়ে তরুণরা তাদের ভবিষ্যত দেখতেছে মালয়েশিয়াতে ।কারণ মালয়েশিয়াতে কাজ করে বেশ কয়েক বছরেই নিজের ভবিষ্যত গড়া যায় ।এখন আপনি হয় জানতে চাচ্ছেন মালয়েশিয়াতে কাজের সর্বনিম্ন বেতন কত টাকা নির্ধাণ করে থাকে । আপনি যদি কোন কাজ নাও জানেন তাহলে আপনি কত টাকা বেতন পাবেন মালয়েশিয়াতে।

মালয়েশিয়াতে কোন কোন কাজে চাহিদা সব থেকে বেশি সেই সব সকল তথ্য বলে দিবো । মালয়েশিয়াতে নতুন শ্রমিকদের বেতন কত আবার দক্ষ শ্রমিকের বেতন কত টাকা দেয়। আপনি যদি মালয়েশিয়াতে নতুন যেতে চান তাহলে আপনার কাজের অভিজ্ঞতার সাথে সাথে আপনার বেতন কত বাড়বে এই সকল বিষয়ে যদি জানতে আগ্রহী থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

মালয়েশিয়ায় প্রত্যেক বছর বাংলাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক সরকারিভাবে যেয়ে থাকেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকেও প্রচুর শ্রমিক মালয়েশিয়াতে গিয়ে থাকেন ।আপনি যদি সরকারি ভাবে মালয়েশিয়াতে যান তাহলে আপনি প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে অনেক সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চাইলে কিংবা কিভাবে অনলাইন থেকে ইনকাম সহজ প্রক্রিয়া জানতে এখানে কিক্ল করুন 

মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত

সাম্প্রতিক ফেডারেশন অব মালয়েশিয়ান ম্যানুফ্যাকচারার এক গবেষণায় জানা গেছে ২০২৩ সাল নাগাদ তাদের বিভিন্ন ক্ষাতে প্রচুর শ্রমিক লাগবে । মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত এ নিয়ে অনেকেই জানতে চায় আজকে যানবো , মালয়েশিয়াতে সর্বনিম্ন কাজের বেতন ১ এক লক্ষ টাকা ।তাই আপনি এই সুযোগে বিভিন্ন কোম্পানি বা বাসাগুলোতে বিভিন্ন কাজে মালয়েশিয়া যেতে পারেন। রপ্তানি ভিত্তিক কোম্পানিগুলোতে প্রচুর শ্রমিকের প্রয়োজন বলে জানিয়েছে। 

তাই আপনি আপনার পছন্দ মত কাজ খুঁজে চোখ বন্ধ করে মালয়েশিয়া গিয়ে কাজ করতে পারেন । আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া যেতে চান তাহলে আপনাকে যে সব বিষয়গুলো জানতে হবে সেই সব বিষয়গুলো জানতে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন।

আপনি যখন মালয়েশিয়াতে শ্রমিক হিসেব যাবেন তখন আপনাকে আপনার বয়সের ব্যাপারে সাবধানতা থাকতে হবে।কারণ মালয়েশিয়াতে যখন কাজ করতে যাবেন তখন আপনার বয়স ২০ বছর থেকে ৪০ বছরের মধ্যেই থাকতে হবে। তবে কিছু কিছু কোম্পানিতে ১৮ থেকে ১৯ বছরে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।

আপনি যদি অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য এই কোম্পানিতে শ্রমিকের কাজে যান তাহলে আপনার বেতন একটু কম হবে। ভালো মানের বেতন নিতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে দেশেই আগে-ভাগে কাজ শিখে রাখুন। আপনারা যারা মালয়েশিয়ার কাজের বেতন সম্পর্কে জানতে চান তাদেকে বলব আপনি কোন কাজে যাবেন এবং সেখানে কাজের উপর ভিত্তি করে শ্রমিকদের বেতন দিয়ে থাকে ।

মালয়েশিয়ায় কোন কাজের বেতন বেশি

আপনি যদি মালয়েশিয়াতে সাধারণ শ্রমিক হিসেবে যান কিংবা কোন ফ্যাক্টরিত কাজ করতে যান কিংবা বিভিন্ন ধরণের ইলেকট্রনিকেল কাজে যদি যেতে পারেন তাহলে আপনার বেতন ক্রমানুসারে বৃদ্ধি পেতে থাকবে। আমরা যারা নতুন মালয়েশিয়া কাজ করতে যেতে চাই তাদের প্রত্যেকের মনে একটাই প্রশ্ন যে, মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি ।

মালয়েশিয়ায় প্রায় সব কাজেরই বেতন বেশি তার জন্য আপনাকে অবশ্যই সেই কাজের উপর অভিজ্ঞ হতে হবে। যেমন আপনি যদি একজন অভিজ্ঞ ইলেকট্রিক্যাল মেকার হয়ে মালয়েশিয়াতে কাজ করতে যান তাহলে আপনার বেতন অনেক বেশি ধরবে। এছাড়াও মালয়েশিয়াতে বিভিন্ন মানুষ কাজে যায় কারণ সেখানে কাজে গেলে দেশের অভ্যন্তরে তাদের পরিবার পরিজন একজন প্রবাসী হিসেবে বিভিন্ন ধরণের সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন।

মালয়েশিয়াতে মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে কাজ করলে আপনাকে প্রতি মাসে বেতন দিবে প্রায় ২৫৬৮২ ডলার । আরোও বিভিন্ন ধরণের কাজ রয়েছে যেমনঃ- বিষয়বস্তু মার্কেটিং, পণ্য ব্যবস্থাপক ,অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার ,ডেন্টিস্ট বা দাঁতের ইত্যাদি কাজে ভালো অংকের বেতন দিয়ে থাকে ।

মালয়েশিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি

মালয়েশিয়াতে যে সব কাজে চাহিদা অনেক বেশি সেই সব কাজ হলো । সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার , সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ,শিল্প ডিজাইনার এবং ডেটা বিজ্ঞানী ,গ্রাহক সেবা ইত্যাদি কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে এছাড়াও এই সব কাজের জন্য প্রচুর টাকা বেতন দিয়ে থাকে ।

আপনি যদি মালয়শিয়াতে নার্স হিসেবে কাজ করতে যান তাহলে আপনার বেতন দিবে প্রায় ৭৪১০ডলার যা বাংলাদেশি টাকায় ৬৩২৩১৭ টাকা । শুধু নার্স না আরো অনেক কাজ আছে সেই সব কাজেও যেতে পারেন যেমন ,রিসেপশনিস্ট ,ওয়েটার ,ফ্যাশন ডিজাইনার , কোষাধ্যক্ষ ইত্যাদি ।

এক কথায় বলা যায় মালয়েশিয়াতে কাজের বেতন অনেক ভালো পাওয়া যায় । আপনি যেকোন কাজেই  মালয়েশিয়াতে যান না কেন আপনি ভালো অংকের বেতন পাবেন ।

মালয়েশিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থা

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সবুজ পাহাড়ে ঘেরা একটি দেশ মালয়েশিয়া যা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরাও করা আছে। এখানে ও রীতি মতো বহুজাতিক এবং ধর্মের লোকের বসবাস রয়েছে ।দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মধ্যে একটি ধনী এবং উন্নত দেশের মধ্যে মালয়েশিয়া একটি দেশ । এই দেশের মাথাপিছু আইয় প্রায় মার্কিন ১০ হাজার ডলারেরও বেশি ।

মালয়েশিয়া দেশটিকে রেখে সিঙ্গাপুর ও ব্রুনাইয়ের পরে অথাৎ তৃতীয় অবস্থানে। এই দেশে ধনী-দরিদ্রের মাঝে আয়ের পার্থক্য থাকলেও প্রায় সেখানকার নাগরিকই সচ্ছল । বলা যায় বিশ্বের উন্নত দেশ গুলোর মতো সবারই বাড়ি-গাড়ি ও প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র আছে সাথে থাকছে সবারি খুব সহজেই চিকিৎসাসেবা ও শিক্ষার সুযোগ-সুবিধা নিতে পারে ।

আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক ভালো লাগছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন ।