আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা আজ আমরা কথা বলব ইতালি ভিসার দাম কত ও ইতালি ভিসা আবেদন লিংক ও নিয়ম সম্পর্কে । আপনারা যারা ইতালি যেতে চাচ্ছেন বা ইতালি যাওয়ার কথা ভাবছেন কিন্তু আপনি যানে না ইতালি যেতে কত টাকা খরচ হয় । ইতালি যেতে কি ধরণের ভিসা লাগে আর কি ধরণের ইতালির ভিসা পাওয়া যায় এসব বিষয়ে যদি কিছু জেনে না থাকেন তাহলে আজকে এই সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করব ।
ইতালি হলো নানান ধরণের শিল্প সংস্কৃতির দেশ । বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিয়তই ইতালিতে প্রচুর পরিমাণ লোক যাচ্ছে ।তাদের মধ্যে রয়েছে কেউ যাচ্ছে কাজে কেউ বা যাচ্ছে ভ্রমণের জন্য আবার কেউ বা যাচ্ছে স্টুডেন্ট ভিসায় । আর হাঁ আপনি জেনে খুশি হবে যে ইতালিতে কাজ করতে গেলে অনেক ভালো বেতন পাওয়া যায় । যেহেতু ইতালিতে সকল ধরণের ভিসা পাওয়া যায় সেহেতু আপনি জানতে চাচ্ছেন ইতালি ভিসা খরচ কত টাকা কিংবা ইতালি ভিসা আবেদন লিংক যেয়ে কিভাবে আবেদন করবেন।
আরোও জানুনঃ ইতালিতে শ্রমিকদের বেতন কত ? ইতালিতে বেতন কত ।
আবার অনেকেই জানতে চায় ইতালিতে কি কি ভিসা পাওয়া যায় ।ইতালি ভিসা আবেদন লিংক ও নিয়ম । এছাড়াও অনেকেই এরকম প্রশ্ন করে যে ইতালি ভিসা পাওয়ার জন্য কি কি লাগে। এই সকল বিষয় গুলো করার জন্য প্রয়োজন প্রচুর পরিমাণে টাকা আর তাই আপনি হয় তো জানেন না ইতালি যেতে কত টাকা লাগে আর এই জন্যই আমরা আজকে ইতালি ভিসার খরচ ২০২৩ সম্পর্কে একটি সম্পূর্ণ আলোচনা করবো ।
ইতালি ভিসার দাম কত
ইতালিতে দুই ধরণের ভিসা পাওয়া যায়।ইতালিতে সিজনাল ভিসা আর নন সিজনাল কিংবা স্পন্সর ভিসা পাওয়া যাচ্ছে । সিজনাল ভিসায় ইতালি যাওয়ার জন্য খরচ হয় প্রায় চার লক্ষ থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা । ইতালির নন সিজনাল বা স্পন্সর ভিসায় ইতালি যাওয়ার জন্য খরচ হয় প্রায় দশ লক্ষ থেকে পনের লক্ষ টাকা ।
ইতালিতে সিজনাল ভিসায় কত টাকা কিংবা নন সিজনাল ভিসা বা স্পন্সর ভিসায় কত টাকা লাগে তা আমরা ইতি মধ্যেই জেনেছি । কিন্তু আপনারা যারা এখনও জানেন না যে সিজনাল ভিসা কিংবা নন সিজনাল ভিসা বা স্পন্সর ভিসা কি? তাহলে আসেন জেনে নেই ইতালি সিজনাল ভিসা বা নন সিজনাল ভিসা কি ।
ইতালি সিজনাল ভিসা 2023
ইতালি সিজনাল ভিসা হলো যারা মূলত শুধুমাত্র ইতালিতে ভ্রমণ করতে যাবেন কিংবা ইতালিতে ব্যবসা করতে যাবেন তাদের জন্য সিজনাল ভিসা দেওয়া হয়। কেউ যদি ইতালিতে সিজনাল ভিসায় যাইয় তাহলে সেই ব্যক্তি ইতালিতে সর্বোচ্চ ৭-৯ মাস পর্যন্ত ইতালি থাকতে পারবেন। আবার অনেকেই রয়েছে যারা এর থেকেও বেশি দিন পলাতক ভাবে ইতালিতে বসবাস করছে।
ইতালিতে পলাতকভবে বসবাস করা খুবই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে । যদি কোনভাবে ইতালি প্রশাসনের হাতে একবার ধরা পড়েন তাহলে আপনার জীবনের সর্বনাশ ডেকে আনবেন ।তাই এরকম ভুল কখনোই করবেন না । আপনারা যদি কেউ ইতালিতে যান তাহলে কেউ ইতালির নিয়মের বাইরে যাবেন না কারণ ইতালির আইন অনেক কড়া ।
ইতালি নন সিজনাল বা স্পন্সর ভিসা 2023
আমরা ইতি মধ্যেই জেনেছি ইতালি সিজনাল ভিসা কি ,এখন জানবো ইতালির নন সিজনাল ভিসা কি ? আসলে আমরা যারা মূলত ইতালি কাজের ভিসায় যাই বা স্টুডেন্ট ভিসা ও রেস্টুরেন্ট ভিসা ইতালি যাই সেই সকল ভিসাকে মুলত ইতালিতে নন সিজনাল ভিসা বলে।
আপনি যদি ইতালিতে নন সিজনাল ভিসায় যান তাহলে আপনি ৪-৫ বছর বসবাস করতে পারবেন ইতালিতে। শুধুমাত্র যারা ইতালিতে কাজের ভিসায় এবং স্টুডেন্ট কিংবা রেস্টুরেন্ট ভিসা সহ বিভিন্ন ভিসায় যাবেন তাদেরকেই মূলত ইতালি নন সিজনাল ভিসাইয় যায় ।
ইতালিতে দুই ধরনের ভিসা পাওয়া যাচ্ছে তার মধ্যেই ইতালি নন সিজনাল বিষয় বাংলাদেশ থেকে বেশি পরিমাণে লোক যাচ্ছে আবার নন সিজনাল ভিসার মধ্যেই কয়েক ধরণের ভাগ রয়েছে চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক নন সিজনাল ভিসায় কি কি ভিসা পাওয়া যায় ।
ইতালি নন সিজনাল ভিসার ক্যাটাগরি
ইতালি সিজনাল ভিসায় কিছু পার্মানেন্ট ক্যাটাগরি রয়েছে চলুন সেই সকল ক্যাটাগরি সম্পর্কে জেনে নেই ।
- ইতালি টুরিস্ট ভিসা
- ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা
- ইতালি কৃষি ভিসা
- ইতালি চিকিৎসা ভিসা
- ইতালি ফ্যামিলি ভিসা
যেহেতু আমারা ইতালির বেশ কয়েকটি ভিসা সম্পর্কে জেনেছি ।তাহলে চলুন এই সকল বিষয়গুলোকে কিভাবে ইতালি যাবেন সেই সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জেনে নেই ।
ইতালি টুরিস্ট ভিসা 2023
আমরা কমবেশি সবাই জানি পৃথিবীর সকল দেশেই টুরিস্ট ভিসা আছে। যারা ভ্রমণ পিপাসি তাদের জন্য রয়েছে ইতালিতে টুরিস্ট ভিসা ।আমরা অনেকেই অন্য দেশে ভ্রমণ করতে গিয়ে টুরিস্ট ভিসা যাই । আর এজন্যই অনেকেই ইতালিতে অনেকেই টুরিস্ট ভিসায় বা ইতালি ভ্রমণ করতে যায়।
ইতালি দেশটি একটি সুন্দর প্রকৃতির দেশ । এই দেশের বৈচিত্র্যময় ও এই দেশের সকল স্থাপত্য দেখার জন্য বাংলাদেশ থেকেও প্রতি বছর অনেকেই ইতালিতে ভ্রমণের জন্য টুরিস্ট ভিসা নিচ্ছে । যেহেতু টুরিস্ট ভিসা খরচ একটু কম তাই এই ভিসায় যেতে তেমন একটা সমস্যা হয় না।
ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা 2023
যারা বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে লেখাপড়া করতে ইতালিতে যাবেন তাদের জন্য রয়েছে ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা । বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিয়ত প্রচুর শিক্ষাথী উচ্চ শিক্ষার জন্য ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসায় ইতালিতে যাচ্ছে ।ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসাগুলো হলো নন সিজনাল ভিসা হয়ে থাকে কারণ স্টুডেন্ট ভিসা গেলে ইতালিতে কয়েক বছর থাকতে হয়।
ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসায় যান তাহলে আপনি ইতালিতে সর্বোচ্চ তিন থেকে চার বছর বসবাস করতে পারবেন । ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে আপনার খরচ হবে প্রায় ৫-১০ লক্ষ টাকা ।
ইতালি কৃষি ভিসা 2023
বর্তমান সময়ে ইতালিতে প্রচুর পরিমাণ কৃষি কাজের জন্য লোক নেওয়া হচ্ছে । এই কৃষি কাজের জন্য আপনি চাইলে ইতালি যেতে পারেন ।আর কৃষি কাজের জন্য ইতালি যেতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই ইতালি কৃষি ভিসা নিতে হবে ।বাংলাদেশ থেকে প্রচুর লোক ইতালিতে শ্রমিক হিসেবে যাচ্ছে ।
আপনিও চাইলে ইতালিতে কৃষি বিষয় যেতে পারেন । যদি আপনি ইতালিতে যে কোন কাজের জন্যই যান না কেন আপনাদের বেতন মাসিক প্রায় এক লক্ষ টাকা থেকে দুই লক্ষ টাকা । এর জন্য আপনাকে অবশ্যই নন সিজনাল ভিসা আবেদন করতে হবে । কারণ ইতালিতে কৃষি ভিসায় গেলে আপনাকে সেখানে চার থেকে পাঁচ বছর থাকতে হবে । আপনি যে টাকা খরচ করে ইতালি যাবেন সেই টাকা তুলতে হবে ।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় 2023
ইতালি একটি উচ্চ আয়ের দেশ এবং উচ্চবিত্ত দেশ তাই এই দেশে যাওয়ার ইচ্ছা থাকবে সবার এইটাই স্বাভাবিক ।বাংলাদেশ থেকে অনেকেই ইতালি যেতে চায় কিন্তু জানেন না বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার উপায় কি।
ইতালিতে কি আপনি বৈধভাবে যাবে না অবৈধভাবে যাবে এটা আপনার একান্ত বিষয় ।আপনি যদি ইতালিতে বৈধভাবে যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একটি বৈধ পাসপোর্ট করতে হবে ।যার মেয়াদ সর্বনিম্ন এক বছর থাকতে হবে। আপনাদের বৈধ পাসপোর্ট এবং সরকারি ভাবে ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করার পর আপনাকে জানতে হবে ইতালি ভিসা খরচ ২০২৩ সম্পর্কে জানবো ।
বাংলাদেশ থেকে ইতালি সিজনাল ভিসা বা ইতালি নন সিজনাল ভিসা যে কোন টাতেই যেতে চান না কেন সে জন্য আপনাকে অবশ্যই বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এর অনুমতি নিয়ে তাদের থেকে ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করবেন । এর পরেই আপনি বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে পারবেন তাছাড়া কোনভাবেই আপনি বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়া সম্ভব না।
অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায়
ইতালি ভিসা আবেদন লিংক ও আবেদন করার নিয়ম
ইতালিতে সরাসরি যাওয়া যায় না এ কথা আমরা সবাই জানি । ইতালি যাওয়ার জন্য প্রয়োজন ইতালি ভিসার । ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করতে কত টাকা লাগবে এটা আমরা অনেকেই জানি না । আসুন জেনে নেই সেই সব সম্পর্কে ।
ইতালিতে যাওয়ার জন্য যদি আপনি ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তাহলে আপনার খরচ হবে প্রায় ৭০০ টাকা থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত । আপনি যদি কোন দালালের মাধ্যেম ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনাকে ১০-১৫ হাজার টাকা গুনতে হবে ।
আর এজন্যই আমি আপনাদের বলব আপনারা দালালদের হাত থেকে একশ হাত দূরে থাকুন। আগে নিজে দেখুন আপনি যদি একেবারেই ইতালি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারছেন তখন হয় তো দালালদের সাহায্য নিতে পারেন। দালালদের আগে যাচাই করুন সে কি পারবে কি না তাদের সাথে আগে ভালোভাবে কথা বলুন ।
সৌদি ভিসা কত প্রকার
সৌদি ভিসা চেক অনলাইন নিয়ম খুব সহজ যা আপনি নিমিশেই করতে পারবেন ।পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সৌদি ভিসা চেক ও সৌদি ভিসা কত প্রকার এই সকল বিষয় নিয়ে আজেকের এই আর্টিকেল। আপনি যাচাই-বাচাই করতে পারবেন আপনার সৌদির ভিসাটি আসল না নকল । ইন্টারনেট এসে সব দেশের ভিসা অনলাইনে চেক করা যায় । কোন দেশে কতগুলো ভিসা দিছে কোন ভিসা কোন কাজের জন্য ইত্যাদি সব গুলোই অনলাইনে দেখা যায়।
বর্তমান সময়ে দালালের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে । প্রতারণা থেকে বাঁচতে অবশ্যই আপনার ভিসাটি অনলাইনে যাচাই করে নিন। সৌদি আরবের ভিসা চেক করার ফলে আপনি জানতে পারবেন আপনার ভিসাটি কোন স্পন্সরের ।কোম্পানির নাম জানতে পারবেন ,আরোও ভিসার মেয়াদ কতদিন আছে আপনার ,আপনার ভিসাটি কোন ধরণের ভিসা ইত্যাদি সব সম্পর্কে জানতে পারবেন।
তাহলে চলুন দেখে নেই , আপনি কিভাবে আপনার পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সৌদি আরবের ভিসা চেক করবেন।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সৌদি ভিসা চেক
সৌদি আরবের ভিসা চেক করার জন্য দরকার হবে আপনার passport number ,Nationality এবং আপনার দেশের কান্টেরি । সাথে আপনার ছবি কোড দিয়ে সার্চ করুন । অনলাইনে আপনি পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সার্চ করলে খুব সহজেই আপনার ছবি সহ সকল তথ্য চলে আসবে আপনার সামনে।
visa এই সাইটে গিয়ে খুব সহজেই আপনি আপনার সৌদি আরবের ভিসা চেক করতে পারবেন। কিভাবে চেক করতে হয় তা ইত্তি মধ্যেই বলে দিয়েছি। আবার অনেকেই কিছুই বুঝতে পারতেছে না । এজন্য সৌদি আরবের ভিসা চীক করার নিয়ম গুলো নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো ।
সৌদি ভিসা চেক অনলাইন
সৌদি ভিসা চেক অনলাইন করার সাইটে ভিজিট করার সাথে সাথে আপনার সামনে একটি ফর্ম ওপেন হবে। সেখানে দেখবেন উপরের বাম পাশের মেনু E তে সিলেক্ট করবেন । E তে সিলেক্ট করে ইংরেজি ভাষা সিলেক্ট করবেন ।কারণ প্রথম অবস্থায় আরবি ভাষায় লেখা থাকবে । এজন্য ইংরেজি ভাষা সিলেক্ট করে কাজ শুরু করবেন।
এছাড়াও সরাসরি visa.mofa.gov.sa ওয়েবসাইট থেকে আপনি আপনার সৌদি আরবের ভিসাটি চেক করার জন্য লিংক পাওয়া যাচ্ছে না । এজন্যই আপনাকে তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়েই আপনাকে আপনার ভিসাটি চেক করতে হবে।
সৌদি ভিসা কত প্রকার
পৃথিবীতে সকল দেশের ভিসাই আছে কিন্তু সব দেশের চেয়ে একটু বেশি সৌদিতে ভিসা রয়েছে । বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব এর যে সকল ভিসার প্রকারভেদ আছে আসুন জেনে নেই সেগুলো কি কি?
- হজ ভিসা
- কাজের ভিসা
- ফ্যামিলি ভিসা
- শিক্ষা ভিসা
- ট্যুরিষ্ট ভিসা
- ব্যবসা ভিসা
উপরোক্ত যে ৬টি ভিসার নাম উল্লেখ করা হইছে সেগুলো ভিসার নিয়া একটু বিস্তারিত আলোচনা করা যাক ।আশুন……
বাংলাদেশ থেকে যে কোন নাগরিক সৌদি আরবে হজ করতে যেতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই সৌদি সরকারের কাছ থেকে হজ ভিসা নিতে হবে। তা না হইলে আপনি সৌদিতে হজ যেতে পারবেন না । সৌদি আরবে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান আছে যেখানে আপনি ঘুরতে পারেন।
সৌদি আরবে কাজের ভিসা আছে ।সৌদিতে যদি আপনি কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে সৌদি সরকারের কাছ থেকে কাজের ভিসা নিয়ে সৌদিতে প্রবেশ করতে হবে । সৌদিতে অনেক বাংলাদেশি কাজের জন্য সৌদিতে যায় ।
সৌদিতে অনেকেই ফ্যামিলি নিয়ে ঘুরে আসতে যায় ।সৌদিতে ফ্যামিলি নিয়ে বেরাতে গেলে আপনাকে অবশ্যই সৌদি সরকারের কাছে ফ্যামিলি ভিসা নিতে হবে । একটি কথা বলে রাখি সৌদি আরবে ফ্যামিলি ভিসার মেয়াদ সর্বোচ্চ ৩ মাস হয়ে থাকে । সৌদিতে ফ্যামিলি নিয়ে যায় বিভিন্ন করারণে আবার কেউ কেউ সৌদি আরবের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে ভ্রমণ করতে যায় ।
ট্যুরিষ্ট ভিসা মানেই আপনি ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যাবেন।তাহলে আপনি অবশ্যই সৌদি আরব থেকে ট্যুরিষ্ট ভিসা সংগ্রহ করবেন ।একটী কথা বলে রাখা ভালো মুসলিমদের জন্য ট্যুরিষ্ট ভিসায় মক্কা ও মদিনাতে প্রবেশ করতে পারবেন ।
আপনি যদি সৌদি আরবে ব্যবসা করতে যেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই সৌদি সরকারের কাছ থেকে ব্যবসা ভিসা নিতে হবে । তা না হইলে আপনি সৌদিতে কোন প্রকার ব্যবসা করতে পারবেন না ।যদি আপনি সৌদি ব্যবসা ভিসা ছাড়া ব্যবসা করেন তাহলে সেটি ব্যাল্ক হয়ে যাবে ।
বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষাথী সৌদিতে উচ্চ শিক্ষা নিতে সৌদিতে যায় এর জন্য সেই শিক্ষাথীকে সৌদি সরকারের কাছ থেকে শিক্ষা ভিসা নিয়ে সৌদিতে প্রবেশ করতে হবে ।
সহজে অনলাইন ইনকাম
সৌদি ভিসা বাংলা অনুবাদ
নিচের ছবির মত একটি পেইজ ওপেন হবে।সেখানে আপনার পাসপোর্ট নাম্বার লিখুন ।তার পরে আপনার দেশের নাম দিন । অবশ্যই সেখানে টাইপ ভিসা হিসেবে কাজ বা অন্য যে ক্যাটাগরি হয় তা সিলেক্ট করতে হবে।
আপনার জাতীয়তা Current Nationality যেহেতু বাংলাদেশ সেহেতু সেখানে আপনাকে বাংলাদেশ করতে হবে কিংবা যদি আপনার Current অন্য কোন দেশ হয় তাহলে আপনাকে আপনার দেশ সিলেক্ট করতে হবে। Visa issuing Authority যেহেতু Saudi Mission in Dhaka হবে তাই এখানে ঢাকা সিলেক্ট করতে হবে।
ছবিতে দেখানো নাম্বারটি সঠিকভাবে লিখে সার্চ (Search) করুন।
সৌদি ভিসার তথ্য যাচাই করুন
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে আপনার সৌদি ভিসা বাংলা অনুবাদ করার পরে আপনার ভিসা আবেদনের স্ট্যাটাস দেখতে পারবেন। যদি আপনি ইত্তিমধ্যে ভিসা ইস্যু হয়ে যায় বা Approve হয়ে যায় ।আপনি ভিসার সকল তথ্য যেমন visa number ,application number ,visa sponsor বা কোম্পানীর নাম ও আপনার সকল তথ্য দেখতে পারবেন খুব সহজেই।
সৌদি ভিসা বাংলা অনুবাদ যেভাবে করবেন
সৌদি ভিসা বাংলা অনুবাদ পরে বাংলা অনুবাদ করার জন্য আপনি Google Translate ব্যবহার করবেন ।ভিসাতে কোম্পানীর নাম ও পেশা কি তা সব আরবীতে লেখা থাকবে ।আপনি যদি আরবী লেখা না বুঝেন তাহলে আপনি আরবী লেখাটি কপি করে গুগল ট্রান্সলেট ব্যবহার করে খুব সহজেই দেখে নিতে পারেন ।
আপনার ভিসাতে কোন স্পন্সর ,কোন কম্পানীর নাম এবং আপনার কোন পেশাতে আরবীতে লেখা আছে তা খুব সহজেই বাংলায় দেখে নিতে পারেন । সর্বশেষ কথা হলো আপনারা যারা সৌদি আরবে যাবেন বা গেছেন তাদের সবারই উচিত তাদের প্রত্যেকের ভিসাটি চেক করে নেওয়া ।
আপনার ভিসা সঠিক আছে কি না ,ভিসার ধরণ কি কোন পেশায় আছেন এবং কোন কোম্পানি নাম সহ সবকিছু ঠিকঠাক আছে কি না এসব এখন অনলাইনেই যাচাইবাচাই করা যায় । প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে অবশ্যই আপনার ভিসা চেক করবেন ।
আমাদের banglatipsbd সাইটে আসার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ । আশা করি আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগেছে । আপনার সুন্দর একটা মতামত দিন আমাদের সাইট সম্পর্কে । আপনাদের মন চাইলে আপনারা আমাদের ফেসবুক পেজ ফলো দিয়ে রাখতে পারেন আর হ্যাঁ পারলে আমাদের ইউটুব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন । আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য ।